Sign Up

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Have an account? Sign In Now

Sign In

আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।

Sign Up Here

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।

Have an account? Sign In Now

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

অবগত

অবগত Logo অবগত Logo

অবগত Navigation

  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ

PARTHA BHAKTA

Enlightened
Ask PARTHA BHAKTA
98 Visits
0 Followers
111 Questions
Home/PARTHA BHAKTA/Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: August 9, 2024In: কি, শিক্ষা

    গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট এর মধ্যে পার্থক্য কি ?

    PARTHA BHAKTA
    Best Answer
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 3:11 pm

    গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হলে প্রথমে তাদের সংজ্ঞা এবং কাঠামো সম্পর্কে জানতে হবে। নিচে তাদের পার্থক্যগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো এবং একটি টেবিলের মাধ্যমে উদাহরণসহ উপস্থাপন করা হলো। গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট এর মধ্যে পার্থক্য সংজ্ঞা: গ্রাজুয়েট:গ্রাজুয়েটRead more

    গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হলে প্রথমে তাদের সংজ্ঞা এবং কাঠামো সম্পর্কে জানতে হবে। নিচে তাদের পার্থক্যগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো এবং একটি টেবিলের মাধ্যমে উদাহরণসহ উপস্থাপন করা হলো।

    গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট এর মধ্যে পার্থক্য

    1. সংজ্ঞা:
      • গ্রাজুয়েট:গ্রাজুয়েট ডিগ্রি সাধারণত একটি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। এটি সাধারণত চার বছরের একটি অনার্স কোর্স সম্পূর্ণ করার পরে অর্জন করা হয়। গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে একটি মৌলিক জ্ঞান অর্জন করে এবং কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত হয়।গ্রাজুয়েট ডিগ্রি হলো উচ্চমাধ্যমিকের পরে অর্জিত প্রথম স্তরের ডিগ্রি, যা সাধারণত ব্যাচেলর ডিগ্রি নামে পরিচিত। এটি সাধারণত তিন থেকে চার বছরের একটি প্রোগ্রাম।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট:পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি হল গ্রাজুয়েট ডিগ্রির পরের পর্যায়। এটি সাধারণত মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রি। এই ডিগ্রিগুলি আরও উন্নত এবং বিশেষায়িত জ্ঞান প্রদান করে। পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী গবেষণা, শিক্ষণ বা একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হিসাবে কাজ করার জন্য প্রস্তুত হয়।পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি হলো গ্রাজুয়েট ডিগ্রি সম্পন্ন করার পরের স্তরের শিক্ষা, যা মাস্টার্স বা ডিপ্লোমা ডিগ্রি হিসেবে পরিচিত। এটি সাধারণত এক থেকে দুই বছরের একটি প্রোগ্রাম।
    2. প্রয়োজনীয়তা:
      • গ্রাজুয়েট: উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর এই প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া যায়।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট: ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর এই প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া যায়।
    3. শিক্ষার স্তর:
      • গ্রাজুয়েট: সাধারণত বেসিক এবং প্রাথমিক স্তরের বিষয়গুলোর উপর ফোকাস করে।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট: বিশেষায়িত এবং গভীরতর স্তরের গবেষণার উপর ফোকাস করে।
    4. উদ্দেশ্য:
      • গ্রাজুয়েট: শিক্ষার্থীদের বেসিক দক্ষতা এবং জ্ঞান প্রদান করা।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট: শিক্ষার্থীদের বিশেষায়িত দক্ষতা এবং গভীরতর জ্ঞান প্রদান করা।
    5. কর্মক্ষেত্রের সুযোগ:
      • গ্রাজুয়েট: বিভিন্ন সাধারণ কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের সুযোগ দেয়।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট: বিশেষায়িত পেশা বা গবেষণা ক্ষেত্রে প্রবেশের সুযোগ দেয়।

