আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।
আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
ইন্ডাকশন ও ইনফ্রারেড চুলার পার্থক্য কী ?
আপনি কি রান্নাঘরে নতুন চুলা কিনতে চাচ্ছেন? ইন্ডাকশন আর ইনফ্রারেড চুলা – এই দুইয়ের মধ্যে কোনটি বেছে নেবেন, তা নিয়ে হয়তো আপনার মনে অনেক প্রশ্ন জাগছে। চিন্তা করবেন না, আমরা আজকে এই দুই ধরনের চুলার মধ্যে পার্থক্যগুলো খুব সহজে বুঝিয়ে দেব। যাতে আপনি নিজেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। ইন্ডাকশন চুলা কী? কল্পনRead more
আপনি কি রান্নাঘরে নতুন চুলা কিনতে চাচ্ছেন? ইন্ডাকশন আর ইনফ্রারেড চুলা – এই দুইয়ের মধ্যে কোনটি বেছে নেবেন, তা নিয়ে হয়তো আপনার মনে অনেক প্রশ্ন জাগছে। চিন্তা করবেন না, আমরা আজকে এই দুই ধরনের চুলার মধ্যে পার্থক্যগুলো খুব সহজে বুঝিয়ে দেব। যাতে আপনি নিজেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
ইন্ডাকশন চুলা কী?
কল্পনা করুন, আপনি একটি চুম্বককে একটি লোহার পাত্রের কাছে আনছেন। লোহার পাত্রটি চুম্বকের দিকে আকৃষ্ট হবে, তাই না? ইন্ডাকশন চুলাও অনেকটা একইভাবে কাজ করে। এখানে চুম্বকের পরিবর্তে বিদ্যুৎ ব্যবহার করা হয়। বিদ্যুৎ চুলাটির নিচে একটি চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি করে। এই চৌম্বক ক্ষেত্রটি যখন লোহা বা স্টেইনলেস স্টিলের পাত্রের নিচে আসে, তখন পাত্রটি নিজেই গরম হয়ে ওঠে। আর এই গরম পাত্রেই আমরা খাবার রান্না করি।
ইনফ্রারেড চুলা কী?
ইনফ্রারেড চুলা একটু আলাদা। এটি সরাসরি তাপ তৈরি করে। চুলার নিচের একটি বিশেষ উপাদানকে গরম করা হয়। এই উপাদানটি থেকে তাপ তরঙ্গ বের হয়, যা সরাসরি পাত্রকে গরম করে। এটি একটু সূর্যের মতো কাজ করে। সূর্য থেকে আসা তাপ আমাদেরকে গরম করে, ঠিক তেমনি ইনফ্রারেড চুলা থেকে আসা তাপ পাত্রকে গরম করে।
ইন্ডাকশন ও ইনফ্রারেড চুলার মধ্যে পার্থক্য:
উদাহরণ:
উপসংহার:
ইন্ডাকশন ও ইনফ্রারেড চুলা দুইটিই ভালো। কোনটি আপনার জন্য উপযুক্ত, তা আপনার নিজের চাহিদা ও বাজেটের উপর নির্ভর করে।
See lessসাধু ও চলিত ভাষার পার্থক্য কি?
