Sign Up

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Have an account? Sign In Now

Sign In

আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।

Sign Up Here

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।

Have an account? Sign In Now

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

অবগত

অবগত Logo অবগত Logo

অবগত Navigation

  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ

PARTHA BHAKTA

Enlightened
Ask PARTHA BHAKTA
98 Visits
0 Followers
111 Questions
Home/PARTHA BHAKTA/Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: August 9, 2024In: আইন, কি

    342 ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 11, 2024 at 6:32 pm

    দণ্ডবিধির 342 ধারা মূলত কোনো ব্যক্তিকে অন্যায়ভাবে বন্দী করে রাখার অপরাধকে বোঝায়। মানে, কেউ যদি অন্য কাউকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোথাও আটকে রাখে, তাহলে সে 342 ধারা ভঙ্গ করেছে বলা যায়। এটা হতে পারে ঘরের মধ্যে, কোনো ভবনে, বা কোনো নির্দিষ্ট জায়গায়। কেন এই ধারা গুরুত্বপূর্ণ? এই ধারা আমাদের ব্যক্তি স্বRead more

    দণ্ডবিধির 342 ধারা মূলত কোনো ব্যক্তিকে অন্যায়ভাবে বন্দী করে রাখার অপরাধকে বোঝায়। মানে, কেউ যদি অন্য কাউকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোথাও আটকে রাখে, তাহলে সে 342 ধারা ভঙ্গ করেছে বলা যায়। এটা হতে পারে ঘরের মধ্যে, কোনো ভবনে, বা কোনো নির্দিষ্ট জায়গায়।

    কেন এই ধারা গুরুত্বপূর্ণ?

    এই ধারা আমাদের ব্যক্তি স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সবাই চাই যে আমরা যেখানে খুশি যেতে পারি, কেউ যেন আমাদের আটকে রাখতে না পারে। এই ধারা সেই অধিকারটিকে আইনসম্মতভাবে সুরক্ষিত করে।

    ৩৪২ ধারা কিভাবে গঠিত হলো

    ১৮৬০ সালে প্রণীত ভারতীয় দণ্ডবিধি থেকে ৩৪২ ধারা গৃহীত হয়েছে। ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণীত এই আইন, যা ভারত উপমহাদেশে কার্যকর ছিল, পরবর্তীতে বাংলাদেশেও প্রচলিত রয়েছে। এই ধারা ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রণীত হয়েছে।

    এই ধারা ভঙ্গ করলে কী শাস্তি হতে পারে?

    যদি কেউ 342 ধারা ভঙ্গ করে, তাহলে আদালত তাকে বিভিন্ন ধরনের শাস্তি দিতে পারে, যেমন:

    • কারাদণ্ড: এক মাস পর্যন্ত কারাগারে যেতে হতে পারে।
    • জরিমানা: নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ জরিমানা দিতে হতে পারে।
    • উভয় দণ্ড: অর্থাৎ, কারাদণ্ড এবং জরিমানা দুইই হতে পারে।

    মামলা করার পূর্বে লক্ষ্যণীয় বিষয়গুলো

    ৩৪২ ধারায় মামলা করার আগে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য করা উচিত:

    1. প্রমাণ সংগ্রহ: আটকানোর বা অবরুদ্ধ রাখার যথাযথ প্রমাণ সংগ্রহ করা।
    2. সাক্ষী প্রস্তুত করা: পর্যাপ্ত সংখ্যক সাক্ষী প্রস্তুত করা যারা ঘটনার বিবরণ আদালতে দিতে সক্ষম।
    3. আইনগত পরামর্শ: অভিজ্ঞ আইনজীবীর কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করা।
    4. প্রমাণিত উদ্দেশ্য: অভিযুক্ত ব্যক্তির ইচ্ছাকৃত উদ্দেশ্য প্রমাণ করা।
    5. আদালতে অভিযোগ দাখিল: সংশ্লিষ্ট থানায় এফআইআর বা অভিযোগ দায়ের করা।

    ৩৪২ ধারায় আওতাভুক্তদের জন্য ব্যবস্থা

    এই ধারার আওতায় যারা অভিযুক্ত হন, তাদের জন্য নিম্নোক্ত ব্যবস্থাগুলো নেওয়া যেতে পারে:

    1. আইনি সহযোগিতা: আইনজীবীর সহায়তায় আদালতে নিজের পক্ষে যথাযথ যুক্তি ও প্রমাণ পেশ করা।
    2. জামিন আবেদন: প্রয়োজনে আদালতে জামিনের জন্য আবেদন করা।
    3. সমঝোতার চেষ্টা: যদি সম্ভব হয়, সমঝোতার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করা।
    4. আদালতের রায়: আদালতের রায় মেনে চলা এবং প্রয়োজনে উচ্চ আদালতে আপিল করা।

