Sign Up

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Have an account? Sign In Now

Sign In

আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।

Sign Up Here

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।

Have an account? Sign In Now

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

অবগত

অবগত Logo অবগত Logo

অবগত Navigation

  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ

anonymous

Enlightened
Ask anonymous
46 Visits
1 Follower
0 Questions
Home/anonymous/Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Followed
  • Favorites
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: January 23, 2025In: কি, জীববিজ্ঞান, বিজ্ঞান

    কীট ও পতঙ্গের পার্থক্য কি ?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 28, 2025 at 1:50 am

    আমরা প্রায়ই কীট ও পতঙ্গ শব্দ দুটি একসাথে ব্যবহার করি। কিন্তু আসলে কীট ও পতঙ্গ একই জিনিস নয়। এই দুটি শব্দের মধ্যে আছে অনেক পার্থক্য। আসুন জেনে নিই এই পার্থক্যগুলি। কীট কী? কীট হলো এক ধরনের অমেরুদন্ডী প্রাণী। এর শরীর তিনটি অংশে বিভক্ত: মাথা, বুক এবং পেট। কীটের সাধারণত ছয়টি পা থাকে। কীটের অনেক প্রজাতRead more

    আমরা প্রায়ই কীট ও পতঙ্গ শব্দ দুটি একসাথে ব্যবহার করি। কিন্তু আসলে কীট ও পতঙ্গ একই জিনিস নয়। এই দুটি শব্দের মধ্যে আছে অনেক পার্থক্য। আসুন জেনে নিই এই পার্থক্যগুলি।

    কীট কী?

    কীট হলো এক ধরনের অমেরুদন্ডী প্রাণী। এর শরীর তিনটি অংশে বিভক্ত: মাথা, বুক এবং পেট। কীটের সাধারণত ছয়টি পা থাকে। কীটের অনেক প্রজাতি আছে, যেমন: পিঁপড়া, মৌমাছি, মাছি, মশা, ইত্যাদি।

    পতঙ্গ কী?

    পতঙ্গ হলো কীটেরই একটি বিশেষ ধরন। সব পতঙ্গই কীট, কিন্তু সব কীটই পতঙ্গ নয়। পতঙ্গের দুই জোড়া ডানা থাকে। পতঙ্গের উদাহরণ হিসেবে বলা যায়: প্রজাপতি, ফড়িং, মশা, মাছি ইত্যাদি।

    কীট ও পতঙ্গের মধ্যে পার্থক্য

    বিষয়কীটপতঙ্গ
    সংজ্ঞাকীট হল আর্থ্রোপোডা পর্বের প্রাণী, যাদের শরীর তিন ভাগে বিভক্ত এবং ছয়টি পা থাকে।
    পতঙ্গ হল কীটপতঙ্গের একটি উপশ্রেণি, যাদের শরীর তিন ভাগে বিভক্ত।
    শরীরের গঠনমাথা, বক্ষ ও উদর নিয়ে গঠিত।
    মাথা, বক্ষ ও উদর নিয়ে গঠিত, তবে কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকে।
    পায়ের সংখ্যাসব কীটের ছয়টি পা থাকে।পতঙ্গেরও ছয়টি পা থাকে।
    ডানার উপস্থিতিবেশিরভাগ কীটের ডানা থাকে।প্রায় সব পতঙ্গের ডানা থাকে।
    শ্রেণিবিভাগএটি একটি বৃহৎ শ্রেণি।এটি কীটের একটি উপশ্রেণি।
    উদাহরণপিঁপড়া, তেলাপোকা, মৌমাছি।প্রজাপতি, ঘাসফড়িং।
    জীবনচক্রডিম, লার্ভা, পিউপা ও পূর্ণাঙ্গ কীট।একই ধরনের জীবনচক্র থাকে।
    পরিবেশে ভূমিকাকীট পরিবেশে পরাগায়ন, মাটি তৈরিতে ভূমিকা রাখে।
    পতঙ্গ পরিবেশে পরাগায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
    ক্ষতিকর দিককিছু কীট ফসল নষ্ট করে বা রোগ ছড়ায়।
    কিছু পতঙ্গও ফসল নষ্ট করে বা রোগ ছড়াতে পারে।
    প্রভাবিত এলাকাকীট মাটি, গাছপালা, জল ও বায়ুতে পাওয়া যায়।
    পতঙ্গ প্রধানত গাছপালা ও বাতাসে বেশি দেখা যায়।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটকীট যেমন পিঁপড়া বা তেলাপোকা ঘরে বেশি দেখা যায়।
    পতঙ্গ যেমন প্রজাপতি বা ঘাসফড়িং মাঠে বেশি দেখা যায়।

     

    উদাহরণ দিয়ে সহজ ব্যাখ্যা

    • কীট: পিঁপড়া একটি কীট। এটি মাটিতে বাস করে এবং খাদ্য সংগ্রহ করে।
    • পতঙ্গ: প্রজাপতি একটি পতঙ্গ। এটি ফুলের মধু খায় এবং পরাগায়নে সাহায্য করে।

    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে

    বাংলাদেশে কীট ও পতঙ্গের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    • কীট: শীতকালে ফসলের ক্ষতিকারক পোকামাকড় যেমন তেলাপোকা বা পিঁপড়া ফসলের জন্য সমস্যা তৈরি করে।
    • পতঙ্গ: প্রজাপতি ও মৌমাছি বাংলাদেশের পরিবেশে পরাগায়নের জন্য অপরিহার্য।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: January 23, 2025In: কি, জীববিজ্ঞান, ধর্ম

    কুয়াশা ও শিশিরের মধ্যে পার্থক্য কি ?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 28, 2025 at 1:46 am

    আমরা প্রায়ই শীতকালে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে দেখি, চারপাশে সাদাটে একটা আবরণ পড়ে আছে। কখনো সেটা মাটিতে জমে থাকে, কখনো বা হালকা ধোঁয়া মনে হয়। এগুলো হলো শিশির আর কুয়াশা। কিন্তু এই দুইয়ের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই কী কী পার্থক্য। শিশির কী? শিশির হলো ছোট ছোট জলের ফোঁটা যা শীতের রাতে ঠান্ডRead more

    আমরা প্রায়ই শীতকালে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে দেখি, চারপাশে সাদাটে একটা আবরণ পড়ে আছে। কখনো সেটা মাটিতে জমে থাকে, কখনো বা হালকা ধোঁয়া মনে হয়। এগুলো হলো শিশির আর কুয়াশা। কিন্তু এই দুইয়ের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই কী কী পার্থক্য।

    শিশির কী?