আপনারা কি কখনো লক্ষ করেছো, বাড়ির বড়রা কথা বলার সময় অনেক সময় এমন কিছু শব্দ ব্যবহার করেন যা তোমরা বুঝতে পারো না? আবার, তোমরা তোমাদের বন্ধুদের সাথে কথা বলার সময় এমন কিছু শব্দ ব্যবহার করো যা তোমাদের বাবা-মা হয়তো বুঝতে পারেন না? এটা কেন হয়? কারণ আমাদের ভাষাটা একটু আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। আসলে, আমাদRead more
আপনারা কি কখনো লক্ষ করেছো, বাড়ির বড়রা কথা বলার সময় অনেক সময় এমন কিছু শব্দ ব্যবহার করেন যা তোমরা বুঝতে পারো না? আবার, তোমরা তোমাদের বন্ধুদের সাথে কথা বলার সময় এমন কিছু শব্দ ব্যবহার করো যা তোমাদের বাবা-মা হয়তো বুঝতে পারেন না? এটা কেন হয়? কারণ আমাদের ভাষাটা একটু আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। আসলে, আমাদের বাংলা ভাষার দুটি প্রধান রূপ আছে: সাধু ভাষা আর চলিত ভাষা।
সাধু ভাষা:
সাধু ভাষা হলো বাংলা ভাষার একটি প্রাচীন ও প্রথাগত রূপ, যা মূলত সাহিত্যিক, ধর্মীয় গ্রন্থ ও গদ্যে ব্যবহৃত হয়। এটি উচ্চমানের ও শুদ্ধ ভাষারূপ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এতে প্রাচীন ও ক্লাসিকাল শব্দের ব্যবহার বেশি দেখা যায়। সাধু ভাষা মূলত গদ্যের ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হত এবং এখনো কিছু সাহিত্যিক রচনায় বা আনুষ্ঠানিক লেখায় দেখা যায়।
চলিত ভাষা:
চলিত ভাষা হলো বাংলা ভাষার সেই রূপ, যা সাধারণ কথাবার্তায়, সংবাদপত্রে, দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত হয়। এটি সাধু ভাষার তুলনায় সহজ, স্বাভাবিক, এবং প্রায়োগিক। চলিত ভাষা বাংলা সাহিত্যে ও অন্যান্য ক্ষেত্রে ক্রমশ জনপ্রিয় হয়েছে এবং এখন বাংলা ভাষার প্রধান রূপ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার মধ্যে পার্থক্য:
কেন এই পার্থক্য?
ভাষাটা একটা জীবন্ত জিনিস। এটা সবসময় পরিবর্তন হতে থাকে। নতুন নতুন শব্দ যুক্ত হয়, পুরনো শব্দ ব্যবহার বন্ধ হয়ে যায়। এই কারণেই সাধু ভাষা আর চলিত ভাষার মধ্যে এত পার্থক্য।
কেন সাধু ভাষা শিখতে হবে?
সাধু ভাষা শিখলে আপনি আমাদের দেশের সমৃদ্ধ সাহিত্যকে আরো ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবে। এছাড়া, সাধু ভাষা শিখলে তোমার ভাষা জ্ঞান আরো বৃদ্ধি পাবে।
কেন চলিত ভাষা শিখতে হবে?
চলিত ভাষা শিখলে আপনি অন্যদের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারবে। এছাড়া, চলিত ভাষা শিখলে তুমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, টেলিভিশন ইত্যাদি সহজে বুঝতে পারবে।
আশা করি এটি পড়ার মাধ্যমে আপনার ভাষাগত যে পার্থক্য জানার ছিল সে বিষয়টি সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন এবং শিখতে পেরেছেন যদি নতুন কিছু জানার থাকে তাহলে অবশ্যই প্রশ্নটি আমাদেরকে করুন ।
See lessভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার পার্থক্য কি ?
ভাইরাস কী? ভাইরাস হলো খুবই ছোট এক ধরনের জিনিস। এত ছোট যে একে আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। ভাইরাসের নিজের কোন জীবন নেই। একে বলা হয়, ‘অজীব জীব’। অর্থাৎ, এটি একা একা বাঁচতে পারে না। অর্থাৎ এরা নিজেরা নিজেদের সাথে বংশবিস্তার করতে পারেনা । ভাইরাসকে বাঁচার জন্য অন্য কোন জীবের দেহের প্রয়োজন হয়। যেমন, আমRead more
ভাইরাস কী?
ভাইরাস হলো খুবই ছোট এক ধরনের জিনিস। এত ছোট যে একে আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। ভাইরাসের নিজের কোন জীবন নেই। একে বলা হয়, ‘অজীব জীব’। অর্থাৎ, এটি একা একা বাঁচতে পারে না। অর্থাৎ এরা নিজেরা নিজেদের সাথে বংশবিস্তার করতে পারেনা । ভাইরাসকে বাঁচার জন্য অন্য কোন জীবের দেহের প্রয়োজন হয়। যেমন, আমাদের দেহ। ভাইরাস আমাদের দেহের কোষের ভেতরে ঢুকে গিয়ে সেই কোষকে ব্যবহার করে নিজেদের অনেকগুলি করে তোলে। এভাবেই আমরা ভাইরাসজনিত রোগে আক্রান্ত হই। ভাইরাস সাধারণত প্রোটিনের খোলস এবং ভিতরে জেনেটিক উপাদান (ডিএনএ বা আরএনএ) নিয়ে গঠিত।
ব্যাকটেরিয়া কী?
