Sign Up

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Have an account? Sign In Now

Sign In

আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।

Sign Up Here

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।

Have an account? Sign In Now

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

অবগত

অবগত Logo অবগত Logo

অবগত Navigation

  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ

PARTHA BHAKTA

Enlightened
Ask PARTHA BHAKTA
98 Visits
0 Followers
111 Questions
Home/PARTHA BHAKTA/Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: August 15, 2024In: পদার্থবিজ্ঞান, বিজ্ঞান

    ধাতু ও অধাতুর মধ্যে পার্থক্য কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 15, 2024 at 8:15 pm

    আসুন এই প্রশ্নটির মাধ্যমে আমরা জেনে নেই ধাতু এবং অধাতুর ভিতরে কি কি পার্থক্য রয়েছে এবং খুব সহজে আপনি কিভাবে এটি মনে রাখতে পারেন তার জন্য আমরা একটি টেবিলের ব্যবস্থা করেছি যেটা পড়ার পর আপনি খুব সহজে এটি বুঝতে পারবেন । ধাতু কী? ধাতু হলো এমন এক ধরনের পদার্থ যা সাধারণত চকচকে, কঠিন এবং তাপ ও বিদ্যুৎ পরিRead more

    আসুন এই প্রশ্নটির মাধ্যমে আমরা জেনে নেই ধাতু এবং অধাতুর ভিতরে কি কি পার্থক্য রয়েছে এবং খুব সহজে আপনি কিভাবে এটি মনে রাখতে পারেন তার জন্য আমরা একটি টেবিলের ব্যবস্থা করেছি যেটা পড়ার পর আপনি খুব সহজে এটি বুঝতে পারবেন ।

    ধাতু কী?

    ধাতু হলো এমন এক ধরনের পদার্থ যা সাধারণত চকচকে, কঠিন এবং তাপ ও বিদ্যুৎ পরিবাহী হয়। ধাতুকে মুড়িয়ে বা টেনে পাতলা তার বানানো যায়। আমাদের চারপাশে অনেক ধাতু আছে, যেমন লোহা, তামা, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি।

    অধাতু কী?

    অধাতু হলো এমন এক ধরনের পদার্থ যা ধাতুর বিপরীত বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করে। অধাতু সাধারণত মোটা, ভঙ্গুর এবং তাপ ও বিদ্যুৎ কুপরিবাহী হয়। অধাতুকে মুড়িয়ে বা টেনে পাতলা তার বানানো যায় না। আমাদের চারপাশে অনেক অধাতু আছে, যেমন কার্বন, সালফার, অক্সিজেন ইত্যাদি।

    ধাতু ও অধাতুর মধ্যে পার্থক্য

    ধাতু ও অধাতুর মধ্যে নিম্নলিখিত পার্থক্যগুলো রয়েছে:

    বিষয়ধাতুঅধাতু
    চেহারাউজ্জ্বল ও চকচকে।অউজ্জ্বল, ম্যাট বা স্বচ্ছ।
    বিদ্যুৎ পরিবাহিতাবিদ্যুৎ ও তাপের ভালো পরিবাহক।বিদ্যুৎ ও তাপের খারাপ পরিবাহক।
    বেঙ্গায়সহজে মোড়ানো যায় এবং পিটানো যায়।ভঙ্গুর, সহজে ভাঙা যায়।
    ঘনত্বসাধারণত উচ্চ ঘনত্বযুক্ত।সাধারণত নিম্ন ঘনত্বযুক্ত।
    শব্দ উৎপাদন ক্ষমতাঠুকলে ধাতব শব্দ তৈরি হয়।ঠুকলে কোনও ধাতব শব্দ হয় না।
    অক্সাইড গঠনধাতুর অক্সাইড সাধারণত ক্ষারীয়।অধাতুর অক্সাইড সাধারণত অম্লীয়।
    গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্কসাধারণত উচ্চ।সাধারণত নিম্ন।
    ইলেকট্রন গ্রহণ/দানসহজেই ইলেকট্রন দান করে।সহজেই ইলেকট্রন গ্রহণ করে।
    অবস্থাঅধিকাংশ ধাতু কঠিন অবস্থায় থাকে।অধাতু গ্যাস, কঠিন বা তরল অবস্থায় থাকতে পারে।
    ব্যবহারনির্মাণ, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, মুদ্রা, গয়না তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।রবার, প্লাস্টিক, রাসায়নিক যৌগ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

    উদাহরণ:

    • ধাতু: লোহা (ইস্পাত), তামা, অ্যালুমিনিয়াম, সোনা, রূপা
    • অধাতু: কার্বন (গ্রাফাইট, হীরা), সালফার, অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, আয়োডিন

    কেন এই পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ?

    ধাতু ও অধাতুর এই পার্থক্যের কারণে আমরা বিভিন্ন ধরনের জিনিস তৈরি করতে পারি। উদাহরণস্বরূপ, লোহা দিয়ে আমরা গাড়ি, ঘর, পুল ইত্যাদি তৈরি করতে পারি কারণ লোহা শক্তিশালী এবং টেকসই। আবার, কার্বন দিয়ে আমরা পেন্সিলের লিড, কাঠকয়লা ইত্যাদি তৈরি করতে পারি।

    উপসংহার:

    আশা করি এই ব্যাখ্যাটি আপনাকে সাহায্য করবে এবং খুব সহজে আপনি এটি মনে রাখতে পারবেন। যদি কোন কোশ্চেন থাকে তাহলে আমাদেরকে করতে পারেন । আরেকটা বিষয় আপনি মনে রাখতে পারেন ধাতু এবং অধাতুর মাধ্যমেই আমাদের পৃথিবী গঠিত । 

    মজার তথ্য:

    • সোনা এবং রূপা খুবই নরম ধাতু।
    • হীরা হলো সবচেয়ে কঠিন পদার্থ।
    • অক্সিজেন আমাদের শ্বাস নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় একটি গ্যাসীয় অধাতু।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: August 15, 2024In: জীববিজ্ঞান, বিজ্ঞান

    উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য কি?