    শিশির হলো ছোট ছোট জলের ফোঁটা যা শীতের রাতে ঠান্ডা হয়ে গেলে গাছপালা, মাটি বা অন্য কোনো ঠান্ডা পৃষ্ঠে জমে যায়। কখনো কখনো শিশিরকে মুক্তার মতো ঝলমল করতে দেখা যায়।

    কুয়াশা কী?

    কুয়াশা হলো বাতাসে ভাসমান ছোট ছোট জলকণা। এটি যখন মাটির কাছে জমে থাকে তখন চারপাশ ঢাকা ঢাকা মনে হয়। কুয়াশার কারণে দূরের জিনিসগুলো স্পষ্ট দেখা যায় না।

    কুয়াশা ও শিশিরের মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের ধরনকুয়াশাশিশির
    সংজ্ঞাবায়ুমণ্ডলে ভেসে থাকা জলীয় বাষ্পের ঘনীভূত রূপ।মাটির উপর বা পাতায় জমে থাকা জলীয় বাষ্প।
    উৎপত্তি স্থানবায়ুমণ্ডলে।মাটির উপর, ঘাস বা পাতার উপরে।
    রূপসাদা ধোঁয়ার মতো।ছোট ছোট পানির ফোঁটার মতো।
    উপস্থিতি সময়ভোর বা সন্ধ্যায়।ভোরবেলা।
    তাপমাত্রার ভূমিকাবায়ুর তাপমাত্রা দ্রুত কমে গেলে।মাটির তাপমাত্রা শিশির বিন্দুতে পৌঁছালে।
    প্রভাবদৃশ্যমানতা কমিয়ে দেয়।দৃশ্যমানতায় কোনো প্রভাব ফেলে না।
    উপস্থিতি স্থানখোলা মাঠ, নদীর পাড়, বা ঘন বন।খোলা মাঠ, ঘাস, গাছের পাতা।
    প্রয়োজনীয় শর্তবাতাসে জলীয় বাষ্পের ঘনত্ব বেশি হওয়া।মাটির কাছাকাছি পৃষ্ঠের তাপমাত্রা কম হওয়া।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটশীতকালে সকালে গ্রামাঞ্চলে বেশি দেখা যায়।শীতকালে ভোরে সবুজ ঘাসে বেশি দেখা যায়।
    উদাহরণশীতের সকালে রাস্তার চারপাশে দেখা সাদা কুয়াশা।সকালে ঘাসে জমে থাকা ছোট পানির ফোঁটা।

     

    উদাহরণ দিয়ে সহজ ব্যাখ্যা

    • কুয়াশা: শীতের সকালে মাঠে বা রাস্তায় গেলে চারপাশে সাদা ধোঁয়ার মতো কুয়াশা দেখা যায়, যা দূরের জিনিস পরিষ্কারভাবে দেখতে বাধা দেয়।
    • শিশির: সকালে গাছের পাতা বা ঘাসে হাঁটলে পায়ের নিচে ঠান্ডা জলকণা অনুভূত হয়। এটি শিশিরের কারণে হয়, যা রাতের ঠান্ডায় জমে।

    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে

    বাংলাদেশে শীতকালে কুয়াশা ও শিশির খুবই সাধারণ দৃশ্য।

    • কুয়াশা: গ্রামাঞ্চলে শীতের সকালে মাঠ ও রাস্তা কুয়াশায় ঢেকে যায়, যা কৃষকের কাজে সামান্য বিঘ্ন ঘটালেও পরিবেশকে সুন্দর ও স্নিগ্ধ করে তোলে।
    • শিশির: শিশিরভেজা ঘাসের উপর হাঁটা বা গাছের পাতায় জমে থাকা শিশির দেখতে এক ধরনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অনুভূতি দেয়।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: January 21, 2025In: অন্যান্য

    ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে পার্থক্য কি?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 23, 2025 at 10:53 am

    আমরা প্রায়ই শুনি "অর্থনীতি" শব্দটি। কিন্তু অর্থনীতি বলতে কী বোঝায়? আসলে অর্থনীতি শব্দটির দুটি প্রধান শাখা আছে - ব্যষ্টিক অর্থনীতি এবং সামষ্টিক অর্থনীতি। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী পার্থক্য। ব্যষ্টিক অর্থনীতি কী? ব্যষ্টিক অর্থনীতি হলো অর্থনীতির সেই শাখা যেখানে আমরা ব্যক্তি, পরিবার বা কোনো একটিRead more

    আমরা প্রায়ই শুনি “অর্থনীতি” শব্দটি। কিন্তু অর্থনীতি বলতে কী বোঝায়? আসলে অর্থনীতি শব্দটির দুটি প্রধান শাখা আছে – ব্যষ্টিক অর্থনীতি এবং সামষ্টিক অর্থনীতি। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী পার্থক্য।

    ব্যষ্টিক অর্থনীতি কী?

    ব্যষ্টিক অর্থনীতি হলো অর্থনীতির সেই শাখা যেখানে আমরা ব্যক্তি, পরিবার বা কোনো একটি নির্দিষ্ট সংস্থার অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত ও কার্যকলাপ নিয়ে আলোচনা করি। যেমন, একজন ব্যক্তি কোন পণ্য কিনবে, একটি কোম্পানি কত পরিমাণ পণ্য উৎপাদন করবে, ইত্যাদি।

    সামষ্টিক অর্থনীতি কী?

    সামষ্টিক অর্থনীতি হলো অর্থনীতির সেই শাখা যেখানে আমরা সমগ্র অর্থনীতির বিষয়ে আলোচনা করি। যেমন, একটি দেশের মোট উৎপাদন, বেকারত্বের হার, মুদ্রাস্ফীতি ইত্যাদি।