    উপসংহার

    ৩৪২ ধারা ব্যক্তিগত স্বাধীনতা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ধারা আইনের অপপ্রয়োগ রোধে সহায়ক এবং ব্যক্তির চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে। তবে এটি নিশ্চিত করতে হবে যে, ধারা প্রয়োগের ক্ষেত্রে আইনের যথাযথ প্রয়োগ হয় এবং কেউ অন্যায়ভাবে এটির শিকার না হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই ধারা অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং জনসাধারণের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষায় সহায়ক।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: August 9, 2024In: আইন, কি

    341 ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 11, 2024 at 6:23 pm

    ৩৪১ ধারা বাংলাদেশের দণ্ডবিধির একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা, যা জনসাধারণের চলাচলে বাধা প্রদান সম্পর্কিত। এটি ব্যক্তি বিশেষের চলাচল সীমিত করার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এই ধারা অপরাধমূলক বাধা প্রদান বা অবরোধের শাস্তি নির্ধারণ করে। ৩৪১ ধারা কিভাবে গঠিত হলো ১৮৬০ সালে প্রণীত ভারতীয় দণ্ডবিধি, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশ দণRead more

    ৩৪১ ধারা বাংলাদেশের দণ্ডবিধির একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা, যা জনসাধারণের চলাচলে বাধা প্রদান সম্পর্কিত। এটি ব্যক্তি বিশেষের চলাচল সীমিত করার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এই ধারা অপরাধমূলক বাধা প্রদান বা অবরোধের শাস্তি নির্ধারণ করে।

    ৩৪১ ধারা কিভাবে গঠিত হলো

    ১৮৬০ সালে প্রণীত ভারতীয় দণ্ডবিধি, যা পরবর্তীতে বাংলাদেশ দণ্ডবিধি হিসেবে পরিচিত হয়, তারই একটি অংশ হলো ৩৪১ ধারা। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনামলে প্রণীত এই আইন, যা ভারত উপমহাদেশের বিভিন্ন অংশে কার্যকর ছিল, পরবর্তীতে স্বাধীন বাংলাদেশেও বিদ্যমান রয়েছে।

    ৩৪১ ধারায় শাস্তির বিধান

    ৩৪১ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি অন্য কারো চলাচলে বাধা প্রদান করে, তাহলে তাকে এক মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড, বা পাঁচশত টাকা পর্যন্ত জরিমানা, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যেতে পারে। এই ধারা সাধারণত তখনই প্রযোজ্য হয়, যখন কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কারো চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে।

    মামলা করার পূর্বে লক্ষ্যণীয় বিষয়গুলো

    ৩৪১ ধারায় মামলা করার আগে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য করা উচিত:

    1. প্রমাণ সংগ্রহ: চলাচলে বাধা প্রদানের যথাযথ প্রমাণ সংগ্রহ করা।
    2. সাক্ষী প্রস্তুত করা: পর্যাপ্ত সংখ্যক সাক্ষী প্রস্তুত করা যারা ঘটনার বিবরণ আদালতে দিতে সক্ষম।
    3. আইনগত পরামর্শ: অভিজ্ঞ আইনজীবীর কাছ থেকে পরামর্শ গ্রহণ করা।
    4. প্রমাণিত উদ্দেশ্য: অভিযুক্ত ব্যক্তির ইচ্ছাকৃত উদ্দেশ্য প্রমাণ করা।

    ৩৪১ ধারায় আওতাভুক্তদের জন্য ব্যবস্থা

    এই ধারার আওতায় যারা অভিযুক্ত হন, তাদের জন্য নিম্নোক্ত ব্যবস্থাগুলো নেওয়া যেতে পারে:

    1. আইনি সহযোগিতা: আইনজীবীর সহায়তায় আদালতে নিজের পক্ষে যথাযথ যুক্তি ও প্রমাণ পেশ করা।
    2. জামিন আবেদন: প্রয়োজনে আদালতে জামিনের জন্য আবেদন করা।
    3. সমঝোতার চেষ্টা: যদি সম্ভব হয়, সমঝোতার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান খুঁজে বের করা।
    4. আদালতের রায়: আদালতের রায় মেনে চলা এবং প্রয়োজনে উচ্চ আদালতে আপিল করা।

    উপসংহার

    ৩৪১ ধারা একটি সহজ সরল ধারা হলেও, এর অপপ্রয়োগ অনেক সময় ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর জন্য সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই এই ধারা ব্যবহারে সতর্কতা প্রয়োজন, যাতে আইনের সঠিক প্রয়োগ হয় এবং কারো মৌলিক অধিকারে বিঘ্ন না ঘটে। ব্যক্তিগত এবং সামাজিক ক্ষেত্রে চলাচলের স্বাধীনতা রক্ষায় এই ধারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: August 9, 2024In: আইন

    54 ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 11, 2024 at 6:16 pm

    বাংলাদেশের আইন ব্যবস্থায় ৫৪ ধারা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি বাংলাদেশ দণ্ডবিধির একটি অংশ যা পুলিশকে কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়াই কাউকে গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা প্রদান করে। এই ধারা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অনেক বিতর্ক এবং আলোচনা হয়েছে। কোন পুলিশ তার উপরি বিভাগের দায়িত্ব রত কোন ম্যাজিস্ট্রেRead more