    PARTHA BHAKTA
    Best Answer
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 15, 2024 at 8:04 pm
    This answer was edited.

    উদ্ভিদ এবং প্রাণী কোষ এর ব্যাপারে আপনার জানতে হলে সবার প্রথমে বুঝতে হবে কোষ কাকে বলে আসুন এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জেনে নেই উদ্ভিদ এবং প্রাণী কোষের পার্থক্য বিস্তারিতভাবে । কোষ কী? কোষ হলো সকল জীবের মৌলিক গঠন একক। মনে করুন, একটি ইট দিয়ে একটি বাড়ি তৈরি করা হয়, ঠিক তেমনি কোষ দিয়ে একটি জীবদেহ তৈরি হRead more

    উদ্ভিদ এবং প্রাণী কোষ এর ব্যাপারে আপনার জানতে হলে সবার প্রথমে বুঝতে হবে কোষ কাকে বলে আসুন এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা জেনে নেই উদ্ভিদ এবং প্রাণী কোষের পার্থক্য বিস্তারিতভাবে ।

    কোষ কী?

    কোষ হলো সকল জীবের মৌলিক গঠন একক। মনে করুন, একটি ইট দিয়ে একটি বাড়ি তৈরি করা হয়, ঠিক তেমনি কোষ দিয়ে একটি জীবদেহ তৈরি হয়। কোষ এতই ছোট যে একে খালি চোখে দেখা যায় না। একটি মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে আমরা কোষকে দেখতে পাই।

    উদ্ভিদ কোষ কী?

    উদ্ভিদ কোষ হলো উদ্ভিদের দেহ গঠনকারী মৌলিক একক। উদাহরণস্বরূপ, একটি গাছের পাতা, কাণ্ড বা শিকড়, সবকিছুই অসংখ্য উদ্ভিদ কোষ মিলে গঠিত।

    প্রাণী কোষ কী?

    প্রাণী কোষ হলো প্রাণীর দেহ গঠনকারী মৌলিক একক। আমরা, তোমার পোষা কুকুর, বা পাখি – সবাই মিলিয়ে প্রাণী। আর আমাদের দেহের প্রতিটি অংশ, যেমন হাত, পা, চোখ, কান ইত্যাদি, সবকিছুই অসংখ্য প্রাণী কোষ মিলে গঠিত।

    উদ্ভিদ এবং প্রাণিসম্পর্কে জানতে এই প্রশ্নের উত্তরটি পড়ে আসতে পারেন : উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য কি?

    উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য

    উদ্ভিদ কোষ ও প্রাণী কোষের মধ্যে নিম্নলিখিত পার্থক্যগুলো রয়েছে:

    বিষয়উদ্ভিদ কোষপ্রাণী কোষ
    কোষ প্রাচীরশক্ত সেলুলোজ দ্বারা গঠিত কোষ প্রাচীর থাকে।
    কোষ প্রাচীর থাকে না, শুধুমাত্র কোষ ঝিল্লি থাকে।
    ক্লোরোপ্লাস্টক্লোরোপ্লাস্ট থাকে, যা সালোকসংশ্লেষণে সাহায্য করে।
    ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে না।
    সেন্ট্রিওলসাধারণত সেন্ট্রিওল থাকে না।
    সেন্ট্রিওল থাকে, যা কোষ বিভাজনে সাহায্য করে।
    কেন্দ্রককেন্দ্রীয়ভাবে অবস্থিত থাকে।
    কেন্দ্রীয়ভাবে বা কোষের প্রান্তে অবস্থান করতে পারে।
    লাইকোপ্লাস্টসাধারণত থাকে, যা পুষ্টি সঞ্চয় করে।থাকে না।
    শ্রেণীকৃত অঙ্গাণুপ্লাস্টিড, বৃহৎ কেন্দ্রীয় রসায়নিক অঙ্গাণু থাকে।
    প্লাস্টিড থাকে না, ক্ষুদ্র রসায়নিক অঙ্গাণু থাকে।
    আকৃতিসাধারণত আয়তাকার বা বর্গাকার।
    গোলাকার বা অনিয়মিত আকৃতির।
    ভ্যাকুয়লবড় এবং কেন্দ্রীয়ভাবে অবস্থান করে।
    ছোট এবং অনেক সময় একাধিক থাকে।
    সংরক্ষণ ক্ষমতাখাদ্য ও পানি সঞ্চয়ের জন্য বিশেষায়িত থাকে।
    খাদ্য সঞ্চয় কম করে, সঞ্চয়ের জন্য বিশেষায়িত নয়।
    গলগি যন্ত্রগলগি যন্ত্র সংখ্যায় কম কিন্তু বড় আকারের।
    গলগি যন্ত্র সংখ্যায় বেশি কিন্তু ছোট আকারের।
    উদাহরণপাতা, ফল, ফুলের কোষ।
    মানুষের ত্বক, পেশী, রক্তের কোষ।

    কেন এই পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ?

    উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের এই পার্থক্যের কারণে উদ্ভিদ ও প্রাণীরা একে অপরের থেকে আলাদা। উদ্ভিদ স্থির জীবনযাপন করে এবং স্বয়ং খাদ্য তৈরি করে, আর প্রাণীরা সাধারণত স্থানান্তরিত হয় এবং অন্য জীবকে খেয়ে বা তাদের দেহ থেকে তৈরি পদার্থ খেয়ে খাদ্য গ্রহণ করে।

    উপসংহার:

    আশা করি, এই ব্যাখ্যাটি আপনার প্রাণী কোষ এবং উদ্ভিদ কোষের পার্থক্য গুলো স্পষ্ট করেছেমনে রাখবে, সব জীবের মৌলিক গঠন একক হলো কোষ। আর উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য আছে যার কারণে তারা একে অপরের থেকে আলাদা।

    মজার তথ্য:

    • একটি শুধুমাত্র এক কোষ দিয়ে গঠিত জীবকে এককোষী জীব বলে।
    • একটির চেয়ে বেশি কোষ দিয়ে গঠিত জীবকে বহুকোষী জীব বলে।
    • মানুষ একটি বহুকোষী জীব।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: January 27, 2025In: জীববিজ্ঞান

    উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা কর ?

    PARTHA BHAKTA
    Best Answer
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 15, 2024 at 7:54 pm
    This answer was edited.

    উদ্ভিদ এবং প্রাণী প্রকৃতির দুটি প্রধান জীবজগৎ ও পৃথিবীর মূল ভিত্তি, উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনচক্র, গঠন ও কার্যাবলীর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। নিচে উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংজ্ঞা ও তাদের পার্থক্যগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হলো। উদ্ভিদের সংজ্ঞা উদ্ভিদ হলো এমন এক প্রকার স্বয়ংসম্পূর্ণ জীব। এরা নিজেরাই খাদ্য তৈRead more

    উদ্ভিদ এবং প্রাণী প্রকৃতির দুটি প্রধান জীবজগৎ ও পৃথিবীর মূল ভিত্তি, উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনচক্র, গঠন ও কার্যাবলীর মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। নিচে উদ্ভিদ ও প্রাণীর সংজ্ঞা ও তাদের পার্থক্যগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হলো।

    উদ্ভিদের সংজ্ঞা

    উদ্ভিদ হলো এমন এক প্রকার স্বয়ংসম্পূর্ণ জীব। এরা নিজেরাই খাদ্য তৈরি করে। সূর্যের আলো, পানি এবং মাটি থেকে নেওয়া খনিজ লবণের সাহায্যে তারা খাদ্য তৈরি করে। এই প্রক্রিয়াকে বলে ‘প্রক্রিয়াকরণ’। উদ্ভিদ গাছ, ফুল, ঘাস ইত্যাদি সবই উদ্ভিদের উদাহরণ।

    প্রাণীর সংজ্ঞা

    প্রাণী হলো সচল জীব। এরা নিজেরা খাদ্য তৈরি করতে পারে না। তাই অন্য জীব বা উদ্ভিদকে খেয়ে বা তাদের দেহ থেকে পুষ্টি উপাদান গ্রহণ করে বেঁচে থাকে। মানুষ, পশু, পাখি, মাছ ইত্যাদি সবই প্রাণীর উদাহরণ।

     

    উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য টেবিল

    বিষয়উদ্ভিদপ্রাণী
    খাদ্য প্রস্তুতিসালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় নিজেরাই খাদ্য তৈরি করে ।
    খাদ্য সংগ্রহ করে গ্রহণ করে।
    চলাচল ক্ষমতাস্থির থাকে, স্বতঃসিদ্ধভাবে চলতে পারে না।
    চলাফেরা করতে পারে।
    কোষের প্রকারকোষ প্রাচীর থাকে, ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে।
    কোষ প্রাচীর থাকে না, ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে না।
    শ্বসন প্রক্রিয়াঅক্সিজেন শোষণ করে এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গত করে।
    অক্সিজেন শোষণ করে এবং কার্বন ডাইঅক্সাইড নির্গত করে।
    বংশবিস্তার প্রক্রিয়াবীজ, কন্দ বা গুটি থেকে জন্মায়।
    ডিম বা সরাসরি প্রজনন করে।
    স্নায়ুতন্ত্র/অনুভূতিস্পর্শ, আলো, তাপমাত্রা ইত্যাদির প্রতি সাড়া দেয়
    মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্র থাকে, ইন্দ্রিয় স্পর্শ, স্বাদ, গন্ধ, শব্দ, দৃষ্টি ইত্যাদির প্রতি সাড়া দেয়
    জীবনের সময়কালঅনেক উদ্ভিদের দীর্ঘ জীবনকাল থাকে।
    প্রাণীদের সাধারণত ছোট জীবনকাল থাকে।
    শক্তি গ্রহণ প্রক্রিয়াসূর্যের আলো থেকে শক্তি সংগ্রহ করে।
    খাদ্য থেকে শক্তি সংগ্রহ করে।
    পরিবেশের প্রভাবপরিবেশের ওপর নির্ভরশীল।
    পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে।
    সংবেদনশীলতাতুলনামূলক কম সংবেদনশীল।উচ্চ সংবেদনশীল।
    উদাহরণআম গাছ, ধান গাছ, বাঁশ।
    মানুষ, কুকুর, পাখি।

    উপসংহার:

    উদ্ভিদ ও প্রাণী দুইই জীবজগতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এরা একে অপরের উপর নির্ভরশীল। উদ্ভিদ আমাদেরকে খাদ্য, অক্সিজেন এবং আশ্রয় দেয়। আর প্রাণীরা উদ্ভিদের বংশবিস্তারে সাহায্য করে। তাই উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয়কেই আমাদের রক্ষা করা জরুরি।

    See less
      • -1
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: August 15, 2024In: কি, বিজ্ঞান

    নদ ও নদীর পার্থক্য কি ?

    PARTHA BHAKTA
    Best Answer
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 15, 2024 at 7:35 pm
    This answer was edited.