    টেবিল: গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট এর মধ্যে পার্থক্য

    বৈশিষ্ট্যগ্রাজুয়েটপোস্ট গ্রাজুয়েট
    সংজ্ঞাউচ্চমাধ্যমিকের পর অর্জিত প্রথম স্তরের ডিগ্রি।ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন করার পরের স্তরের ডিগ্রি।
    প্রয়োজনীয়তাউচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পাশ।ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন।
    শিক্ষার স্তরবেসিক এবং প্রাথমিক স্তরের বিষয়।বিশেষায়িত এবং গভীরতর স্তরের বিষয়।
    উদ্দেশ্যবেসিক দক্ষতা ও জ্ঞান প্রদান।বিশেষায়িত দক্ষতা ও গভীরতর জ্ঞান প্রদান।
    কর্মক্ষেত্রের সুযোগসাধারণ কর্মক্ষেত্র।বিশেষায়িত পেশা বা গবেষণা ক্ষেত্র।

    উদাহরণ:

    • গ্রাজুয়েট: যেমন আপনি যদি চার বছর কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে শেষ করেন তাহলে আপনি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার গ্রাজুয়েট । একজন ছাত্র যদি কম্পিউটার সায়েন্সে গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করে, তাহলে সে সফটওয়্যার ডেভেলপার, ডাটা এনালিস্ট ইত্যাদি হিসেবে কাজ করতে পারে।
    • পোস্ট গ্রাজুয়েট: যদি একই ছাত্র কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স ডিগ্রি করে, তাহলে সে আরও উন্নত সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা ডাটা সায়েন্সের কাজ করতে পারে। যদি সে পিএইচডি করে, তাহলে সে গবেষণা করতে পারে বা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে পারে।

     

    See less
      • 2
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: August 9, 2024In: কি, সংস্কৃতি

    ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 3:01 pm

    ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং উপজাতি শব্দ দুটি প্রায়শই একে অপরের সাথে গুলিয়ে যায়, তবে এদের মধ্যে কিছু সাধারণ পার্থক্য রয়েছে। নিচে এই পার্থক্যগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো এবং একটি টেবিলের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হলো। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য সংজ্ঞা: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শবRead more

    ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং উপজাতি শব্দ দুটি প্রায়শই একে অপরের সাথে গুলিয়ে যায়, তবে এদের মধ্যে কিছু সাধারণ পার্থক্য রয়েছে। নিচে এই পার্থক্যগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো এবং একটি টেবিলের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হলো।

    ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য

    1. সংজ্ঞা:
      • ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী শব্দটি সাধারণত একটি ছোট গোষ্ঠীকে নির্দেশ করে যারা একটি বৃহত্তর জাতির অংশ এবং তাদের নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, এবং সামাজিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
      • উপজাতি: উপজাতি শব্দটি সমাজের একটি ছোট গোষ্ঠীকে নির্দেশ করে যারা একটি বৃহত্তর জাতিগোষ্ঠীর অংশ এবং সাধারণত তাদের নিজস্ব সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
    2. সংস্কৃতি এবং ভাষা:
      • ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: প্রায়ই তাদের নিজস্ব ভাষা এবং সংস্কৃতি থাকে যা বৃহত্তর সমাজের থেকে আলাদা।
      • উপজাতি: একটি বৃহত্তর সংস্কৃতির প্রভাবাধীন হতে পারে, কিন্তু তাদের নিজস্ব কিছু সংস্কৃতি এবং সামাজিক রীতি থাকে।
    3. আইনি স্বীকৃতি:
      • ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: প্রায়শই বিশেষ আইনগত স্বীকৃতি এবং সুরক্ষা পায়।
      • উপজাতি: সাধারণত জাতীয় স্তরে স্বীকৃত হয় এবং আইনি সুবিধা পেতে পারে।
    4. অর্থনৈতিক কার্যকলাপ:
      • ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: প্রায়শই স্থানীয় সম্পদের উপর নির্ভরশীল এবং প্রথাগত অর্থনৈতিক কার্যকলাপে যুক্ত।
      • উপজাতি: কৃষি, পশুপালন এবং ছোট কারিগরি শিল্পের সাথে যুক্ত হতে পারে।
    5. জনসংখ্যা:
      • ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী: প্রায়ই কম জনসংখ্যার গোষ্ঠী।
      • উপজাতি: তুলনামূলকভাবে বড় হতে পারে, কিন্তু বৃহত্তর সমাজের তুলনায় ছোট।

    টেবিল: ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও উপজাতির মধ্যে পার্থক্য