    বাংলাদেশের আইন ব্যবস্থায় ৫৪ ধারা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি বাংলাদেশ দণ্ডবিধির একটি অংশ যা পুলিশকে কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়াই কাউকে গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা প্রদান করে। এই ধারা নিয়ে বিভিন্ন সময়ে অনেক বিতর্ক এবং আলোচনা হয়েছে। কোন পুলিশ তার উপরি বিভাগের দায়িত্ব রত কোন ম্যাজিস্ট্রেট অথবা কার্যনির্বাহী অফিসার ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ বা ওয়ারেন্ট ছাড়াই কোনো ব্যক্তিকে গ্রেফতার করতে পারবে।

    ৫৪ ধারা কিভাবে গঠিত হলো

    ১৮৬১ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে পুলিশ অ্যাক্ট প্রণয়ন করা হয়েছিল, যা পরে বাংলাদেশে পুলিশ অ্যাক্ট, ১৮৬১ নামে পরিচিত হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে, ফৌজদারি কার্যবিধি, ১৮৯৮-এ ৫৪ ধারা প্রবর্তন করা হয়। এই ধারার মাধ্যমে পুলিশকে এমন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার ক্ষমতা দেওয়া হয়, যাকে সন্দেহ করা হয় কোনো অপরাধের সাথে জড়িত।

    ৫৪ ধারায় শাস্তির বিধান

    ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট অপরাধের অভিযোগ না থাকলেও, সন্দেহের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করা যায়। তবে এই ধারা নিজেই কোনো শাস্তির বিধান নয়, বরং এটি একটি কার্যবিধি যা পুলিশের জন্য ক্ষমতা হিসেবে কাজ করে। গ্রেপ্তারের পর, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আদালতে হাজির করতে হয়, যেখানে আদালত তার অপরাধের গুরুতরতা ও প্রকৃতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়।

    মামলা করার পূর্বে লক্ষ্যণীয় বিষয়গুলো

    ৫৪ ধারায় মামলা করার আগে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য করা উচিত:

    1. কার্যকারিতা যাচাই: সন্দেহভাজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে বাস্তব প্রমাণের প্রয়োজনীয়তা।
    2. আইনগত সহযোগিতা: অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ গ্রহণ করা।
    3. সাক্ষী ও প্রমাণ: যথাযথ সাক্ষী এবং প্রমাণ সংগ্রহ করা।
    4. মানবাধিকার: গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির মানবাধিকার রক্ষা নিশ্চিত করা।
    5. আদালতে উপস্থাপন: আদালতে কার্যকর উপস্থাপনা ও যুক্তি প্রদান।

    ৫৪ ধারায় আওতাভুক্তদের জন্য ব্যবস্থা

    এই ধারার আওতায় যারা গ্রেপ্তার হন, তাদের জন্য নিম্নোক্ত ব্যবস্থাগুলো নেওয়া যেতে পারে:

    1. আইনি পরামর্শ: অবিলম্বে আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ।
    2. আদালত উপস্থিতি: নির্দিষ্ট সময়ে আদালতে হাজিরা দেওয়া।
    3. জামিন আবেদন: আদালতে জামিনের জন্য আবেদন করা।
    4. মানবাধিকার সংস্থার সহযোগিতা: প্রয়োজনে মানবাধিকার সংস্থার সাহায্য নেওয়া।

    উপসংহার

    ৫৪ ধারা বাংলাদেশের আইন ব্যবস্থার একটি জটিল এবং সংবেদনশীল অংশ। এটি একদিকে যেমন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জন্য অপরাধ নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা প্রদান করে, তেমনি অন্যদিকে ব্যক্তির ব্যক্তিগত স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপের সুযোগও সৃষ্টি করে। সঠিকভাবে এর প্রয়োগ ও নজরদারি প্রয়োজন, যাতে এর অপব্যবহার না হয় এবং ব্যক্তির মৌলিক অধিকার রক্ষা হয়।

     

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: August 9, 2024In: আইন

    26 ধারা মামলা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 10, 2024 at 2:39 pm

    ফৌজদারি কার্যবিধি (Criminal Procedure Code), ১৮৯৮-এর ২৬ ধারা বিচারিক ক্ষমতার সাথে সম্পর্কিত। এটি নির্দেশ করে যে কোন আদালত বা বিচারক কোন ধরণের অপরাধের বিচার করতে পারবেন। এই ধারা বিচারকদের ক্ষমতার সীমা নির্ধারণ করে। ২৬ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল? এই ধারা ব্রিটিশ আমলে প্রণীত ফৌজদারি কার্যবিধির অংশ হিসেবেRead more

    ফৌজদারি কার্যবিধি (Criminal Procedure Code), ১৮৯৮-এর ২৬ ধারা বিচারিক ক্ষমতার সাথে সম্পর্কিত। এটি নির্দেশ করে যে কোন আদালত বা বিচারক কোন ধরণের অপরাধের বিচার করতে পারবেন। এই ধারা বিচারকদের ক্ষমতার সীমা নির্ধারণ করে।

    ২৬ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    এই ধারা ব্রিটিশ আমলে প্রণীত ফৌজদারি কার্যবিধির অংশ হিসেবে গঠিত হয়েছিল। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল আদালতের বিচারিক ক্ষমতা নির্ধারণ করা, যাতে বিচার কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হয়।

    এই ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?