    নদ নদ বলতে বোঝায় এমন একটি প্রবাহিত জলধারা যা সাধারণত সরু এবং অপেক্ষাকৃত ছোট। এটি একটি নির্দিষ্ট উৎস থেকে উৎপন্ন হয়ে স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করে। বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে অনেক ছোট নদ রয়েছে, যা বর্ষাকালে পানিতে পূর্ণ থাকে এবং শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে যায়। নদী নদী বলতে বোঝায় বৃহৎ ও দীর্ঘস্থায়ী জলপ্রবাRead more

    নদ

    নদ বলতে বোঝায় এমন একটি প্রবাহিত জলধারা যা সাধারণত সরু এবং অপেক্ষাকৃত ছোট। এটি একটি নির্দিষ্ট উৎস থেকে উৎপন্ন হয়ে স্বল্প দূরত্ব অতিক্রম করে। বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে অনেক ছোট নদ রয়েছে, যা বর্ষাকালে পানিতে পূর্ণ থাকে এবং শুষ্ক মৌসুমে শুকিয়ে যায়।

    নদী

    নদী বলতে বোঝায় বৃহৎ ও দীর্ঘস্থায়ী জলপ্রবাহ যা একটি নির্দিষ্ট উৎস থেকে উৎপন্ন হয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে সাগর বা মহাসাগরে পতিত হয়। এটি বৃহৎ পরিমাণে পানি বহন করে এবং সারাবছর প্রবাহিত হয়। উদাহরণস্বরূপ, পদ্মা নদী।

    পার্থক্যনদনদী
    সংজ্ঞাসরু ও ছোট জলধারাবৃহৎ ও দীর্ঘস্থায়ী জলপ্রবাহ
    প্রবাহের পরিধিসংক্ষিপ্ত দূরত্বে প্রবাহিতদীর্ঘ দূরত্বে প্রবাহিত
    জলধারার আকারছোট ও সরুবড় ও প্রশস্ত
    প্রভাবিত এলাকাস্থানীয়বৃহত্তর ভৌগোলিক এলাকা
    জলপ্রবাহসীমিত, ঋতুভিত্তিকস্থায়ী ও প্রবল
    উৎপত্তিস্থলস্বল্প উচ্চতা থেকে উৎপন্নউচ্চ পার্বত্য বা হিমালয় থেকে উৎপন্ন
    পানির পরিমাণকমবেশি
    অভিযোজনগ্রামীণ এলাকার ছোট নদীনগর ও গ্রামীণ উভয় এলাকায় প্রবাহিত বড় নদী
    প্রকৃতিঅস্থায়ী এবং ঋতুভিত্তিকস্থায়ী এবং সারাবছর প্রবাহিত
    উপযোগিতাস্থানীয় চাহিদা মেটানোবৃহত্তর অঞ্চলের চাহিদা মেটানো
    পতিত স্থলস্থানীয় জলাশয়ে পতিতসমুদ্র বা মহাসাগরে পতিত

    উদাহরণ

    উদাহরণ:

    • ব্রহ্মপুত্র একটি বড় নদী, যা তিব্বত থেকে উৎপত্তি লাভ করে এবং বাংলাদেশ হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়।
    • মেঘনা ব্রহ্মপুত্রের একটি শাখা নদী, যা বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে বয়ে চলে।
    • গঙ্গা একটি বড় নদী, যা ভারত থেকে উৎপত্তি লাভ করে এবং বাংলাদেশ হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়।
    • যমুনা গঙ্গার একটি শাখা নদী, যা বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে বয়ে চলে।

    এই পার্থক্যগুলো বুঝতে পারলে, আপনি সহজেই নদ এবং নদীর মধ্যে পার্থক্য করতে পারবেন এবং তাদের প্রভাব সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারণা পাবেন।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: August 15, 2024In: বিজ্ঞান

    আবহাওয়া ও জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্য কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 15, 2024 at 7:27 pm
    This answer was edited.

    আবহাওয়া আবহাওয়া বলতে বোঝায় একটি নির্দিষ্ট স্থানে এবং নির্দিষ্ট সময়ে বায়ুমণ্ডলের অবস্থা। এটি এক দিনের তাপমাত্রা, বৃষ্টি, বাতাসের গতি, আর্দ্রতা ইত্যাদির পরিবর্তনকে বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, আজকের আবহাওয়া হতে পারে গরম এবং রোদ্রজ্জ্বল। মনে রাখবেন আবহাওয়া শুধুমাত্র অল্প সময়ের জন্য নির্ণয় করা হয়। জলRead more

    আবহাওয়া

    আবহাওয়া বলতে বোঝায় একটি নির্দিষ্ট স্থানে এবং নির্দিষ্ট সময়ে বায়ুমণ্ডলের অবস্থা। এটি এক দিনের তাপমাত্রা, বৃষ্টি, বাতাসের গতি, আর্দ্রতা ইত্যাদির পরিবর্তনকে বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, আজকের আবহাওয়া হতে পারে গরম এবং রোদ্রজ্জ্বল। মনে রাখবেন আবহাওয়া শুধুমাত্র অল্প সময়ের জন্য নির্ণয় করা হয়।

    জলবায়ু

    জলবায়ু বলতে বোঝায় একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের দীর্ঘ সময়ের (সাধারণত ৩০ বছর বা তার বেশি) বায়ুমণ্ডলীয় গড় অবস্থা। এটি নির্দিষ্ট একটি অঞ্চলের মৌসুমি তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের গড় পরিমাণ, এবং অন্যান্য বায়ুমণ্ডলীয় বৈশিষ্ট্যকে বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশের জলবায়ু সাধারণত উষ্ণ ও আর্দ্র। কারণ বাংলাদেশে বিগত ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে গরম এবং শীত দুটি দেখা গিয়েছে । কিন্তু আপনি যদি পশ্চিম দেশগুলোর কথা বলেন তাদের জলবায়ু হচ্ছে শীতল কারণ বিগত 30 বছরের বেশি সময় তাদের দেশে বড় পড়ে আসছে এ কারণে তাদের জলবায়ু শীতল। শর্টকাটে মনে রাখবেন যে  জলবায়ু দীর্ঘ সময়ের জন্য নির্ধারিত হয় । 