    বৈশিষ্ট্যক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীউপজাতি
    সংজ্ঞাছোট গোষ্ঠী, বৃহত্তর জাতির অংশ, নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে।ছোট গোষ্ঠী, বৃহত্তর জাতিগোষ্ঠীর অংশ।
    সংস্কৃতি ও ভাষানিজস্ব ভাষা এবং সংস্কৃতি যা বৃহত্তর সমাজের থেকে আলাদা।বৃহত্তর সংস্কৃতির প্রভাব থাকতে পারে, কিন্তু নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ধরে রাখে।
    আইনি স্বীকৃতিবিশেষ আইনগত স্বীকৃতি এবং সুরক্ষা পায়।জাতীয় স্তরে স্বীকৃত এবং আইনি সুবিধা পেতে পারে।
    অর্থনৈতিক কার্যকলাপস্থানীয় সম্পদের উপর নির্ভরশীল।কৃষি, পশুপালন এবং ছোট কারিগরি শিল্পের সাথে যুক্ত।
    জনসংখ্যাকম জনসংখ্যা।তুলনামূলকভাবে বড়, কিন্তু বৃহত্তর সমাজের তুলনায় ছোট।

    এই পার্থক্যগুলো ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী এবং উপজাতি সম্পর্কে একটি পরিষ্কার ধারণা প্রদান করে। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এই ধরনের গোষ্ঠীগুলোর উপস্থিতি রয়েছে এবং তাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা তাদের অনন্য করে তোলে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: August 9, 2024In: কি, সংস্কৃতি

    আদিবাসী ও উপজাতি মধ্যকার পার্থক্য কি?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 2:57 pm

    আদিবাসী এবং উপজাতি শব্দ দুটি প্রায়শই একে অপরের সঙ্গে গুলিয়ে যায়, তবে এদের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। নিচে এই পার্থক্যগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো এবং একটি টেবিলের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও, বাংলাদেশের আদিবাসীদের একটি তালিকা প্রদান করা হলো। এটি পড়ার মাধ্যমে আপনি সম্পূর্ণ বিRead more

    আদিবাসী এবং উপজাতি শব্দ দুটি প্রায়শই একে অপরের সঙ্গে গুলিয়ে যায়, তবে এদের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। নিচে এই পার্থক্যগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো এবং একটি টেবিলের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও, বাংলাদেশের আদিবাসীদের একটি তালিকা প্রদান করা হলো। এটি পড়ার মাধ্যমে আপনি সম্পূর্ণ বিষয়টি জানতে পারবেন ।

    আদিবাসী এবং উপজাতি মধ্যকার পার্থক্য

    1. আদিবাসী এবং উপজাতি এর সঠিক সংজ্ঞা:
      • আদিবাসী: আদিবাসী শব্দটি সাধারণত তাদের জন্য ব্যবহার করা হয় যারা একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই বাস করছে এবং যাদের নিজস্ব সংস্কৃতি, ভাষা এবং ঐতিহ্য রয়েছে।
      • উপজাতি: উপজাতি শব্দটি বিশেষত সমাজের একটি ছোট গোষ্ঠীকে নির্দেশ করে যারা একটি বৃহত্তর জাতিগোষ্ঠীর অংশ এবং সাধারণত তাদের নিজস্ব সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
    2. সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য:
      • আদিবাসী: তাদের নিজস্ব ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতি রয়েছে যা প্রাচীনকাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত চলে আসছে।
      • উপজাতি: তাদের নিজস্ব সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা প্রায়শই বৃহত্তর সংস্কৃতির প্রভাব দ্বারা প্রভাবিত হয়।
    3. বাসস্থান:
      • আদিবাসী: সাধারণত একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে স্থায়ীভাবে বাস করে থাকে।
      • উপজাতি: কখনও কখনও বিভিন্ন অঞ্চলে স্থানান্তরিত হয়।
    4. আইনি স্বীকৃতি:
      • আদিবাসী: অনেক সময় আন্তর্জাতিক স্তরে বিশেষ অধিকার এবং স্বীকৃতি পায়।
      • উপজাতি: সাধারণত জাতীয় পর্যায়ে স্বীকৃত হয়।
    5. অর্থনৈতিক কার্যকলাপ:
      • আদিবাসী: সাধারণত প্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভর করে জীবনযাপন করে।
      • উপজাতি: কৃষি, পশুপালন, ছোট কারিগরি শিল্প ইত্যাদি নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে।

     আদিবাসী এবং উপজাতি মধ্যকার পার্থক্য :