    ২৬ ধারায় সরাসরি কোনো শাস্তি বর্ণনা করা হয় না। বরং এটি বিভিন্ন আদালতের ক্ষমতা এবং কোন আদালত কোন অপরাধের বিচার করতে পারে তা নির্দেশ করে। ফলে এই ধারার প্রেক্ষিতে অপরাধের শাস্তি নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট অপরাধের ধারা অনুযায়ী।

    এই ধারায় মামলা করার প্রক্রিয়া

    ২৬ ধারায় সরাসরি মামলা করার কোনো প্রক্রিয়া নেই, কারণ এটি আদালতের ক্ষমতা নির্দেশ করে। তবে মামলা করার সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে:

    1. সঠিক আদালত নির্বাচন: সংশ্লিষ্ট অপরাধের বিচার করার জন্য সঠিক ক্ষমতাসম্পন্ন আদালত নির্বাচন করতে হবে।
    2. আইনজীবীর পরামর্শ: একজন দক্ষ আইনজীবীর পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত যাতে সঠিক আদালতে মামলা করা যায়।
    3. প্রমাণ এবং নথিপত্র প্রস্তুত করা: মামলার জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রমাণ এবং নথিপত্র প্রস্তুত করতে হবে।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: August 9, 2024In: আইন, কি

    যৌতুক মামলা ধারা ৪ কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 10, 2024 at 2:28 pm

    এই ধারা অনুযায়ী, যদি বিবাহের কোনো এক পক্ষ, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, বিবাহের অন্য কোনো পক্ষের নিকট কোনো যৌতুক দাবি করে, তাহলে তিনি এই আইনের অধীনে অপরাধী হবেন। সহজ কথায়, যদি কেউ বিয়েতে কোনো ধরনের দেনমোহর বা উপহারের নামে অতিরিক্ত টাকা বা সম্পত্তি দাবি করে, তাহলে সে এই ধারার অধীনে অপরাধী হবে। এই ধারাRead more

    এই ধারা অনুযায়ী, যদি বিবাহের কোনো এক পক্ষ, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, বিবাহের অন্য কোনো পক্ষের নিকট কোনো যৌতুক দাবি করে, তাহলে তিনি এই আইনের অধীনে অপরাধী হবেন।

    সহজ কথায়, যদি কেউ বিয়েতে কোনো ধরনের দেনমোহর বা উপহারের নামে অতিরিক্ত টাকা বা সম্পত্তি দাবি করে, তাহলে সে এই ধারার অধীনে অপরাধী হবে।

    এই ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    যৌতুক প্রথা সামাজিকভাবে অত্যন্ত ক্ষতিকারক হওয়ায়, ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সরকার যৌতুক নিরোধ আইন প্রণয়ন করে। এর উদ্দেশ্য ছিল যৌতুকের কারণে নারীদের ওপর যে নির্যাতন হয়, তা প্রতিরোধ করা এবং নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই আইনে সংশোধন ও পরিবর্তন এসেছে যাতে এটি আরও কার্যকর হয়।

    এই ধারা কেন গঠিত হয়েছিল?

    এই ধারা গঠিত হয়েছিল যৌতুকের মতো কুপ্রথাকে নির্মূল করার জন্য। যৌতুক নারীদের উপর এক ধরনের নির্যাতন এবং সমাজের জন্য একটি বড় সমস্যা। এই আইনের মাধ্যমে নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা এবং যৌতুকের প্রচলন বন্ধ করা লক্ষ্য।

    এই ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?

    যদি কেউ এই ধারা লঙ্ঘন করে, তাহলে তাকে অনধিক ৫ (পাঁচ) বৎসর কিন্তু অন্যূন ১ (এক) বৎসর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় করা হবে।

    যৌতুক মামলা করতে চাইলে কী করতে হবে?

    • প্রমাণ সংগ্রহ করুন: যৌতুক দাবির লিখিত প্রমাণ, মেসেজ, কল রেকর্ড, সাক্ষীদের বিবরণ ইত্যাদি সংগ্রহ করুন।
    • থানায় অভিযোগ দায়ের করুন: আপনার নিকটস্থ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করুন।
    • আইনজীবীর সাহায্য নিন: একটি জটিল আইনি বিষয় হওয়ায় আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া ভালো।
    • সময়মতো মামলা করুন: মামলা করার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে।

    থানায় আওতাভুক্তদের ব্যবস্থা কী?