    আবহাওয়া এবং জলবায়ুর পার্থক্যের টেবিল : 

    পার্থক্যআবহাওয়াজলবায়ুউদাহরণ
    সংজ্ঞানির্দিষ্ট সময়ে ও স্থানে বায়ুমণ্ডলের অবস্থাদীর্ঘ সময় ধরে একটি অঞ্চলের গড় বায়ুমণ্ডলীয় অবস্থাএক দিনের বৃষ্টিপাত বনাম একটি অঞ্চলের বার্ষিক বৃষ্টিপাত
    সময়কালস্বল্প সময়ের জন্য (ঘণ্টা, দিন)দীর্ঘ সময়ের জন্য (দশক, শতাব্দী)আজকের তাপমাত্রা বনাম ৩০ বছরের গড় তাপমাত্রা
    প্রভাবিত উপাদানসূক্ষ্ম উপাদান যেমন তাপমাত্রা, বৃষ্টি, বাতাসমৌসুমি উপাদান যেমন শীতকালীন তাপমাত্রা, গ্রীষ্মকালীন বৃষ্টিপাতএকটি দিনের ঝড় বনাম একটি অঞ্চলের গ্রীষ্মকালীন ঝড়
    পরিবর্তনশীলতাদ্রুত পরিবর্তনশীলধীরগতিতে পরিবর্তনশীলএকটি দিন রোদ্রজ্জ্বল থেকে বৃষ্টিপাতময় হওয়া বনাম দশকের পর দশক ধরে শীতলায়ন বা উষ্ণায়ন
    প্রভাবস্থানীয় এবং অস্থায়ীবিস্তৃত এবং স্থায়ীএক দিনের বন্যা বনাম একটি অঞ্চলের মরুভূমি হয়ে যাওয়া
    পূর্বাভাসস্বল্প সময়ের পূর্বাভাসদীর্ঘ সময়ের পূর্বাভাসআগামীকালের আবহাওয়া পূর্বাভাস বনাম আগামী ১০ বছরের জলবায়ু পূর্বাভাস
    পর্যবেক্ষণতাৎক্ষণিক পর্যবেক্ষণদীর্ঘমেয়াদী পর্যবেক্ষণসাপ্তাহিক আবহাওয়া রিপোর্ট বনাম ৩০ বছরের জলবায়ু পর্যবেক্ষণ
    উদ্দেশ্যদৈনন্দিন জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণকৃষি, বাসস্থান এবং অর্থনীতি প্রভাবিতআজকের তাপমাত্রার ভিত্তিতে পোশাক নির্বাচন বনাম অঞ্চলভিত্তিক ফসলের নির্বাচন
    ভৌগোলিক পরিধিছোট পরিসরে সীমাবদ্ধবৃহত্তর পরিসরে বিস্তৃতএকটি শহরের আবহাওয়া বনাম একটি দেশের জলবায়ু
    ব্যবহৃত পরিমাপস্বল্প সময়ের তথ্যের ভিত্তিতেদীর্ঘ সময়ের তথ্যের ভিত্তিতে২৪ ঘণ্টার তাপমাত্রা বনাম ৩০ বছরের গড় তাপমাত্রা

    উদাহরণ

    বাংলাদেশের আবহাওয়া বলতে বোঝানো যেতে পারে আজকের তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত, এবং বাতাসের গতি। অন্যদিকে, বাংলাদেশের জলবায়ু বলতে বোঝানো হয় যে এটি একটি উষ্ণমণ্ডলীয় দেশ যেখানে গ্রীষ্মকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় এবং শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়া বিরাজ করে। এই পার্থক্যগুলো বুঝতে পারলে, আপনি সহজেই আবহাওয়া এবং জলবায়ুর মধ্যে পার্থক্য করতে পারবেন এবং তাদের প্রভাব সম্পর্কে আরও পরিষ্কার ধারণা পাবেন। বিভিন্ন পরীক্ষায়ও এই প্রশ্নগুলো আসে আপনি আশা করি পার্থক্য গুলো বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ । 

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: August 9, 2024In: আইন

    325 ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 13, 2024 at 4:25 pm

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৩২৫ ধারা অনুযায়ী, যদি কেউ কোন ব্যক্তিকে এমন আঘাত করে যে আঘাতের ফলে ব্যক্তিটির শারীরিক ক্ষতি হয় এবং সেই ক্ষতি দীর্ঘস্থায়ী বা স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৩২৫ ধারায় মামলা করা হতে পারে। এই ধরনের আঘাতকে সাধারণত গুরুতর আঘাত বলা হয়। উদাহরণ: কোন ব্যক্তিকে ধারালোRead more

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৩২৫ ধারা অনুযায়ী, যদি কেউ কোন ব্যক্তিকে এমন আঘাত করে যে আঘাতের ফলে ব্যক্তিটির শারীরিক ক্ষতি হয় এবং সেই ক্ষতি দীর্ঘস্থায়ী বা স্থায়ী হয়ে যায়, তাহলে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৩২৫ ধারায় মামলা করা হতে পারে। এই ধরনের আঘাতকে সাধারণত গুরুতর আঘাত বলা হয়।

    উদাহরণ:

    • কোন ব্যক্তিকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কেটে আহত করা।
    • কোন ব্যক্তিকে মারধর করে তার হাড় ভেঙে দেওয়া।
    • কোন ব্যক্তিকে অ্যাসিড ছিটিয়ে দিয়ে তার চেহারা নষ্ট করা।