    ব্যষ্টিক ও সামষ্টিক অর্থনীতির মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের দিকব্যষ্টিক অর্থনীতিসামষ্টিক অর্থনীতি
    সংজ্ঞাব্যক্তিগত বা ক্ষুদ্র অর্থনৈতিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করে।
    সামগ্রিক বা বৃহৎ অর্থনৈতিক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা করে।
    গবেষণার ক্ষেত্রব্যক্তি, পরিবার, প্রতিষ্ঠান বা নির্দিষ্ট বাজার।
    একটি দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম বা সামগ্রিক অর্থনীতি।
    চাহিদা ও সরবরাহনির্দিষ্ট পণ্যের চাহিদা ও সরবরাহ নিয়ে কাজ করে।সামগ্রিক চাহিদা ও সরবরাহ নিয়ে কাজ করে।
    মূল লক্ষ্যক্ষুদ্র অর্থনৈতিক এককের কার্যক্রম বিশ্লেষণ।
    জাতীয় অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা।
    উদাহরণএকটি দোকানের পণ্যের মূল্য নির্ধারণ।একটি দেশের বার্ষিক জিডিপি বিশ্লেষণ।
    প্রভাবনির্দিষ্ট বাজার বা খাতের উপর প্রভাব ফেলে।সমগ্র দেশের অর্থনীতির উপর প্রভাব ফেলে।
    পরিমাপের উপাদানপণ্যের মূল্য, চাহিদা, সরবরাহ, এবং উপভোক্তার আচরণ।
    জিডিপি, মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্বের হার, এবং জাতীয় আয়।
    নীতিমালা প্রণয়ননির্দিষ্ট খাতের জন্য নীতিমালা তৈরি করতে সাহায্য করে।
    সামগ্রিক অর্থনৈতিক নীতিমালা তৈরি করতে সাহায্য করে।
    সমস্যার ধরনক্ষুদ্র অর্থনৈতিক সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করে।বৃহৎ অর্থনৈতিক সমস্যাগুলো নিয়ে কাজ করে।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটএকটি গ্রামের কৃষকের ধানের দাম নির্ধারণ।বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট পরিকল্পনা।
    উদ্দেশ্যব্যক্তিগত বা ক্ষুদ্র অর্থনৈতিক কার্যক্রমের দক্ষতা বৃদ্ধি।সামগ্রিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন।

     

    উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা

    ব্যষ্টিক অর্থনীতি:
    ধরা যাক, একজন কৃষক তার জমিতে ধান উৎপাদন করেছে। ধানের বাজারমূল্য কী হবে, তা নির্ধারণ করতে সরবরাহ ও চাহিদার উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এটি ব্যষ্টিক অর্থনীতির কাজ।

    সামষ্টিক অর্থনীতি:
    অন্যদিকে, যদি আমরা বাংলাদেশের সার্বিক কৃষি খাতের অবদান, যেমন কৃষি থেকে জিডিপি-তে যোগ হওয়া আয়ের পরিমাণ বিশ্লেষণ করি, তবে এটি সামষ্টিক অর্থনীতির বিষয়।

    উপসংহার

    ব্যষ্টিক অর্থনীতি ও সামষ্টিক অর্থনীতি একে অপরের পরিপূরক। একটি অর্থনীতি সঠিকভাবে পরিচালিত হতে হলে উভয় ক্ষেত্রেই গভীর বিশ্লেষণ প্রয়োজন। ক্ষুদ্র পর্যায়ের কার্যক্রম থেকে শুরু করে বৃহৎ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি—সবকিছুই এই দুই শাখার মাধ্যমে বোঝা যায়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: January 21, 2025In: কি, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন

    অনু ও পরমাণুর পার্থক্য কি?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 23, 2025 at 10:47 am

    আমরা প্রায়ই "অনু" এবং "পরমাণু" শব্দ দুটি শুনি। কিন্তু এই দুটি শব্দের মধ্যে আসলে কী পার্থক্য? অনেকেই হয়তো মনে করেন এগুলো একই জিনিস, কিন্তু আসলে তা নয়। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী কী পার্থক্য। পরমাণু কী? পরমাণু হলো পদার্থের সবচেয়ে ছোট একক। সবকিছুই পরমাণু দিয়ে তৈরি। পরমাণু এত ছোট যে আমরা খালিRead more

    আমরা প্রায়ই “অনু” এবং “পরমাণু” শব্দ দুটি শুনি। কিন্তু এই দুটি শব্দের মধ্যে আসলে কী পার্থক্য? অনেকেই হয়তো মনে করেন এগুলো একই জিনিস, কিন্তু আসলে তা নয়। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী কী পার্থক্য।

    পরমাণু কী?

    পরমাণু হলো পদার্থের সবচেয়ে ছোট একক। সবকিছুই পরমাণু দিয়ে তৈরি। পরমাণু এত ছোট যে আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। একটি পরমাণুতে প্রোটন, নিউট্রন এবং ইলেকট্রন নামে তিনটি কণা থাকে।

    অনু কী?

    অনু হলো দুটি বা ততোধিক পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত একটি কণা। অন্য কথায়, অনু হলো পরমাণুর সমষ্টি। উদাহরণস্বরূপ, পানির অনুতে দুটি হাইড্রোজেন পরমাণু এবং একটি অক্সিজেন পরমাণু থাকে।

    পরমাণু ও অনুর মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের দিকপরমাণু (Atom)অনু (Molecule)
    সংজ্ঞাপদার্থের ক্ষুদ্রতম একক, যা রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় বিভক্ত হয় না।
    দুটি বা ততোধিক পরমাণুর সংযোগে গঠিত একটি একক।
    গঠনপ্রোটন, নিউট্রন ও ইলেকট্রন নিয়ে গঠিত।পরমাণুর রাসায়নিক বন্ধন দ্বারা গঠিত।
    উদাহরণহাইড্রোজেন (H), অক্সিজেন (O)।পানি (H₂O), কার্বন ডাই অক্সাইড (CO₂)।
    আকার ও জটিলতাসাধারণত ছোট ও সরল।বড় ও জটিল হতে পারে।
    স্বতন্ত্র অস্তিত্বঅনেক পরমাণু একা থাকতে পারে, যেমন হিলিয়াম (He)।
    কিছু অনু একা থাকতে পারে, যেমন অক্সিজেন (O₂)।
    রাসায়নিক বৈশিষ্ট্যরাসায়নিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে।রাসায়নিক ও ভৌত উভয় বৈশিষ্ট্য বহন করে।
    বন্ধনপরমাণুর মধ্যে কোনো রাসায়নিক বন্ধন থাকে না।
    অনুতে পরমাণুগুলো রাসায়নিক বন্ধন দ্বারা যুক্ত থাকে।
    প্রকৃতিমৌলিক কাঠামো।যৌগিক কাঠামো।
    উদ্দেশ্যমৌলিক পদার্থ গঠনে সাহায্য করে।যৌগিক পদার্থ গঠনে সাহায্য করে।
    অস্তিত্বের ধরনএকক পরমাণু বা আয়ন হিসেবে থাকতে পারে।নির্দিষ্ট অনু গঠন করে থাকতে পারে।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটহাইড্রোজেন ও অক্সিজেন পরমাণু পানির অনু তৈরি করে।
    পানি (H₂O) বাংলাদেশের কৃষি ও জীবনযাত্রার জন্য অপরিহার্য।