    • অভিযোগ গ্রহণ: থানা পুলিশ আপনার অভিযোগ গ্রহণ করবে।
    • তদন্ত: পুলিশ আপনার অভিযোগের সত্যতা যাচাই করবে।
    • চার্জশিট দাখিল: যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয়, তাহলে পুলিশ আদালতে চার্জশিট দাখিল করবে।
    • বিচার: আদালতে মামলার বিচার হবে এবং দোষী সাব্যস্ত হলে অপরাধীকে শাস্তি দেওয়া হবে।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: August 9, 2024In: আইন

    ফৌজদারি কার্যবিধি ১৫১ ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 10, 2024 at 2:15 pm

    ফৌজদারি কার্যবিধির ১৫১ ধারা পুলিশকে বিশেষ ক্ষমতা প্রদান করে যাতে তারা কোনো ব্যক্তিকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করতে পারে, যদি তারা মনে করে যে সেই ব্যক্তি এমন কোনো অপরাধ করতে যাচ্ছে যা জনশৃঙ্খলা বা জনশান্তির জন্য হুমকি স্বরূপ হতে পারে। এই ধারা মূলত অপরাধের আগে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে। এইRead more

    ফৌজদারি কার্যবিধির ১৫১ ধারা পুলিশকে বিশেষ ক্ষমতা প্রদান করে যাতে তারা কোনো ব্যক্তিকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করতে পারে, যদি তারা মনে করে যে সেই ব্যক্তি এমন কোনো অপরাধ করতে যাচ্ছে যা জনশৃঙ্খলা বা জনশান্তির জন্য হুমকি স্বরূপ হতে পারে। এই ধারা মূলত অপরাধের আগে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে।

    এই ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    ১৮৯৮-এর ১৫১ ধারা একটি গুরুত্বপূর্ণ আইনি বিধান যা বাংলাদেশে জনশান্তি এবং শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়। এই ধারা ব্রিটিশ আমলে গঠিত হয়েছিল এবং এর মূল উদ্দেশ্য ছিল তৎকালীন সময়ের জনশৃঙ্খলা রক্ষা করা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি বিভিন্ন সংশোধনের মাধ্যমে বর্তমান আকারে এসেছে, যেখানে জনসাধারণের নিরাপত্তা এবং শান্তির দিকে বিশেষ দৃষ্টি দেওয়া হয়েছে।

    এই ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?

    ১৫১ ধারার অধীনে গ্রেফতারের পর, যদি আদালত মনে করে যে অভিযুক্ত ব্যক্তি অপরাধ করতে পারে, তাহলে তাকে শাস্তি হিসেবে জেল, জরিমানা, বা উভয় দণ্ডিত করা যেতে পারে। তবে এই ধারা মূলত প্রতিরোধমূলক হওয়ায়, এটি সাধারণত দীর্ঘমেয়াদি শাস্তি প্রদানের জন্য ব্যবহৃত হয় না।

    এই ধারায় মামলা করার প্রক্রিয়া

    ১. প্রমাণ সংগ্রহ: প্রথমে নিশ্চিত হতে হবে যে অভিযুক্ত ব্যক্তি সত্যিই অপরাধ করতে যাচ্ছিল কিনা। এজন্য পুলিশের কাছে পর্যাপ্ত প্রমাণ থাকতে হবে।

    ২. স্থানীয় থানায় অভিযোগ: এই ধারা অনুযায়ী, পুলিশের পক্ষ থেকে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়।

    ৩. আদালতে প্রক্রিয়া: আদালতে অভিযুক্তকে হাজির করতে হয় এবং সেখানেই প্রমাণের ভিত্তিতে শাস্তি বা মুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    থানার আওতায় ব্যবস্থা

    এই ধারার আওতায় থানায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে কিছু সময়ের জন্য আটক রাখা হয়। তবে এটি দীর্ঘমেয়াদী আটক নয়, এবং আদালত কর্তৃক শাস্তি বা মুক্তির সিদ্ধান্তের আগ পর্যন্ত আটক রাখা হয়।

     

     

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: August 9, 2024In: আইন

    144 ধারা মামলা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 10, 2024 at 2:06 pm

    ১৪৪ ধারা হলো আমাদের দেশের ফৌজদারি কার্যবিধির একটি ধারা। এই ধারাটি কোনো নির্দিষ্ট এলাকায় জনস্বাস্থ্য, নিরাপত্তা বা শান্তি বজায় রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। যখন কোনো এলাকায় অশান্তি বা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়, তখন প্রশাসন এই ধারা জারি করে। এই ধারা জারি হলে, ওই এলাকার মানুষেরা কিছু নির্দিষ্ট কাজ করতে বাধ্য হযRead more

    ১৪৪ ধারা হলো আমাদের দেশের ফৌজদারি কার্যবিধির একটি ধারা। এই ধারাটি কোনো নির্দিষ্ট এলাকায় জনস্বাস্থ্য, নিরাপত্তা বা শান্তি বজায় রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। যখন কোনো এলাকায় অশান্তি বা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়, তখন প্রশাসন এই ধারা জারি করে। এই ধারা জারি হলে, ওই এলাকার মানুষেরা কিছু নির্দিষ্ট কাজ করতে বাধ্য হয়। সম্পূর্ণ দেশের উপরে, নির্দিষ্ট কোন জেলায়, নির্দিষ্ট কোন জায়গায় এই আইন প্রয়োগ করা যেতে পারে যেখানে চারজনের বেশি জনসমাগম নিষিদ্ধ করা হয় ।