    গঠন ও প্রেক্ষাপট:

    ১৮৬০ সালে প্রণীত দণ্ডবিধির অংশ হিসেবে ৩২৫ ধারা গঠিত হয়। এটি ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণীত হয়েছিল এবং বর্তমানে বাংলাদেশের আইন হিসেবে কার্যকর রয়েছে।

    শাস্তির বিধান:

    ৩২৫ ধারায় দোষী প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রয়েছে। অপরাধের গুরুতরতার ভিত্তিতে আদালত শাস্তি নির্ধারণ করে।

    মামলা করার প্রক্রিয়া:

    ১. প্রমাণ সংগ্রহ: অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে যথেষ্ট প্রমাণ থাকা আবশ্যক।
    ২. এজাহার দাখিল: স্থানীয় থানায় এজাহার জমা দিতে হবে।
    ৩. সাক্ষ্য-প্রমাণ: পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।

    আওতাভুক্তদের ব্যবস্থা:

    মামলার রায় অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তি শাস্তির সম্মুখীন হয়। আদালত প্রমাণের ভিত্তিতে শাস্তি নির্ধারণ করে এবং প্রয়োজনে জরিমানা আরোপ করে।

    এটি সাধারণ তথ্যের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে এবং কোনো ব্যক্তিগত আইনি পরামর্শ নয়। বিস্তারিত জানার জন্য অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ গ্রহণ করুন।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: August 9, 2024In: আইন

    ৩ ধারা মামলা কিভাবে কাজ করে ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 13, 2024 at 4:00 pm

    ৩ ধারা মামলা কীভাবে কাজ করে, সেটি বুঝতে হলে আমাদের আগে জানতে হবে কোন আইনের ৩ ধারার কথা বলছেন। বাংলাদেশে বিভিন্ন আইনে ৩ ধারা নামে বিধান থাকতে পারে এবং প্রতিটি ধারার অর্থ ও প্রভাব ভিন্ন হতে পারে। আমরা এখানে কয়েকটি সাধারণ আইনের ৩ ধারা নিয়ে আলোচনা করতে পারি: ১. নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ এই আইRead more

    ৩ ধারা মামলা কীভাবে কাজ করে, সেটি বুঝতে হলে আমাদের আগে জানতে হবে কোন আইনের ৩ ধারার কথা বলছেন। বাংলাদেশে বিভিন্ন আইনে ৩ ধারা নামে বিধান থাকতে পারে এবং প্রতিটি ধারার অর্থ ও প্রভাব ভিন্ন হতে পারে।

    আমরা এখানে কয়েকটি সাধারণ আইনের ৩ ধারা নিয়ে আলোচনা করতে পারি:

    ১. নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০

    এই আইনে যৌন হয়রানির বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই আইনের ৩ ধারায় যৌন পীড়নের সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যদি কেউ কোনো নারীর প্রতি যৌন পীড়ন চালায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে এই ধারায় মামলা করা যেতে পারে।

    ২. অন্যান্য আইন

    অন্যান্য আইনেও ৩ ধারা থাকতে পারে, যেমন:

    • ভূমি সংক্রান্ত আইন: এই আইনে জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধের বিধান রয়েছে।
    • দণ্ডবিধি: এই আইনে বিভিন্ন ধরনের অপরাধের জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে।

    ৩ ধারা মামলায় কী হয়?

    যখন কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৩ ধারা ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়, তখন পুলিশ তদন্ত করে। তদন্তে প্রমাণ পাওয়া গেলে, অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়। আদালত মামলাটি বিচার করে এবং যদি অপরাধ প্রমাণিত হয়, তাহলে অভিযুক্তকে শাস্তি দেওয়া হয়।

    ৩ ধারা মামলায় কী ধরনের শাস্তি হতে পারে?

    শাস্তির ধরন আইন এবং অপরাধের গুরুত্বের উপর নির্ভর করে। সাধারণত, যৌন হয়রানির মতো অপরাধে জেল এবং জরিমানা দুইই হতে পারে।

    শাস্তির বিধান:

    যৌতুকের অপরাধে সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। অপরাধের গুরুতরতার ভিত্তিতে শাস্তি নির্ধারিত হয়।

    গঠন ও প্রেক্ষাপট:

    এই ধারা যৌতুক প্রদান, গ্রহণ বা প্ররোচনা দেওয়া শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে। এটি ব্রিটিশ শাসনামলে তৈরি হওয়া একটি আইন, যা ১৯৮০ সালে সংশোধিত হয়।

    ৩ ধারা মামলা করতে চাইলে কী করতে হবে?

    • থানায় অভিযোগ: প্রথমে নিকটস্থ থানায় লিখিত অভিযোগ দাখিল করতে হবে।
    • প্রমাণ সংগ্রহ: ঘটনার প্রমাণ যেমন, চিকিৎসার রিপোর্ট, সাক্ষীর বয়ান ইত্যাদি সংগ্রহ করতে হবে।
    • আইনজীবীর সাহায্য: একজন ভালো আইনজীবীর সাহায্য নেওয়া উচিত।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  8. Asked: August 9, 2024In: আইন

    370 ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    Best Answer
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 13, 2024 at 3:48 pm

    ভারতের সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিল। এই ধারার অধীনে, জম্মু ও কাশ্মীরের নিজস্ব সংবিধান, পতাকা এবং আইন প্রণয়নের ক্ষমতা ছিল। ভারতের অন্যান্য রাজ্যের ক্ষেত্রে যেসব কেন্দ্রীয় আইন প্রযোজ্য ছিল, সেগুলো সবই জম্মু ও কাশ্মীরের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রযোজ্য ছিল না। কRead more

    ভারতের সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিল। এই ধারার অধীনে, জম্মু ও কাশ্মীরের নিজস্ব সংবিধান, পতাকা এবং আইন প্রণয়নের ক্ষমতা ছিল। ভারতের অন্যান্য রাজ্যের ক্ষেত্রে যেসব কেন্দ্রীয় আইন প্রযোজ্য ছিল, সেগুলো সবই জম্মু ও কাশ্মীরের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রযোজ্য ছিল না।

    কেন এই ধারাটি তৈরি করা হয়েছিল?