     

    উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা

    ধরা যাক, একটি অক্সিজেন পরমাণু (O) একা থাকতে পারে। কিন্তু যখন দুটি অক্সিজেন পরমাণু একত্রিত হয়, তখন এটি একটি অক্সিজেন গ্যাসের অনু (O₂) তৈরি করে।
    একইভাবে, দুটি হাইড্রোজেন পরমাণু (H) ও একটি অক্সিজেন পরমাণু (O) একত্রিত হয়ে পানি (H₂O) তৈরি করে, যা আমাদের জীবনধারণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    উপসংহার

    পরমাণু হলো পদার্থের মৌলিক একক, আর অনু হলো পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত। পরমাণু ছাড়া অনু গঠন সম্ভব নয়, আর অনু ছাড়া পৃথিবীর কোনো পদার্থের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না। এই পার্থক্যগুলো বুঝলে বিজ্ঞান ও রাসায়নিক গঠনের ভিত্তি স্পষ্ট হয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: January 21, 2025In: কি, রাজনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি

    অপরাধ ও বিচ্যুতির মধ্যে পার্থক্য কি ?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 23, 2025 at 10:44 am

    আমরা প্রায়ই শুনি "অপরাধ" বা "বিচ্যুতি" শব্দ দুটি। কিন্তু এই দুটি শব্দের মধ্যে আসলে কী পার্থক্য? অনেকেই হয়তো মনে করেন এগুলো একই জিনিস, কিন্তু আসলে তা নয়। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী কী পার্থক্য। অপরাধ কী? অপরাধ হলো এমন একটি কাজ যা আইন দ্বারা নিষিদ্ধ। যদি কেউ কোন আইন ভঙ্গ করে, তাহলে সে অপরাধ করRead more

    আমরা প্রায়ই শুনি “অপরাধ” বা “বিচ্যুতি” শব্দ দুটি। কিন্তু এই দুটি শব্দের মধ্যে আসলে কী পার্থক্য? অনেকেই হয়তো মনে করেন এগুলো একই জিনিস, কিন্তু আসলে তা নয়। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী কী পার্থক্য।

    অপরাধ কী?

    অপরাধ হলো এমন একটি কাজ যা আইন দ্বারা নিষিদ্ধ। যদি কেউ কোন আইন ভঙ্গ করে, তাহলে সে অপরাধ করে। অপরাধের জন্য সরকারি শাস্তি দেওয়া হয়। উদাহরণস্বরূপ, চুরি করা, হত্যা করা, মিথ্যা বলা ইত্যাদি সবই অপরাধ।

    বিচ্যুতি কী?

    বিচ্যুতি হলো এমন একটি আচরণ যা সমাজের স্বাভাবিক আচরণের থেকে ভিন্ন। এটি আইন ভঙ্গ না করেও হতে পারে। বিচ্যুতি সবসময় নেতিবাচক হয় না। অনেক সময় বিচ্যুতি সামাজিক পরিবর্তনের কারণ হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, মহিলাদের শিক্ষা গ্রহণ করা একসময় বিচ্যুতি হিসেবে দেখা হতো, কিন্তু এখন এটি স্বাভাবিক।

    অপরাধ ও বিচ্যুতির মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের দিকঅপরাধ (Crime)বিচ্যুতি (Deviance)
    সংজ্ঞাআইন ভঙ্গকারী কাজ।সামাজিক নিয়ম বা মানদণ্ড ভঙ্গকারী কাজ।
    শাস্তিঅপরাধের জন্য আইনি শাস্তি রয়েছে।
    বিচ্যুতির জন্য সাধারণত কোনো আইনি শাস্তি নেই।
    প্রভাবসমাজে অশান্তি ও আইনশৃঙ্খলার ব্যাঘাত ঘটায়।
    সামাজিকভাবে অস্বস্তি বা অস্বাভাবিকতার সৃষ্টি করে।
    উদাহরণচুরি, হত্যা, মাদক ব্যবসা।অদ্ভুত পোশাক পরা, চুলের অদ্ভুত স্টাইল।
    আইনি সংজ্ঞাঅপরাধের সুনির্দিষ্ট আইনি সংজ্ঞা রয়েছে।বিচ্যুতির কোনো সুনির্দিষ্ট আইনি সংজ্ঞা নেই।
    সামাজিক গ্রহণযোগ্যতাঅপরাধ কখনোই সমাজে গ্রহণযোগ্য নয়।
    কিছু বিচ্যুতি সময়ের সাথে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠতে পারে।
    প্রকৃতিএটি সর্বদা নেতিবাচক।
    এটি নেতিবাচক, ইতিবাচক বা নিরপেক্ষ হতে পারে।
    উদ্দেশ্যঅপরাধ সাধারণত ব্যক্তিগত লাভ বা প্রতিশোধের জন্য করা হয়।
    বিচ্যুতি অনেক সময় ব্যক্তিগত মত প্রকাশ বা স্বাধীনতার জন্য হয়।
    পরিবর্তনশীলতাঅপরাধের সংজ্ঞা সময় ও স্থানের সাথে খুব কম পরিবর্তিত হয়।
    বিচ্যুতির সংজ্ঞা সময় ও সংস্কৃতির সাথে পরিবর্তিত হয়।
    উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যাযেমন: ব্যাংক ডাকাতি।
    যেমন: কারো পোশাক বা আচরণ অন্যদের কাছে অস্বাভাবিক মনে হওয়া।

     

    উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা

    ধরা যাক, একজন ব্যক্তি ব্যাংকে চুরি করল। এটি একটি অপরাধ, কারণ এটি আইনের বিরুদ্ধে এবং এর জন্য শাস্তি রয়েছে।
    অন্যদিকে, যদি কেউ হঠাৎ রাস্তার মধ্যে অদ্ভুত নাচ শুরু করে, এটি বিচ্যুতি, কারণ এটি সামাজিকভাবে স্বাভাবিক নয়, তবে এটি আইন লঙ্ঘনও নয়।

    উপসংহার

    অপরাধ ও বিচ্যুতি একে অপরের থেকে আলাদা হলেও উভয়ই সমাজের আচরণগত নিয়ম ও মানদণ্ডের সাথে সম্পর্কিত। অপরাধ সমাজে অশান্তি সৃষ্টি করে এবং শাস্তিযোগ্য, আর বিচ্যুতি সামাজিকভাবে অস্বাভাবিক হলেও সবসময় শাস্তিযোগ্য নয়। তবে উভয় ক্ষেত্রেই সমাজের ভারসাম্য রক্ষার জন্য সচেতনতা ও নিয়মের প্রয়োজন।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: January 21, 2025In: কি, জীববিজ্ঞান, শিক্ষা