    এই ধারার মাধ্যমে জেলা প্রশাসক বা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কোনো নির্দিষ্ট এলাকায় মানুষের সমাবেশ, চলাফেরা বা কার্যক্রম সীমিত করতে পারেন। এটি সাধারণত জরুরি অবস্থায় জনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে ব্যবহৃত হয়।

    এই ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    ১৮৯৮ সালে গঠিত ফৌজদারি কার্যবিধির (CrPC) অন্তর্ভুক্ত ১৪৪ ধারা জনশৃঙ্খলা রক্ষায় সহায়ক একটি প্রাচীন আইন। ব্রিটিশ শাসনামলে এই ধারা তৈরি করা হয় এবং এখনো তা কার্যকর রয়েছে। সময়ের সাথে সাথে এটি বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতিতে ব্যবহৃত হয়েছে।

    ১৪৪ ধারা অমান্য করলে যে শাস্তি হতে পারে : 

    এই ধারাটি মূলত একটি আদেশ। যদি কেউ এই আদেশ অমান্য করে, তাহলে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হতে পারে। শাস্তি হিসেবে জরিমানা বা কারাদণ্ড হতে পারে।

    ১৪৪ ধারার বিরুদ্ধে কেউ যদি মামলা করতে চায় তাহলে কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে?

    সাধারণত, এই ধারায় মামলা করা হয় না। কারণ এই ধারাটি একটি আদেশ, এবং আদেশ অমান্য করার জন্য মামলা করা হয়। তবে, যদি আপনি মনে করেন যে এই ধারা অযথা জারি করা হয়েছে এবং আপনার অধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে, তাহলে আপনি আদালতে আপিল করতে পারেন।

    ১৪৪ ধারা জারির সময় কী করা যাবে না?

    • নির্দিষ্ট সংখ্যক লোক জড়ো হওয়া যাবে না। উদাহরণ, চারজন এক জায়গায় জড়ো হওয়া যাবে না ।
    • কোনো ধরনের মিছিল বা সমাবেশ করা যাবে না।
    • বিশেষ কিছু কাজ করতে বাধা দেওয়া হতে পারে।

    ১৪৪ ধারা কেন জারি হয়?

    • কোনো রাজনৈতিক অস্থিরতা
    • ধর্মীয় উৎসবের সময়
    • কোনো দাঙ্গা বা হিংসার আশঙ্কা
    • কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়

    মনে রাখবেন:

    • ১৪৪ ধারা একটি অস্থায়ী আদেশ। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এই আইন আবার স্বাভাবিক হয় ।
    • এই ধারা জারির উদ্দেশ্য হলো জনস্বাস্থ্য, নিরাপত্তা এবং শান্তি বজায় রাখা।
    • এই ধারা অমান্য করলে আইনি জটিলতায় পড়তে হতে পারে।
    See less
      • 1
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  8. Asked: August 9, 2024In: আইন

    107 ধারা মামলা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 10, 2024 at 1:57 pm

    আপনি যদি বাংলাদেশে থাকেন এবং আপনার শান্তি বা নিরাপত্তা কেউ হুমকি দিচ্ছে, তাহলে আপনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১০৭ ধারা অনুযায়ী মামলা করতে পারেন। এই ধারাটি মূলত শান্তি বজায় রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। যদি কেউ আপনাকে হুমকি দেয়, ভয় দেখায়, অথবা আপনার জীবন বা সম্পত্তির জন্য হুমকি দেয় তাহলে এই ধারার আশ্রয় নেওRead more

    আপনি যদি বাংলাদেশে থাকেন এবং আপনার শান্তি বা নিরাপত্তা কেউ হুমকি দিচ্ছে, তাহলে আপনি ফৌজদারি কার্যবিধির ১০৭ ধারা অনুযায়ী মামলা করতে পারেন। এই ধারাটি মূলত শান্তি বজায় রাখার জন্য ব্যবহৃত হয়। যদি কেউ আপনাকে হুমকি দেয়, ভয় দেখায়, অথবা আপনার জীবন বা সম্পত্তির জন্য হুমকি দেয় তাহলে এই ধারার আশ্রয় নেওয়া যায়।

    এই ধারাটি কেন গঠিত হয়েছিল?

    ১৮৯৮ সালে গঠিত ফৌজদারি কার্যবিধির (CrPC) অন্তর্ভুক্ত ১০৭ ধারা সমাজে শান্তি ও শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য প্রণীত হয়। এর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর দ্বারা সম্ভাব্য অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য আগাম ব্যবস্থা নেওয়া যায়।

    এই ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?

    ১০৭ ধারায় সাধারণত শাস্তি হিসেবে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে শান্তি বজায় রাখার জন্য মুচলেকা দিতে বলা হয়। যদি সে মুচলেকা দেয় না, তাহলে তাকে জেল হতে পারে।মুচলেকা বলতে বোঝানো হয় যে, ভবিষ্যতে আর কোনো প্রকার হুমকি দিবে না বা ভয়ভীতি দেখাবে না।

    এই ধারায় কেউ যদি মামলা করতে চায় তাহলে কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে?