    ভারতের স্বাধীনতার সময় জম্মু ও কাশ্মীরের রাজা হরি সিং জয়সিংহ ভারতে যোগদান করতে রাজি হয়েছিলেন। তবে তিনি কয়েকটি শর্ত দিয়েছিলেন, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল জম্মু ও কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন। এই শর্ত পূরণ করার জন্যই ৩৭০ ধারা তৈরি করা হয়েছিল।

    কেন এই ধারা বাতিল করা হয়েছিল?

    দীর্ঘদিন ধরে জম্মু ও কাশ্মীরের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির ছিল। কেন্দ্রীয় সরকারের মতে, এই অস্থিরতার মূল কারণ ছিল ৩৭০ ধারা। তাই ২০১৯ সালে এই ধারা বাতিল করে জম্মু ও কাশ্মীরকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করা হয়।

    ৩৭০ ধারা বাতিল হওয়ার পর কী হয়েছে?

    ৩৭০ ধারা বাতিল হওয়ার পর জম্মু ও কাশ্মীরের সাথে ভারতের অন্যান্য রাজ্যের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু ও কাশ্মীরে উন্নয়নমূলক কাজে ব্যাপক হারে বিনিয়োগ করছে।

    মনে রাখবেন: ৩৭০ ধারা আর বিদ্যমান নেই। তাই এই ধারা সম্পর্কে কোনো মামলা করা সম্ভব নয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  9. Asked: August 9, 2024In: আইন

    420 ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 13, 2024 at 3:43 pm

    ৪২০ ধারা হলো আমাদের দেশের ফৌজদারি কার্যবিধান সংহিতার একটি ধারা। এই ধারাটি মূলত প্রতারণার অপরাধকে সংজ্ঞায়িত করে। যখন কেউ কোনো ব্যক্তিকে মিথ্যা কথা বলে, তার উপর বিশ্বাস ফাঁদে ফেলে বা তার সাথে প্রতারণা করে তার কাছ থেকে কোনো কিছু নেয়, তখন সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৪২০ ধারায় মামলা করা হয়। এছাড়াও আপনি বলRead more

    ৪২০ ধারা হলো আমাদের দেশের ফৌজদারি কার্যবিধান সংহিতার একটি ধারা। এই ধারাটি মূলত প্রতারণার অপরাধকে সংজ্ঞায়িত করে। যখন কেউ কোনো ব্যক্তিকে মিথ্যা কথা বলে, তার উপর বিশ্বাস ফাঁদে ফেলে বা তার সাথে প্রতারণা করে তার কাছ থেকে কোনো কিছু নেয়, তখন সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ৪২০ ধারায় মামলা করা হয়। এছাড়াও আপনি বলতে পারেন, বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৪২০ ধারা প্রতারণার মাধ্যমে অন্যের সম্পত্তি বা অর্থ আত্মসাৎ করার অপরাধের জন্য শাস্তির বিধান করে। এটি সাধারণত সেই সকল ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয় যেখানে কোনো ব্যক্তি কারও সঙ্গে প্রতারণা করে আর্থিক বা অন্যান্য সুবিধা লাভ করেন। এই ধারা প্রতারণার অপরাধকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং প্রতারিত ব্যক্তিকে ন্যায়বিচার প্রদান করে।

    উদাহরণ:

    • কোনো ব্যক্তি যদি বলে যে সে কোনো কোম্পানির কর্মচারী এবং আপনার কাছ থেকে টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়।
    • কোনো ব্যক্তি যদি বলে যে সে কোনো জমি বিক্রি করবে এবং আপনার কাছ থেকে টাকা নিয়ে জমি না দিয়ে পালিয়ে যায়।

    এ ধরনের ঘটনায় ৪২০ ধারা প্রযোজ্য হতে পারে।

    ৪২০ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    ৪২০ ধারা ব্রিটিশ আমলে প্রণীত হয়েছিল, যখন আইনব্যবস্থায় প্রতারণার মতো অপরাধের জন্য বিশেষ বিধান তৈরি করা হয়েছিল। এই ধারা প্রণয়নের মূল উদ্দেশ্য ছিল বাণিজ্যিক এবং ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে প্রতারণামূলক কার্যকলাপ প্রতিরোধ করা এবং প্রতারকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

    ৪২০ ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?

    ৪২০ ধারার অধীনে প্রতারণার জন্য নিম্নলিখিত শাস্তি প্রযোজ্য হতে পারে:

    1. কারাদণ্ড: সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
    2. জরিমানা: আর্থিক জরিমানাও প্রযোজ্য হতে পারে।
    3. উভয় শাস্তি: কারাদণ্ড এবং জরিমানা একসঙ্গে প্রয়োগ করা হতে পারে।

    ৪২০ ধারায় মামলা করতে হলে কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে?

    ১. প্রমাণের প্রয়োজনীয়তা: প্রতারণার অপরাধ প্রমাণ করার জন্য যথেষ্ট প্রমাণ এবং সাক্ষ্য থাকতে হবে।

    ২. প্রতারণার উদ্দেশ্য: প্রতারক ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর প্রতারণার উদ্দেশ্য এবং কার্যকলাপ সঠিকভাবে প্রমাণ করতে হবে।

    ৩. মামলার সময়সীমা: প্রতারণার ঘটনার পর যথাসময়ে মামলা দায়ের করতে হবে।

    ৪. আইনগত সহায়তা: প্রতারিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে মামলার সময় একজন দক্ষ আইনজীবীর সহায়তা নিতে হবে।

    এই ধারার আওতায় ব্যবস্থা কি হয়?