ব্যাকটেরিয়া হলো এককোষী জীব। অর্থাৎ, এর দেহে মাত্র একটি কোষ থাকে। ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন আকারের হয়। কিছু গোলাকার, কিছু দণ্ডাকার আবার কিছু প্যাঁচানো। ব্যাকটেরিয়া মাটিতে, পানিতে, আমাদের দেহে এমনকি খাবারেও থাকে। সব ব্যাকটেরিয়া খারাপ নয়। অনেক ব্যাকটেরিয়া আমাদের জন্য উপকারীও। যেমন, দই তৈরিতে ব্যাকটেরিয়া ব্যবহৃত হয়।ব্যাকটেরিয়ারা সাধারণত ডিএনএ নিয়ে গঠিত এবং তাদের কোষে প্রোটিন, রাইবোজোম এবং অন্যান্য জৈবিক উপাদান থাকে।
ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে পার্থক্য
More: ধাতু ও অধাতুর মধ্যে পার্থক্য ?
কিছু মজার তথ্য
এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোনো রোগের চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অবশ্যই নিন। আশা করি আপনি এখন ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার পার্থক্যগুলো খুব সহজে বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ।
See lessক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য কি ?
ক্ষার এবং ক্ষারক উভয়ই রসায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্ষার এবং ক্ষারকের ভিতরে বিভিন্ন ধরনের মৌলিক পার্থক্য রয়েছে যা বোঝার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে এটি ব্যাখ্যা করতে পারবেন এবং আশা করি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি এটি সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা লাভ করবেন। নীচে ক্ষার ও ক্ষারকের সংজ্ঞা ও তাদের মধ্যেRead more
ক্ষার এবং ক্ষারক উভয়ই রসায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ক্ষার এবং ক্ষারকের ভিতরে বিভিন্ন ধরনের মৌলিক পার্থক্য রয়েছে যা বোঝার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে এটি ব্যাখ্যা করতে পারবেন এবং আশা করি এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি এটি সম্পর্কে ব্যাপক ধারণা লাভ করবেন। নীচে ক্ষার ও ক্ষারকের সংজ্ঞা ও তাদের মধ্যে পার্থক্যগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হলো।
ক্ষারের সংজ্ঞা
ক্ষার হলো এক ধরনের মৌলিক পদার্থ, যা জলীয় দ্রবণে দ্রবীভূত হয়ে হাইড্রোক্সাইড আয়ন (OH⁻) উৎপন্ন করে এবং সাধারণত তীব্র ক্ষারীয় বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। ক্ষার মুলত শক্তিশালী ক্ষারক, যা জলীয় দ্রবণে সম্পূর্ণভাবে আয়নিত হয়।
ক্ষারকের সংজ্ঞা
ক্ষারক হলো এমন এক ধরনের মৌলিক পদার্থ, যা হাইড্রোজেন আয়নের (H⁺) সাথে বিক্রিয়া করে লবণ এবং পানি উৎপন্ন করে। ক্ষারক দেহের এসিডের বিপরীতে কাজ করে এবং যেকোনো দ্রবণে হাইড্রোক্সাইড আয়ন (OH⁻) তৈরি করতে সক্ষম।
ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য
ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে নিম্নলিখিত পার্থক্যগুলো রয়েছে:
মজার তথ্য:
উপসংহার:
আশা করি, এই তুলনাটি ক্ষার ও ক্ষারকের মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে তোমার ধারণা পরিষ্কার করেছে। মনে রাখবে, ক্ষার সকল ক্ষারককেই অন্তর্ভুক্ত করে, কিন্তু সকল ক্ষারকই ক্ষার নয়।
See lessধাতু ও অধাতুর মধ্যে পার্থক্য কি ?