    • হুমকি বা ভয় দেখানোর ঘটনা: আপনাকে কীভাবে এবং কখন হুমকি দেওয়া হয়েছিল, তা স্পষ্ট করে লিখতে হবে।
    • সাক্ষী: যদি কোনো সাক্ষী থাকে, তাহলে তাদের নাম ও ঠিকানা দিতে হবে।
    • প্রমাণ: যদি কোনো প্রমাণ থাকে, যেমন মেসেজ, কল রেকর্ড ইত্যাদি, তা আদালতে দাখিল করতে হবে।
    • সময়: মামলা করার জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে, তাই দেরি না করে মামলা করতে হবে।

    থানায় আওতাভুক্তদের ব্যবস্থা কি হয়?

    আপনি যখন থানায় অভিযোগ করবেন, তখন পুলিশ আপনার অভিযোগ গ্রহণ করে তদন্ত করবে। তদন্ত শেষে তারা আদালতে চার্জশিট দাখিল করবে। আদালত শুনানি করে সিদ্ধান্ত দেবে।

    মনে রাখবেন:

    • ১০৭ ধারা মামলা সাধারণত শান্তি রক্ষার মুচলেকার মামলা হিসেবে পরিচিত।
    • এই ধারায় মামলা করার আগে একজন আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া ভালো।
    • মিথ্যা অভিযোগ দাখিল করা একটি অপরাধ।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  9. Asked: August 9, 2024In: আইন

    7 ধারা মামলা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 10, 2024 at 1:53 pm

    বাংলাদেশের ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩ অনুযায়ী, ৭ ধারা অনুসারে, কোনো ব্যক্তি যদি আইনানুগভাবে দখলের অধিকারপ্রাপ্ত অন্য কোনো ব্যক্তিকে উপযুক্ত আদালত বা কর্তৃপক্ষের আদেশ ব্যতীত তার দখলীয় ভূমি হইতে উচ্ছেদ বা দখলচ্যুত করে অথবা উক্ত ভূমির দখল বা উহাতে প্রবেশে বাধা প্রদান করে, তাহলে তিনি অপরাRead more

    বাংলাদেশের ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২৩ অনুযায়ী, ৭ ধারা অনুসারে, কোনো ব্যক্তি যদি আইনানুগভাবে দখলের অধিকারপ্রাপ্ত অন্য কোনো ব্যক্তিকে উপযুক্ত আদালত বা কর্তৃপক্ষের আদেশ ব্যতীত তার দখলীয় ভূমি হইতে উচ্ছেদ বা দখলচ্যুত করে অথবা উক্ত ভূমির দখল বা উহাতে প্রবেশে বাধা প্রদান করে, তাহলে তিনি অপরাধী হবেন এবং তাকে অনধিক ২(দুই) বৎসর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় হবেন।

    এই ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    ভূমি অধিকার রক্ষা এবং অবৈধ দখল প্রতিরোধের জন্য এই ধারাটি গঠিত হয়েছিল।

    এই ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?

    এই ধারায় অপরাধীদের অনধিক ২(দুই) বৎসর কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা যেতে পারে।

    এই ধারায় কেউ যদি মামলা করতে চায় তাহলে কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে?

    • আপনার কাছে আইনানুগভাবে দখলের অধিকার আছে কিনা তা প্রমাণ করতে হবে।
    • অভিযুক্ত ব্যক্তি আপনাকে উচ্ছেদ বা দখলচ্যুত করেছে বা আপনার ভূমির দখল বা উহাতে প্রবেশে বাধা প্রদান করেছে তার প্রমাণ সংগ্রহ করতে হবে।
    • আপনাকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মামলা করতে হবে।

    Disclaimer: এই তথ্যটি শুধুমাত্র সাধারণ ধারণার জন্য। আইনী পরামর্শের জন্য অবশ্যই একজন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  10. Asked: August 9, 2024In: আইন

    323 ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 10, 2024 at 1:48 pm

    ৩২৩ ধারা হলো আমাদের দেশের দণ্ডবিধির একটি ধারা। এই ধারাটি কোনো ব্যক্তিকে আঘাত করা বা শারীরিক কষ্ট দেওয়ার অপরাধকে বর্ণনা করে। যদি কেউ অন্য কাউকে মারধর করে, ঠেলাঠেলি করে অথবা কোনোভাবে শারীরিকভাবে আহত করে, তাহলে তাকে ৩২৩ ধারার অধীনে অভিযুক্ত করা যেতে পারে। ৩২৩ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল? ১৮৬০ সালে ব্রিটিRead more

    ৩২৩ ধারা হলো আমাদের দেশের দণ্ডবিধির একটি ধারা। এই ধারাটি কোনো ব্যক্তিকে আঘাত করা বা শারীরিক কষ্ট দেওয়ার অপরাধকে বর্ণনা করে। যদি কেউ অন্য কাউকে মারধর করে, ঠেলাঠেলি করে অথবা কোনোভাবে শারীরিকভাবে আহত করে, তাহলে তাকে ৩২৩ ধারার অধীনে অভিযুক্ত করা যেতে পারে।