    বৈশিষ্ট্যআদিবাসীউপজাতি
    সংজ্ঞাএকটি অঞ্চলের প্রাচীন অধিবাসী যারা স্বতন্ত্র সংস্কৃতি ও ভাষা ধরে রেখেছে।বৃহত্তর জাতিগোষ্ঠীর অংশ, একটি ছোট গোষ্ঠী যাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
    সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যপ্রাচীনকালের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি যা প্রজন্ম ধরে চলে আসছে।তাদের নিজস্ব সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
    বাসস্থানস্থায়ীভাবে একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে বাস করে।বিভিন্ন অঞ্চলে স্থানান্তরিত হতে পারে।
    আইনি স্বীকৃতিআন্তর্জাতিকভাবে বিশেষ স্বীকৃতি এবং অধিকার পায়।জাতীয় স্তরে স্বীকৃত।
    অর্থনৈতিক কার্যকলাপপ্রাকৃতিক সম্পদের উপর নির্ভরশীল।কৃষি, পশুপালন, কারিগরি শিল্প ইত্যাদির সাথে যুক্ত।

    বাংলাদেশের আদিবাসীদের তালিকা

    বাংলাদেশে বিভিন্ন আদিবাসী গোষ্ঠী রয়েছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:

    1. চাকমা
    2. মারমা
    3. ত্রিপুরা
    4. সাঁওতাল
    5. গারো
    6. খাসিয়া
    7. মণিপুরী
    8. রাখাইন
    9. মুন্ডা
    10. পাংখো

    এই তালিকা বাংলাদেশের সর্বাধিক পরিচিত আদিবাসী গোষ্ঠীগুলোর একটি সংক্ষিপ্ত রূপ। প্রত্যেক গোষ্ঠীর নিজস্ব ভাষা, সংস্কৃতি, এবং ঐতিহ্য রয়েছে যা বাংলাদেশের সমৃদ্ধ সংস্কৃতির একটি অংশ।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: August 9, 2024In: রাজনীতি

    অপারেশন জ্যাকপট কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 7:36 am
    This answer was edited.

    অপারেশন জ্যাকপট ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পরিচালিত একটি গোপন সামরিক অভিযান। এই অপারেশনটি ১৯৭১ সালের ১৫ আগস্ট পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে পরিচালিত হয় এবং এর লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের নদী এবং সমুদ্রবন্দরগুলিতে অবস্থিত পাকিস্তানি নৌযান এবং জাহাজগুলিকে ধ্বংস করা। অপারেশন জ্যাকপটের বিবরণ: কবে এবRead more

    অপারেশন জ্যাকপট ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পরিচালিত একটি গোপন সামরিক অভিযান। এই অপারেশনটি ১৯৭১ সালের ১৫ আগস্ট পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে পরিচালিত হয় এবং এর লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের নদী এবং সমুদ্রবন্দরগুলিতে অবস্থিত পাকিস্তানি নৌযান এবং জাহাজগুলিকে ধ্বংস করা।

    অপারেশন জ্যাকপটের বিবরণ:

    কবে এবং কোথায়:

    • তারিখ: ১৫ আগস্ট ১৯৭১ ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১ স্বাধীনতার আগ পর্যন্ত
    • স্থান: চট্টগ্রাম, মংলা, চাঁদপুর, এবং নারায়ণগঞ্জের নদীবন্দর ও সমুদ্রবন্দর এবং আরো অন্যান্য জায়গায়

    কিভাবে এটি পরিচালিত হয়েছিল:

    অপারেশন জ্যাকপট পরিকল্পনা করা হয়েছিল মুক্তিবাহিনীর নৌ-কমান্ডো ইউনিট দ্বারা পাশাপাশি ভারতীয় কমান্ডারীরা যুক্ত ছিলেন। এই অপারেশনটি ছিল সমন্বিত আক্রমণ, যা সমুদ্রের নৌযানে এবং বন্দরের স্থাপনার উপর পরিচালিত হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধারা গোপনে পানির নিচে মাইন স্থাপন করে এবং রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে পাকিস্তানি বাহিনীর বেশ কিছু জাহাজ এবং সামরিক সরঞ্জাম ধ্বংস হয়েছিল। এছাড়াও আরো: 