    অস্থি ও তরুণাস্থির মধ্যে পার্থক্য কি ?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 23, 2025 at 10:41 am

    আমাদের শরীরের কঙ্কাল তৈরি হয় হাড় বা অস্থি দিয়ে। কিন্তু শুধু হাড়ই তো নয়, আমাদের শরীরে আরো অনেক জায়গায় এক ধরনের নরম কিন্তু শক্ত পদার্থ আছে, যাকে আমরা তরুণাস্থি বলি। অস্থি কী? অস্থি বা হাড় হলো আমাদের শরীরের একটি কঠিন অংশ। এটি আমাদের শরীরকে আকার দেয় এবং আমাদের অঙ্গগুলোকে সুরক্ষা দেয়। হাড়ের মধRead more

    আমাদের শরীরের কঙ্কাল তৈরি হয় হাড় বা অস্থি দিয়ে। কিন্তু শুধু হাড়ই তো নয়, আমাদের শরীরে আরো অনেক জায়গায় এক ধরনের নরম কিন্তু শক্ত পদার্থ আছে, যাকে আমরা তরুণাস্থি বলি।

    অস্থি কী?

    অস্থি বা হাড় হলো আমাদের শরীরের একটি কঠিন অংশ। এটি আমাদের শরীরকে আকার দেয় এবং আমাদের অঙ্গগুলোকে সুরক্ষা দেয়। হাড়ের মধ্যে ক্যালসিয়াম থাকে, যা হাড়কে শক্ত করে।

    তরুণাস্থি কী?

    তরুণাস্থি হলো হাড়ের চেয়ে নরম এক ধরনের পদার্থ। এটি হাড়ের মতো শক্ত নয়, কিন্তু খুব শক্তিশালী। তরুণাস্থি আমাদের শরীরের বিভিন্ন জায়গায় থাকে, যেমন কান, নাক, গলা, এবং হাঁটুর জোড়ে।

    অস্থি ও তরুণাস্থির মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের দিকঅস্থি (Bone)তরুণাস্থি (Cartilage)
    গঠনকঠিন, শক্ত এবং ক্যালসিয়ামে সমৃদ্ধ।নরম, নমনীয় এবং স্থিতিস্থাপক।
    প্রধান উপাদানক্যালসিয়াম ফসফেট এবং কোলাজেন ফাইবার।কোলাজেন এবং প্রোটিওগ্লাইকান।
    রঙসাধারণত সাদা বা হালকা হলুদ।হালকা সাদা বা স্বচ্ছ।
    জীবনীশক্তিহাড়ে রক্তনালী এবং স্নায়ু থাকে, যা এটি জীবন্ত করে তোলে।তরুণাস্থিতে রক্তনালী এবং স্নায়ু থাকে না।
    নমনীয়তাশক্ত এবং ভঙ্গুর।নমনীয় এবং চাপ সহ্য করতে সক্ষম।
    অবস্থানহাত-পা, পাঁজর, মেরুদণ্ড ইত্যাদি স্থানে পাওয়া যায়।
    অস্থির সংযোগস্থল, কান, নাক, এবং শ্বাসনালীতে পাওয়া যায়।
    কাজদেহের কাঠামো তৈরি করা, অঙ্গ সুরক্ষা এবং রক্তকণিকা উৎপাদন।
    হাড়ের মধ্যে ঘর্ষণ কমানো এবং দেহের নমনীয়তা বজায় রাখা।
    রক্ত সরবরাহরক্তনালীর মাধ্যমে পুষ্টি সরবরাহ হয়।
    রক্তনালী না থাকায় চারপাশের তরল থেকে পুষ্টি গ্রহণ করে।
    ক্ষত সারানোর ক্ষমতাদ্রুত ক্ষত সারাতে পারে।ধীরে ধীরে ক্ষত সারায়।
    উদাহরণযেমন: মেরুদণ্ড, করোটি, উরুর হাড়।যেমন: কান, নাক, হাঁটুর কার্টিলেজ।

     

    উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা

    ধরা যাক, আপনি একটি গাছের কাঠের শক্ত শাখাকে অস্থি হিসেবে কল্পনা করতে পারেন, যা গাছের আকার ধরে রাখতে সাহায্য করে। অন্যদিকে, গাছের পাতার ডাঁটা বা নমনীয় অংশ তরুণাস্থির মতো, যা সহজে বাঁকানো যায়।

    মানুষের শরীরে হাঁটু একটি চমৎকার উদাহরণ। হাঁটুর ভেতরে থাকা তরুণাস্থি হাঁটুর দুই হাড়ের ঘর্ষণ কমায় এবং সহজে নড়াচড়া করতে সাহায্য করে। আবার হাঁটুর হাড়গুলো দেহের ভার বহন করে এবং শক্তি দেয়।

    উপসংহার

    অস্থি ও তরুণাস্থি একে অপরের পরিপূরক। অস্থি আমাদের দেহকে শক্তি এবং কাঠামো দেয়, আর তরুণাস্থি হাড়ের মধ্যে ঘর্ষণ কমিয়ে শরীরকে নমনীয় রাখে। একসঙ্গে তারা আমাদের শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: January 21, 2025In: রাজনীতি, শিক্ষা, সংস্কৃতি

    গ্রাম ও শহরের পার্থক্য কি ?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 23, 2025 at 10:38 am

    আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশে গ্রাম আর শহর দুই ধরনের জায়গা আছে। কিন্তু এই দুই জায়গার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই পার্থক্যগুলি। গ্রাম কী? গ্রাম হলো এমন একটি জায়গা যেখানে মানুষ কৃষি কাজ করে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশে বাস করে। গ্রামে বাড়িগুলো সাধারণত একটু দূরে দূরে থাকে এবং চারপাশে খেত, বনRead more

    আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশে গ্রাম আর শহর দুই ধরনের জায়গা আছে। কিন্তু এই দুই জায়গার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই পার্থক্যগুলি।

    গ্রাম কী?

    গ্রাম হলো এমন একটি জায়গা যেখানে মানুষ কৃষি কাজ করে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশে বাস করে। গ্রামে বাড়িগুলো সাধারণত একটু দূরে দূরে থাকে এবং চারপাশে খেত, বন, বাগান থাকে।

    শহর কী?