আসুন এই প্রশ্নটির মাধ্যমে আমরা জেনে নেই ধাতু এবং অধাতুর ভিতরে কি কি পার্থক্য রয়েছে এবং খুব সহজে আপনি কিভাবে এটি মনে রাখতে পারেন তার জন্য আমরা একটি টেবিলের ব্যবস্থা করেছি যেটা পড়ার পর আপনি খুব সহজে এটি বুঝতে পারবেন । ধাতু কী? ধাতু হলো এমন এক ধরনের পদার্থ যা সাধারণত চকচকে, কঠিন এবং তাপ ও বিদ্যুৎ পরিRead more
আসুন এই প্রশ্নটির মাধ্যমে আমরা জেনে নেই ধাতু এবং অধাতুর ভিতরে কি কি পার্থক্য রয়েছে এবং খুব সহজে আপনি কিভাবে এটি মনে রাখতে পারেন তার জন্য আমরা একটি টেবিলের ব্যবস্থা করেছি যেটা পড়ার পর আপনি খুব সহজে এটি বুঝতে পারবেন ।
ধাতু কী?
ধাতু হলো এমন এক ধরনের পদার্থ যা সাধারণত চকচকে, কঠিন এবং তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়। ধাতুকে মুড়িয়ে বা টেনে পাতলা তার বানানো যায়। আমাদের চারপাশে অনেক ধাতু আছে, যেমন লোহা, তামা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি।
অধাতু কী?
অধাতু হলো এমন এক ধরনের পদার্থ যা ধাতুর বিপরীত বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। অধাতু সাধারণত মোটা, ভঙ্গুর এবং তাপ ও বিদ্যুৎ কুপরিবাহী হয়। অধাতুকে মুড়িয়ে বা টেনে পাতলা তার বানানো যায় না। আমাদের চারপাশে অনেক অধাতু আছে, যেমন কার্বন, সালফার, অক্সিজেন ইত্যাদি।
ধাতু ও অধাতুর মধ্যে পার্থক্য
ধাতু ও অধাতুর মধ্যে নিম্নলিখিত পার্থক্যগুলো রয়েছে:
উদাহরণ:
কেন এই পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ?
ধাতু ও অধাতুর এই পার্থক্যের কারণে আমরা বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করতে পারি। উদাহরণস্বরূপ, লোহা দিয়ে আমরা গাড়ি, ঘর, পুল ইত্যাদি তৈরি করতে পারি কারণ লোহা শক্তিশালী এবং টেকসই। আবার, কার্বন দিয়ে আমরা পেন্সিলের লিড, কাঠকয়লা ইত্যাদি তৈরি করতে পারি।
উপসংহার:
আশা করি এই ব্যাখ্যাটি আপনাকে সাহায্য করবে এবং খুব সহজে আপনি এটি মনে রাখতে পারবেন। যদি কোন কোশ্চেন থাকে তাহলে আমাদেরকে করতে পারেন । আরেকটা বিষয় আপনি মনে রাখতে পারেন ধাতু এবং অধাতুর মাধ্যমেই আমাদের পৃথিবী গঠিত ।
মজার তথ্য:
- সোনা এবং রূপা খুবই নরম ধাতু।
- হীরা হলো সবচেয়ে কঠিন পদার্থ।
- অক্সিজেন আমাদের শ্বাস নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় একটি গ্যাসীয় অধাতু।
See lessউদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য কি?
উদ্ভিদ এবং প্রাণী কোষ এর ব্যাপারে আপনার জানতে হলে সবার প্রথমে বুঝতে হবে কোষ কাকে বলে আসুন এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জেনে নেই উদ্ভিদ এবং প্রাণী কোষের পার্থক্য বিস্তারিতভাবে । কোষ কী? কোষ হলো সকল জীবের মৌলিক গঠন একক। মনে করুন, একটি ইট দিয়ে একটি বাড়ি তৈরি করা হয়, ঠিক তেমনি কোষ দিয়ে একটি জীবদেহ তৈরি হRead more
উদ্ভিদ এবং প্রাণী কোষ এর ব্যাপারে আপনার জানতে হলে সবার প্রথমে বুঝতে হবে কোষ কাকে বলে আসুন এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জেনে নেই উদ্ভিদ এবং প্রাণী কোষের পার্থক্য বিস্তারিতভাবে ।
কোষ কী?