    ৩২৩ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    ১৮৬০ সালে ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ভারতীয় দণ্ডবিধি (IPC) তৈরি হয়, যা পরে বাংলাদেশে ফৌজদারি আইনের ভিত্তি হয়ে ওঠে। এই ধারাটি বিশেষভাবে ছোটখাট আঘাতের অপরাধের বিচার করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। সময়ের সাথে সাথে, এটি বিভিন্ন সংশোধনী ও পর্যালোচনার মাধ্যমে প্রয়োগে আনা হয়েছে।

    ৩২৩ ধারায় শাস্তি কি?

    ৩২৩ ধারায় অপরাধীকে বিভিন্ন ধরনের শাস্তি দেওয়া হতে পারে, যেমন:

    • জরিমানা: অপরাধীকে আদালত নির্ধারিত পরিমাণ জরিমানা গুনতে হবে।
    • কারাদণ্ড: অপরাধীকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য জেলে থাকতে হবে।
    • উভয়দণ্ড: অপরাধীকে জরিমানা এবং কারাদণ্ড উভয়ই দেওয়া হতে পারে।

    ৩২৩ ধারায় মামলা করতে হলে কী কী বিষয় লক্ষ্য করতে হবে?

    ১. আঘাতের প্রকৃতি: আঘাতটি ছোটখাট হলেও ইচ্ছাকৃতভাবে করা হতে হবে। আঘাতের প্রমাণের জন্য মেডিকেল রিপোর্ট সহায়ক হতে পারে।

    ২. ইচ্ছা: আঘাত করার ইচ্ছা প্রমাণ করা অপরিহার্য। অর্থাৎ, অপরাধীকে প্রমাণ করতে হবে যে সে ইচ্ছাকৃতভাবে আঘাত করেছে।

    ৩. সাক্ষ্য: স্বাক্ষীদের উপস্থিতি এবং সাক্ষ্য প্রদান মামলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

    ৪. মামলা দায়ের: সংশ্লিষ্ট থানায় এফআইআর (FIR) বা অভিযোগ দায়ের করতে হবে। থানার কর্মকর্তারা প্রাথমিক তদন্ত শুরু করবেন এবং প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

    ৩২৩ ধারায় মামলা করার ক্ষেত্রে কি কি বিষয় লক্ষ্য করতে হবে?

    যদি কেউ আপনার সাথে ৩২৩ ধারায় উল্লেখিত অপরাধ করে, তাহলে আপনি আদালতে মামলা করতে পারেন। মামলা করার ক্ষেত্রে আপনাকে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে:

    • সাক্ষী: আপনার সাথে ঘটনাটি ঘটার সময় উপস্থিত থাকা সাক্ষীদের নাম ও ঠিকানা সংগ্রহ করে রাখুন।
    • চিকিৎসা: যদি আপনি আহত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই চিকিৎসা করান এবং চিকিৎসার রশিদ সংগ্রহ করে রাখুন।
    • প্রমাণ: ঘটনার প্রমাণ হিসেবে আপনার কাছে যা কিছু আছে, যেমন ফোন কল রেকর্ড, মেসেজ, ছবি ইত্যাদি সবকিছু সংগ্রহ করে রাখুন।
    • সময়: মামলা করার জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা থাকে। তাই দেরি না করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মামলা করুন।

    Disclaimer: এই তথ্যটি শুধুমাত্র সাধারণ ধারণার জন্য। আইনী পরামর্শের জন্য অবশ্যই একজন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 2 3 4 5

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 123
  • Answers 120
  • Best Answers 19
  • Users 11
  • Popular
  • Answers
  • PARTHA BHAKTA

    অন্তবর্তীকালীন সরকার কাকে বলে ?

    • 1 Answer
  • PARTHA BHAKTA

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এর কাজ কি ?

    • 1 Answer
  • harenbhakta0000

    ডক্টর আর ডাক্তারের মধ্যে পার্থক্য কি ?

    • 1 Answer
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: বিভব পার্থক্য হলো দুটি বিন্দুর মধ্যে বৈদ্যুতিক সম্ভাবনা বা… March 21, 2025 at 7:46 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer ইংরেজি রিডিং শিখা একদমই মজাদার এবং কার্যকরী হতে পারে যদি… March 21, 2025 at 7:41 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: উপাত্ত (Data):উপাত্ত হলো কাঁচা বা অপ্রস্তুত তথ্য যা কোন… March 21, 2025 at 7:32 pm

Top Members

anonymous

anonymous

  • 0 Questions
  • 1k Points
Enlightened
PARTHA BHAKTA

PARTHA BHAKTA

  • 111 Questions
  • 1k Points
Enlightened
harenbhakta0000

harenbhakta0000

  • 10 Questions
  • 88 Points
Teacher

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

© 2024 abogoto. All Rights Reserved
স্বাগতম তৈরীকৃত abogoto.com