    শহর হলো এমন একটি জায়গা যেখানে অনেক মানুষ একসাথে বাস করে। শহরে বাড়িগুলো ঘন ঘন করে থাকে এবং বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা, কারখানা, দোকানপাট থাকে। শহরে যানবাহনের আনাগোনা বেশি হয়।

    গ্রাম ও শহরের মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের দিকগ্রামশহর
    অবস্থান ও পরিবেশগ্রাম সবুজে ঘেরা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর।
    শহর উন্নত অবকাঠামো ও কংক্রিটের জঙ্গলে পরিপূর্ণ।
    জীবনযাত্রাসহজ-সরল এবং ধীর গতির জীবনযাত্রা।ব্যস্ত, দ্রুত এবং প্রযুক্তি নির্ভর জীবন।
    পেশাকৃষি, পশুপালন ও ছোট ব্যবসা প্রধান পেশা।চাকরি, ব্যবসা এবং প্রযুক্তি-ভিত্তিক কাজ বেশি।
    অবকাঠামোরাস্তা, বিদ্যুৎ ও অন্যান্য সুবিধা তুলনামূলক কম।
    উন্নত রাস্তা, পরিবহন, বিদ্যুৎ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান।
    শিক্ষা ব্যবস্থাশিক্ষা ব্যবস্থা সীমিত এবং কম উন্নত।উন্নত স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় বিদ্যমান।
    স্বাস্থ্যসেবাচিকিৎসা ব্যবস্থা সীমিত এবং হাসপাতাল কম।আধুনিক হাসপাতাল ও চিকিৎসা সেবা সহজলভ্য।
    বিনোদনপ্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সামাজিক উৎসবই প্রধান বিনোদন।
    সিনেমা হল, পার্ক, শপিং মল এবং অন্যান্য আধুনিক বিনোদন ব্যবস্থা।
    দূষণপরিবেশ দূষণ কম এবং বায়ু বিশুদ্ধ।
    বেশি যানবাহন ও শিল্পকারখানার কারণে দূষণ বেশি।
    জনসংখ্যাতুলনামূলকভাবে কম জনসংখ্যা।ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা।
    সম্পর্কপ্রতিবেশীদের মধ্যে গভীর সামাজিক বন্ধন।
    প্রতিবেশীদের সাথে সম্পর্ক তুলনামূলকভাবে দূরত্বপূর্ণ।
    উদাহরণযেমন: বাংলাদেশের ময়মনসিংহের কোনো গ্রাম।যেমন: ঢাকা, চট্টগ্রাম বা সিলেট শহর।

     

    উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা

    ধরা যাক, বাংলাদেশের একটি গ্রামের নাম নবীনগর। এখানে কৃষকরা ধান চাষ করে, গরু-ছাগল পালন করে জীবিকা নির্বাহ করেন। তারা সকালে সূর্যোদয়ের সঙ্গে কাজ শুরু করেন এবং সন্ধ্যায় পরিবারের সাথে সময় কাটান।

    অন্যদিকে, ঢাকা শহর একটি ব্যস্ত নগরী। এখানে মানুষ সকালে অফিসে যায়, দিনের বেশিরভাগ সময় ট্রাফিকে কাটায়, এবং রাতে বাড়ি ফিরে ক্লান্ত হয়ে ঘুমায়। শহরে শিক্ষার সুযোগ বেশি, তবে বায়ু দূষণও বেশি।

    উপসংহার

    গ্রাম ও শহরের জীবনযাত্রার মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য থাকলেও দুটিই আমাদের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। গ্রাম আমাদের খাদ্য উৎপাদনের মূল কেন্দ্র, আর শহর আমাদের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। একে অপরের উপর নির্ভরশীল এই দুই এলাকা আমাদের জীবনের ভারসাম্য রক্ষা করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  8. Asked: January 21, 2025In: কি, বিজ্ঞান, স্বাস্থ্য

    টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস এর পার্থক্য কি ?

    anonymous
    Best Answer
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 22, 2025 at 1:54 am

    আমরা প্রায়ই শুনি ডায়াবেটিস রোগ সম্পর্কে। কিন্তু ডায়াবেটিস এক ধরনের নয়, এর বিভিন্ন ধরন আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ দুটি হলো টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস। আজকে আমরা জানবো এই দুই ধরনের ডায়াবেটিসের মধ্যে কী কী পার্থক্য আছে। টাইপ ১ ডায়াবেটিস কী? টাইপ ১ ডায়াবেটিস এক ধরনের অটোইমিউন রোগ। অটোইমিউন মাRead more

    আমরা প্রায়ই শুনি ডায়াবেটিস রোগ সম্পর্কে। কিন্তু ডায়াবেটিস এক ধরনের নয়, এর বিভিন্ন ধরন আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ দুটি হলো টাইপ ১ এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিস। আজকে আমরা জানবো এই দুই ধরনের ডায়াবেটিসের মধ্যে কী কী পার্থক্য আছে।

    টাইপ ১ ডায়াবেটিস কী?

    টাইপ ১ ডায়াবেটিস এক ধরনের অটোইমিউন রোগ। অটোইমিউন মানে হলো, শরীর নিজের কোষগুলোকে আক্রমণ করে। এই রোগে শরীরের ইনসুলিন নামক একটি হরমোন তৈরি করা বন্ধ হয়ে যায়। ইনসুলিন আমাদের খাবার থেকে শক্তি পাওয়ার জন্য গ্লুকোজকে কোষে পৌঁছে দেয়। তাই ইনসুলিন না থাকলে শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায় এবং ডায়াবেটিস হয়।

    টাইপ ২ ডায়াবেটিস কী?