কোষ হলো সকল জীবের মৌলিক গঠন একক। মনে করুন, একটি ইট দিয়ে একটি বাড়ি তৈরি করা হয়, ঠিক তেমনি কোষ দিয়ে একটি জীবদেহ তৈরি হয়। কোষ এতই ছোট যে একে খালি চোখে দেখা যায় না। একটি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে আমরা কোষকে দেখতে পাই।
উদ্ভিদ কোষ কী?
উদ্ভিদ কোষ হলো উদ্ভিদের দেহ গঠনকারী মৌলিক একক। উদাহরণস্বরূপ, একটি গাছের পাতা, কাণ্ড বা শিকড়, সবকিছুই অসংখ্য উদ্ভিদ কোষ মিলে গঠিত।
প্রাণী কোষ কী?
প্রাণী কোষ হলো প্রাণীর দেহ গঠনকারী মৌলিক একক। আমরা, তোমার পোষা কুকুর, বা পাখি – সবাই মিলিয়ে প্রাণী। আর আমাদের দেহের প্রতিটি অংশ, যেমন হাত, পা, চোখ, কান ইত্যাদি, সবকিছুই অসংখ্য প্রাণী কোষ মিলে গঠিত।
উদ্ভিদ এবং প্রাণিসম্পর্কে জানতে এই প্রশ্নের উত্তরটি পড়ে আসতে পারেন : উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য কি?
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য
উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে নিম্নলিখিত পার্থক্যগুলো রয়েছে:
কেন এই পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ?
উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের এই পার্থক্যের কারণে উদ্ভিদ ও প্রাণীরা একে অপরের থেকে আলাদা। উদ্ভিদ স্থির জীবনযাপন করে এবং স্বয়ং খাদ্য তৈরি করে, আর প্রাণীরা সাধারণত স্থানান্তরিত হয় এবং অন্য জীবকে খেয়ে বা তাদের দেহ থেকে তৈরি পদার্থ খেয়ে খাদ্য গ্রহণ করে।
উপসংহার:
আশা করি, এই ব্যাখ্যাটি আপনার প্রাণী কোষ এবং উদ্ভিদ কোষের পার্থক্য গুলো স্পষ্ট করেছেমনে রাখবে, সব জীবের মৌলিক গঠন একক হলো কোষ। আর উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য আছে যার কারণে তারা একে অপরের থেকে আলাদা।
মজার তথ্য:
- একটি শুধুমাত্র এক কোষ দিয়ে গঠিত জীবকে এককোষী জীব বলে।
- একটির চেয়ে বেশি কোষ দিয়ে গঠিত জীবকে বহুকোষী জীব বলে।
- মানুষ একটি বহুকোষী জীব।
See lessউদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা কর ?
উদ্ভিদ এবং প্রাণী প্রকৃতির দুটি প্রধান জীবজগৎ ও পৃথিবীর মূল ভিত্তি, উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনচক্র, গঠন ও কার্যাবলীর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। নিচে উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংজ্ঞা ও তাদের পার্থক্যগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হলো। উদ্ভিদের সংজ্ঞা উদ্ভিদ হলো এমন এক প্রকার স্বয়ংসম্পূর্ণ জীব। এরা নিজেরাই খাদ্য তৈRead more
উদ্ভিদ এবং প্রাণী প্রকৃতির দুটি প্রধান জীবজগৎ ও পৃথিবীর মূল ভিত্তি, উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনচক্র, গঠন ও কার্যাবলীর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। নিচে উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংজ্ঞা ও তাদের পার্থক্যগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হলো।
উদ্ভিদের সংজ্ঞা
উদ্ভিদ হলো এমন এক প্রকার স্বয়ংসম্পূর্ণ জীব। এরা নিজেরাই খাদ্য তৈরি করে। সূর্যের আলো, পানি এবং মাটি থেকে নেওয়া খনিজ লবণের সাহায্যে তারা খাদ্য তৈরি করে। এই প্রক্রিয়াকে বলে ‘প্রক্রিয়াকরণ’। উদ্ভিদ গাছ, ফুল, ঘাস ইত্যাদি সবই উদ্ভিদের উদাহরণ।
প্রাণীর সংজ্ঞা
প্রাণী হলো সচল জীব। এরা নিজেরা খাদ্য তৈরি করতে পারে না। তাই অন্য জীব বা উদ্ভিদকে খেয়ে বা তাদের দেহ থেকে পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। মানুষ, পশু, পাখি, মাছ ইত্যাদি সবই প্রাণীর উদাহরণ।
উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য টেবিল
উপসংহার:
উদ্ভিদ ও প্রাণী দুইই জীবজগতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এরা একে অপরের উপর নির্ভরশীল। উদ্ভিদ আমাদেরকে খাদ্য, অক্সিজেন এবং আশ্রয় দেয়। আর প্রাণীরা উদ্ভিদের বংশবিস্তারে সাহায্য করে। তাই উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয়কেই আমাদের রক্ষা করা জরুরি।
See lessনদ ও নদীর পার্থক্য কি ?