    ১. প্রতারণার প্রতিরোধ: ৪২০ ধারা প্রতারণার ঘটনা কমাতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

    ২. প্রতারিত ব্যক্তির সুরক্ষা: প্রতারিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে দিতে এই ধারা সহায়ক।

    ৩. আইনের কার্যকারিতা: এই ধারা আইনের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে প্রতারণার ঘটনায় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সহায়তা করে।

    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ৪২০ ধারা প্রতারণার বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে এবং ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে প্রতারণার হাত থেকে রক্ষা করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  10. Asked: August 9, 2024In: আইন

    100 ধারা মামলা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    Best Answer
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 13, 2024 at 3:37 pm

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ১০০ ধারা আত্মরক্ষার অধিকার সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা। এই ধারায় বলা হয়েছে যে, কোনো ব্যক্তি যদি নিজের জীবন বা সম্পত্তি রক্ষা করতে গিয়ে আক্রমণকারীকে প্রতিহত করে এবং সেই প্রতিহত করার ফলে আক্রমণকারী মারা যায়, তবে সেই ব্যক্তি কোনো অপরাধের জন্য দায়ী হবে না। সহজ ভাষায় বলতেRead more

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ১০০ ধারা আত্মরক্ষার অধিকার সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা। এই ধারায় বলা হয়েছে যে, কোনো ব্যক্তি যদি নিজের জীবন বা সম্পত্তি রক্ষা করতে গিয়ে আক্রমণকারীকে প্রতিহত করে এবং সেই প্রতিহত করার ফলে আক্রমণকারী মারা যায়, তবে সেই ব্যক্তি কোনো অপরাধের জন্য দায়ী হবে না। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, এটি আত্মরক্ষার অধিকারকে সুরক্ষা দেয়।

    ১০০ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    ১০০ ধারা মূলত ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণীত হয়েছিল এবং এটি দণ্ডবিধির অংশ। এর উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষের আত্মরক্ষার অধিকার নিশ্চিত করা এবং সমাজে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা। এই ধারা জনগণের মধ্যে আত্মরক্ষার সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং আইনগত সুরক্ষা প্রদান করে।

    ১০০ ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?

    ১০০ ধারার অধীনে, আত্মরক্ষার সময় যদি কোনো ব্যক্তির দ্বারা আক্রমণকারী মারা যায়, তবে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয় না। অর্থাৎ, এই ধারা আত্মরক্ষার সময় সংঘটিত হত্যাকে শাস্তির আওতার বাইরে রাখে। তবে আত্মরক্ষার নামে যদি কোনো ব্যক্তি উদ্দেশ্যমূলকভাবে হত্যা করে, তবে তা এই ধারার আওতায় পড়ে না এবং সে ক্ষেত্রে আইনগত শাস্তি প্রযোজ্য হবে।

    ১০০ ধারায় মামলা করতে হলে কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে?

    ১. বিপদের সঠিকতা: আক্রমণের আশঙ্কা বাস্তব এবং তাৎক্ষণিক হতে হবে।

    ২. প্রত্যুত্তরের যথার্থতা: আত্মরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি প্রয়োগ করতে হবে, কিন্তু অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করলে তা আত্মরক্ষার বাইরে গণ্য হতে পারে।

    ৩. আইনগত সহায়তা: আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে প্রমাণিত তথ্য এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া উচিত।

    এই ধারার আওতায় ব্যবস্থা কি হয়?

    ১. আত্মরক্ষার সুরক্ষা: ১০০ ধারা নাগরিকদের আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে সুরক্ষা প্রদান করে, যা ব্যক্তি এবং সমাজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।

    ২. আইনগত নির্দেশিকা: এই ধারা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে আত্মরক্ষার ঘটনাগুলো বিচার করার সময় সঠিক নির্দেশিকা প্রদান করে।

    ৩. ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা: এই ধারা আত্মরক্ষার নামে করা উদ্দেশ্যমূলক অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়তা করে, যা সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে।

    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, ১০০ ধারা ব্যক্তি ও সমাজের নিরাপত্তা এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 2 3 4 5

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 123
  • Answers 120
  • Best Answers 19
  • Users 11
  • Popular
  • Answers
  • PARTHA BHAKTA

    অন্তবর্তীকালীন সরকার কাকে বলে ?

    • 1 Answer
  • PARTHA BHAKTA

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এর কাজ কি ?

    • 1 Answer
  • harenbhakta0000

    ডক্টর আর ডাক্তারের মধ্যে পার্থক্য কি ?

    • 1 Answer
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: বিভব পার্থক্য হলো দুটি বিন্দুর মধ্যে বৈদ্যুতিক সম্ভাবনা বা… March 21, 2025 at 7:46 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer ইংরেজি রিডিং শিখা একদমই মজাদার এবং কার্যকরী হতে পারে যদি… March 21, 2025 at 7:41 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: উপাত্ত (Data):উপাত্ত হলো কাঁচা বা অপ্রস্তুত তথ্য যা কোন… March 21, 2025 at 7:32 pm

Top Members

anonymous

anonymous

  • 0 Questions
  • 1k Points
Enlightened
PARTHA BHAKTA

PARTHA BHAKTA

  • 111 Questions
  • 1k Points
Enlightened
harenbhakta0000

harenbhakta0000

  • 10 Questions
  • 88 Points
Teacher

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

© 2024 abogoto. All Rights Reserved
স্বাগতম তৈরীকৃত abogoto.com