    টাইপ ২ ডায়াবেটিস সাধারণত জীবনযাত্রার কারণে হয়। যেমন, অতিরিক্ত খাওয়া, কম শারীরিক পরিশ্রম করা, ওজন বেশি হওয়া ইত্যাদি। এই ধরনের ডায়াবেটিসে শরীর ইনসুলিন তৈরি করতে পারে, কিন্তু কোষগুলো ইনসুলিনের প্রতি স্পন্দের হার কমে যায়। ফলে শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায়।

    টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিসের মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের ধরনটাইপ ১ ডায়াবেটিসটাইপ ২ ডায়াবেটিস
    কারণঅটোইমিউন রোগের কারণে ইনসুলিন উৎপাদন বন্ধ।ইনসুলিন প্রতিরোধ বা কম ইনসুলিন উৎপাদন।
    উৎপত্তি সময়সাধারণত শিশু বা কিশোর বয়সে শুরু হয়।সাধারণত ৪০ বছরের পর বেশি দেখা যায়।
    ইনসুলিনের ভূমিকাশরীর একেবারেই ইনসুলিন তৈরি করতে পারে না।
    শরীর ইনসুলিন তৈরি করে কিন্তু তা যথাযথভাবে কাজ করে না।
    উপসর্গের প্রকৃতিহঠাৎ এবং দ্রুত প্রকাশ পায়।ধীরে ধীরে প্রকাশ পায়।
    ওজনের প্রভাবসাধারণত রোগী স্বাভাবিক বা কম ওজনের হয়।রোগী প্রায়ই অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতায় ভুগে।
    নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিইনসুলিন ইনজেকশন বা পাম্প আবশ্যক।
    খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, ওষুধ, এবং মাঝে মাঝে ইনসুলিন।
    জেনেটিক প্রভাবপরিবারে ডায়াবেটিসের ইতিহাস কম থাকে।পরিবারে ডায়াবেটিসের ইতিহাস প্রায়ই থাকে।
    প্রতিরোধযোগ্যতাপ্রতিরোধযোগ্য নয়।জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে প্রতিরোধ সম্ভব।
    রোগীর সংখ্যাবাংলাদেশে কম সংখ্যক মানুষ টাইপ ১-এ আক্রান্ত।টাইপ ২ ডায়াবেটিস আক্রান্তের সংখ্যা বেশি।
    পরীক্ষা ও নির্ণয়রক্তে গ্লুকোজ এবং ইনসুলিনের পরিমাণ পরীক্ষা।
    গ্লুকোজ সহ্যক্ষমতা পরীক্ষা (OGTT) এবং HbA1c।

     

    উদাহরণ:

    • যদি কোনো শিশুর হঠাৎ ওজন কমতে শুরু হয়, প্রচুর পানি খায় এবং প্রায়ই প্রস্রাব করে, তাহলে তার টাইপ ১ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
    • যদি কোনো মধ্যবয়সী ব্যক্তির ওজন বেড়ে যায়, তৃষ্ণা লাগে এবং প্রায়ই প্রস্রাব করে, তাহলে তার টাইপ ২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

    মনে রাখতে হবে:

    • ডায়াবেটিস একটি গুরুতর রোগ।
    • ডায়াবেটিসের লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
    • সুস্থ জীবনযাপন এবং সঠিক খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে টাইপ ২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা যায়।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  9. Asked: January 21, 2025In: কি, পদার্থবিজ্ঞান, বিজ্ঞান

    দূরত্ব ও সরণের মধ্যে পার্থক্য কি?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 22, 2025 at 1:49 am

    আমরা প্রায়ই দূরত্ব ও সরণ শব্দ দুটি ব্যবহার করি। কিন্তু অনেকের কাছেই এই দুটি শব্দের মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য থাকে না। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী কী পার্থক্য। দূরত্ব কী? দূরত্ব হলো কোনো বস্তু যে পথ অতিক্রম করে, তার মোট দৈর্ঘ্য। এটা যেন একটা সুতোর গোলা, তুমি যত বেশি সুতো খুলবে, দূরত্ব তত বেশি হবে। দRead more

    আমরা প্রায়ই দূরত্ব ও সরণ শব্দ দুটি ব্যবহার করি। কিন্তু অনেকের কাছেই এই দুটি শব্দের মধ্যে স্পষ্ট পার্থক্য থাকে না। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী কী পার্থক্য।

    দূরত্ব কী?

    দূরত্ব হলো কোনো বস্তু যে পথ অতিক্রম করে, তার মোট দৈর্ঘ্য। এটা যেন একটা সুতোর গোলা, তুমি যত বেশি সুতো খুলবে, দূরত্ব তত বেশি হবে। দূরত্ব কখনো ঋণাত্মক হয় না।

    সরণ কী?

    সরণ হলো কোনো বস্তুর প্রাথমিক এবং চূড়ান্ত অবস্থানের মধ্যকার সরলরেখা দূরত্ব। এটা যেন তুমি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার সময় সরাসরি যে পথ পাবে, সেই পথের দৈর্ঘ্য। সরণের একটি দিক থাকে।

    দূরত্ব ও সরণের মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের ধরনদূরত্বসরণ
    সংজ্ঞাবস্তু যে মোট পথ অতিক্রম করে তার পরিমাপ।
    প্রাথমিক থেকে চূড়ান্ত অবস্থানের সরাসরি পরিবর্তন।
    পরিমাণএটি একটি স্কেলার পরিমাণ।এটি একটি ভেক্টর পরিমাণ।
    দিককোনো নির্দিষ্ট দিক নেই।একটি নির্দিষ্ট দিক থাকে।
    মানসর্বদা ধনাত্মক।ধনাত্মক, ঋণাত্মক বা শূন্য হতে পারে।
    অর্থমোট চলাচলের পথ।সরাসরি স্থানান্তরের পথ।
    গাণিতিক পরিমাপএকত্রিত সব পথের যোগফল।চূড়ান্ত অবস্থান – প্রাথমিক অবস্থান।
    উদাহরণঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়ার সময় ৪০০ কিমি।ঢাকা থেকে কক্সবাজারের সরাসরি দূরত্ব।
    পরিবর্তনপথের বাঁক বা মোড় যোগ হয়।শুধু শুরু ও শেষ বিন্দুর মধ্যে সরাসরি দূরত্ব।
    এককমিটার (m), কিলোমিটার (km) ইত্যাদি।মিটার (m), কিলোমিটার (km) ইত্যাদি।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটগ্রামের মেঠোপথ ধরে স্কুলে যাওয়ার পুরো পথ।বাড়ি থেকে স্কুলের সরাসরি দূরত্ব।
    প্রভাবসময়ের সাথে বাড়তে পারে।প্রাথমিক ও চূড়ান্ত অবস্থানের ওপর নির্ভরশীল।

     

    বাস্তব অভিজ্ঞতা:

    বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন স্কুলে যাওয়ার সময় একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব অতিক্রম করে। তবে তাদের বাড়ি থেকে স্কুলের সরাসরি দূরত্বই সরণ হিসেবে গণ্য হয়।

    মনে রাখতে হবে:

    দূরত্ব এবং সরণ দুটিই গতির পরিমাপের একক। কিন্তু দূরত্ব শুধুমাত্র পথের দৈর্ঘ্যকে নির্দেশ করে, আর সরণ শুরুর জায়গা থেকে শেষ জায়গার মধ্যকার সরলরেখা দূরত্বকে নির্দেশ করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  10. Asked: January 21, 2025In: কি, জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন

    মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের পার্থক্য কি কি?

    anonymous
    anonymous Enlightened
    Added an answer on January 22, 2025 at 1:46 am

    আমরা প্রতিদিন যেসব জিনিস দেখি বা ব্যবহার করি, তার সবই পদার্থ দিয়ে তৈরি। এই পদার্থগুলোকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়: মৌলিক পদার্থ এবং যৌগিক পদার্থ। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী পার্থক্য। মৌলিক পদার্থ কী? মৌলিক পদার্থ হলো এমন একটি পদার্থ যাকে আরও ছোট ছোট কণায় ভাগ করলে সেই কণাগুলো আরও একই ধরনের পদRead more

    আমরা প্রতিদিন যেসব জিনিস দেখি বা ব্যবহার করি, তার সবই পদার্থ দিয়ে তৈরি। এই পদার্থগুলোকে মূলত দুই ভাগে ভাগ করা যায়: মৌলিক পদার্থ এবং যৌগিক পদার্থ। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী পার্থক্য।

    মৌলিক পদার্থ কী?

    মৌলিক পদার্থ হলো এমন একটি পদার্থ যাকে আরও ছোট ছোট কণায় ভাগ করলে সেই কণাগুলো আরও একই ধরনের পদার্থ হবে। উদাহরণস্বরূপ, সোনা, রূপা, অক্সিজেন এই সবই মৌলিক পদার্থ। তুমি যদি একটি সোনার টুকরাকে ছোট ছোট টুকরো করে ভাগ করতে থাকো, তাহলে প্রতিটি টুকরোতে সোনা ছাড়া আর কিছুই পাবে না।

    যৌগিক পদার্থ কী?

    যৌগিক পদার্থ হলো এমন একটি পদার্থ যাকে ছোট ছোট কণায় ভাগ করলে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের পদার্থ পাওয়া যাবে। উদাহরণস্বরূপ, পানি। পানিকে যদি ভাগ করতে থাকো, তাহলে হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন নামে দুটি ভিন্ন মৌলিক পদার্থ পাবে।

    মৌলিক ও যৌগিক পদার্থের মধ্যে পার্থক্য

    পার্থক্যের ধরনমৌলিক পদার্থযৌগিক পদার্থ
    সংজ্ঞাএক প্রকারের পরমাণু দিয়ে গঠিত।দুটি বা তার বেশি প্রকারের পরমাণু দিয়ে গঠিত।
    উদাহরণহাইড্রোজেন (H), অক্সিজেন (O), সোনা (Au)।পানি (H₂O), মিথেন (CH₄), রান্নার লবণ (NaCl)।
    গঠনশুধুমাত্র এক ধরনের পরমাণু থাকে।
    বিভিন্ন ধরনের পরমাণু রাসায়নিক বন্ধনে যুক্ত থাকে।
    বিভাজনযোগ্যতারাসায়নিক পদ্ধতিতে বিভাজন করা যায় না।
    রাসায়নিক পদ্ধতিতে সরল পদার্থে বিভাজন করা যায়।
    রাসায়নিক বন্ধনকোনো রাসায়নিক বন্ধন থাকে না।রাসায়নিক বন্ধন দ্বারা পরমাণু একত্রিত হয়।
    সর্বনিম্ন এককএকটি পরমাণু।একটি অণু।
    প্রকৃতিসাধারণত ধাতব, অধাতব বা অর্ধধাতব।সাধারণত কঠিন, তরল বা গ্যাস হতে পারে।
    উৎপত্তিপ্রাকৃতিকভাবে পাওয়া যায়।প্রাকৃতিক এবং কৃত্রিম উভয়ই হতে পারে।
    ভৌত বৈশিষ্ট্যনির্দিষ্ট এবং স্থিতিশীল।বিভিন্ন উপাদানের বৈশিষ্ট্যের মিশ্রণ।
    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটসোনা (Au) এবং তামা (Cu) গহনা তৈরিতে ব্যবহৃত।
    পানি (H₂O) এবং রান্নার লবণ (NaCl) দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত।
    অবস্থামৌলিক পদার্থ সবসময় একটি নির্দিষ্ট অবস্থা ধরে রাখে।যৌগিক পদার্থ বিভিন্ন অবস্থায় পাওয়া যায়।

     

    বাস্তব অভিজ্ঞতা:

    বাংলাদেশের গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলে মৌলিক পদার্থ যেমন লোহা ও তামা গৃহস্থালী কাজ ও নির্মাণে ব্যবহৃত হয়। অপরদিকে, পানি এবং রান্নার লবণ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য যৌগিক পদার্থ।

    মনে রাখতে হবে:

    আমাদের চারপাশে যেসব জিনিস দেখি, তার সবই মৌলিক বা যৌগিক পদার্থ দিয়ে তৈরি। তাই পদার্থ সম্পর্কে জানা খুবই জরুরি।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 … 4 5 6 7 8

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 123
  • Answers 120
  • Best Answers 19
  • Users 13
  • Popular
  • Answers
  • PARTHA BHAKTA

    অন্তবর্তীকালীন সরকার কাকে বলে ?

    • 1 Answer
  • PARTHA BHAKTA

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এর কাজ কি ?

    • 1 Answer
  • harenbhakta0000

    ডক্টর আর ডাক্তারের মধ্যে পার্থক্য কি ?

    • 1 Answer
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: বিভব পার্থক্য হলো দুটি বিন্দুর মধ্যে বৈদ্যুতিক সম্ভাবনা বা… March 21, 2025 at 7:46 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer ইংরেজি রিডিং শিখা একদমই মজাদার এবং কার্যকরী হতে পারে যদি… March 21, 2025 at 7:41 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: উপাত্ত (Data):উপাত্ত হলো কাঁচা বা অপ্রস্তুত তথ্য যা কোন… March 21, 2025 at 7:32 pm

Top Members

anonymous

anonymous

  • 0 Questions
  • 1k Points
Enlightened
PARTHA BHAKTA

PARTHA BHAKTA

  • 111 Questions
  • 1k Points
Enlightened
harenbhakta0000

harenbhakta0000

  • 10 Questions
  • 88 Points
Teacher

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

© 2024 abogoto. All Rights Reserved
স্বাগতম তৈরীকৃত abogoto.com