নদ নদ বলতে বোঝায় এমন একটি প্রবাহিত জলধারা যা সাধারণত সরু এবং অপেক্ষাকৃত ছোট। এটি একটি নির্দিষ্ট উৎস থেকে উৎপন্ন হয়ে স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করে। বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে অনেক ছোট নদ রয়েছে, যা বর্ষাকালে পানিতে পূর্ণ থাকে এবং শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে যায়। নদী নদী বলতে বোঝায় বৃহৎ ও দীর্ঘস্থায়ী জলপ্রবাRead more
নদ
নদ বলতে বোঝায় এমন একটি প্রবাহিত জলধারা যা সাধারণত সরু এবং অপেক্ষাকৃত ছোট। এটি একটি নির্দিষ্ট উৎস থেকে উৎপন্ন হয়ে স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করে। বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে অনেক ছোট নদ রয়েছে, যা বর্ষাকালে পানিতে পূর্ণ থাকে এবং শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে যায়।
নদী
নদী বলতে বোঝায় বৃহৎ ও দীর্ঘস্থায়ী জলপ্রবাহ যা একটি নির্দিষ্ট উৎস থেকে উৎপন্ন হয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে সাগর বা মহাসাগরে পতিত হয়। এটি বৃহৎ পরিমাণে পানি বহন করে এবং সারাবছর প্রবাহিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, পদ্মা নদী।
উদাহরণ
উদাহরণ:
এই পার্থক্যগুলো বুঝতে পারলে, আপনি সহজেই নদ এবং নদীর মধ্যে পার্থক্য করতে পারবেন এবং তাদের প্রভাব সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারণা পাবেন।
See lessআবহাওয়া ও জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্য কি ?
আবহাওয়া আবহাওয়া বলতে বোঝায় একটি নির্দিষ্ট স্থানে এবং নির্দিষ্ট সময়ে বায়ুমণ্ডলের অবস্থা। এটি এক দিনের তাপমাত্রা, বৃষ্টি, বাতাসের গতি, আর্দ্রতা ইত্যাদির পরিবর্তনকে বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, আজকের আবহাওয়া হতে পারে গরম এবং রোদ্রজ্জ্বল। মনে রাখবেন আবহাওয়া শুধুমাত্র অল্প সময়ের জন্য নির্ণয় করা হয়। জলRead more
আবহাওয়া
আবহাওয়া বলতে বোঝায় একটি নির্দিষ্ট স্থানে এবং নির্দিষ্ট সময়ে বায়ুমণ্ডলের অবস্থা। এটি এক দিনের তাপমাত্রা, বৃষ্টি, বাতাসের গতি, আর্দ্রতা ইত্যাদির পরিবর্তনকে বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, আজকের আবহাওয়া হতে পারে গরম এবং রোদ্রজ্জ্বল। মনে রাখবেন আবহাওয়া শুধুমাত্র অল্প সময়ের জন্য নির্ণয় করা হয়।
জলবায়ু
জলবায়ু বলতে বোঝায় একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের দীর্ঘ সময়ের (সাধারণত ৩০ বছর বা তার বেশি) বায়ুমণ্ডলীয় গড় অবস্থা। এটি নির্দিষ্ট একটি অঞ্চলের মৌসুমি তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের গড় পরিমাণ, এবং অন্যান্য বায়ুমণ্ডলীয় বৈশিষ্ট্যকে বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশের জলবায়ু সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র। কারণ বাংলাদেশে বিগত ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে গরম এবং শীত দুটি দেখা গিয়েছে । কিন্তু আপনি যদি পশ্চিম দেশগুলোর কথা বলেন তাদের জলবায়ু হচ্ছে শীতল কারণ বিগত 30 বছরের বেশি সময় তাদের দেশে বড় পড়ে আসছে এ কারণে তাদের জলবায়ু শীতল। শর্টকাটে মনে রাখবেন যে জলবায়ু দীর্ঘ সময়ের জন্য নির্ধারিত হয় ।
আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পার্থক্যের টেবিল :
উদাহরণ
বাংলাদেশের আবহাওয়া বলতে বোঝানো যেতে পারে আজকের তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত, এবং বাতাসের গতি। অন্যদিকে, বাংলাদেশের জলবায়ু বলতে বোঝানো হয় যে এটি একটি উষ্ণমণ্ডলীয় দেশ যেখানে গ্রীষ্মকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় এবং শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করে। এই পার্থক্যগুলো বুঝতে পারলে, আপনি সহজেই আবহাওয়া এবং জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্য করতে পারবেন এবং তাদের প্রভাব সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারণা পাবেন। বিভিন্ন পরীক্ষায়ও এই প্রশ্নগুলো আসে আপনি আশা করি পার্থক্য গুলো বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ ।
See less325 ধারা কি ?
বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৩২৫ ধারা অনুযায়ী, যদি কেউ কোন ব্যক্তিকে এমন আঘাত করে যে আঘাতের ফলে ব্যক্তিটির শারীরিক ক্ষতি হয় এবং সেই ক্ষতি দীর্ঘস্থায়ী বা স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৩২৫ ধারায় মামলা করা হতে পারে। এই ধরনের আঘাতকে সাধারণত গুরুতর আঘাত বলা হয়। উদাহরণ: কোন ব্যক্তিকে ধারালোRead more
বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৩২৫ ধারা অনুযায়ী, যদি কেউ কোন ব্যক্তিকে এমন আঘাত করে যে আঘাতের ফলে ব্যক্তিটির শারীরিক ক্ষতি হয় এবং সেই ক্ষতি দীর্ঘস্থায়ী বা স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৩২৫ ধারায় মামলা করা হতে পারে। এই ধরনের আঘাতকে সাধারণত গুরুতর আঘাত বলা হয়।
উদাহরণ:
গঠন ও প্রেক্ষাপট:
১৮৬০ সালে প্রণীত দণ্ডবিধির অংশ হিসেবে ৩২৫ ধারা গঠিত হয়। এটি ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণীত হয়েছিল এবং বর্তমানে বাংলাদেশের আইন হিসেবে কার্যকর রয়েছে।
শাস্তির বিধান:
৩২৫ ধারায় দোষী প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে। অপরাধের গুরুতরতার ভিত্তিতে আদালত শাস্তি নির্ধারণ করে।
মামলা করার প্রক্রিয়া:
১. প্রমাণ সংগ্রহ: অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ থাকা আবশ্যক।
২. এজাহার দাখিল: স্থানীয় থানায় এজাহার জমা দিতে হবে।
৩. সাক্ষ্য-প্রমাণ: পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।
আওতাভুক্তদের ব্যবস্থা:
মামলার রায় অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তি শাস্তির সম্মুখীন হয়। আদালত প্রমাণের ভিত্তিতে শাস্তি নির্ধারণ করে এবং প্রয়োজনে জরিমানা আরোপ করে।
এটি সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে এবং কোনো ব্যক্তিগত আইনি পরামর্শ নয়। বিস্তারিত জানার জন্য অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ গ্রহণ করুন।
See less