    • নৌ কমান্ডো বাহিনী গঠন: কর্নেল জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে মুক্তিযোদ্ধারা একটি নৌ কমান্ডো বাহিনী গঠন করে।
    • গেরিলা যুদ্ধ: এই বাহিনী পাকিস্তানি নৌবাহিনীর জাহাজ ও নৌ ঘাঁটিতে গেরিলা যুদ্ধ চালাত।
    • সাহসী আক্রমণ: তারা ছোট ছোট নৌকা ও বোট ব্যবহার করে পাকিস্তানি জাহাজে আক্রমণ চালিয়ে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে।
    • নদী ও উপকূলীয় এলাকা দখল: মুক্তিযোদ্ধারা নদী ও উপকূলীয় এলাকার অনেক স্থান দখল করে পাকিস্তানি বাহিনীর যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্নিত করে।

    অপারেশন জ্যাকপটের মূল কারণ:

    • মুক্তিযুদ্ধের অংশ: মুক্তিযুদ্ধের মূল লক্ষ্য ছিল পাকিস্তানি শাসন থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ গড়া। অপারেশন জ্যাকপট এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ছিল।
    • পাকিস্তানি বাহিনীর নৌ শক্তি দুর্বল করা: পাকিস্তানি বাহিনীর নৌ শক্তি দুর্বল করে তাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্নিত করা এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে পরিস্থিতি সৃষ্টি করা।

    অপারেশনের গুরুত্ব:

    • সামরিক প্রভাব: এই অপারেশন পাকিস্তানি বাহিনীর সামরিক সক্ষমতাকে বড় ধরনের ধাক্কা দেয় এবং তাদের সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত নৌযানগুলিকে অকার্যকর করে দেয়।
    • আন্তর্জাতিক মনোযোগ: এটি বিশ্বের কাছে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরে এবং আন্তর্জাতিক সহানুভূতি ও সমর্থন আদায়ে সহায়ক হয়।
    • প্রতিরোধের মনোবল: মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াইয়ে নতুন উদ্দীপনা যোগায়।

    অপারেশন জ্যাকপট ছিল মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনীর এক সাহসী এবং কার্যকরী অভিযান, যা বাংলাদেশকে স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।

     

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: August 9, 2024In: কি

    ডক্টর আর ডাক্তারের মধ্যে পার্থক্য কি ?

    PARTHA BHAKTA
    Best Answer
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 7:29 am

    "ডক্টর" এবং "ডাক্তার" শব্দ দুটি প্রায়ই একই অর্থে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এই দুই শব্দের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। "ডক্টর" সাধারণত উচ্চতর শিক্ষাগত ডিগ্রি ধারকদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যেমন পিএইচডি বা অন্যান্য গবেষণামূলক ডিগ্রি। অন্যদিকে, "ডাক্তার" শব্দটি মূলত মেডিকেল প্রফেশনালদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়Read more

    “ডক্টর” এবং “ডাক্তার” শব্দ দুটি প্রায়ই একই অর্থে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এই দুই শব্দের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। “ডক্টর” সাধারণত উচ্চতর শিক্ষাগত ডিগ্রি ধারকদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যেমন পিএইচডি বা অন্যান্য গবেষণামূলক ডিগ্রি। অন্যদিকে, “ডাক্তার” শব্দটি মূলত মেডিকেল প্রফেশনালদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যারা রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা প্রদান করেন।

    নিচের টেবিলের মাধ্যমে এদের মধ্যে পার্থক্য উপস্থাপন করা হলো:

    বৈশিষ্ট্যডক্টর (Doctor)ডাক্তার (ডাক্তার)
    সংজ্ঞাউচ্চতর শিক্ষাগত ডিগ্রি ধারকমেডিকেল প্রফেশনাল
    পেশাশিক্ষা, গবেষণা, একাডেমিকমেডিসিন, রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা
    শিক্ষাপিএইচডি, এডি, ডিবিএ প্রভৃতিএমবিবিএস, এমডি, ডিও প্রভৃতি
    ক্ষেত্রবিজ্ঞান, সাহিত্য, কলা, সামাজিক বিজ্ঞানমেডিসিন এবং স্বাস্থ্য
    উদাহরণপিএইচডি গবেষক, অধ্যাপকহৃদরোগ বিশেষজ্ঞ, সার্জন

    ডক্টর আর ডাক্তার শব্দগুলোর উৎপত্তি উৎপত্তি:

    1. ডক্টর (Doctor):
      • উৎপত্তি: “ডক্টর” শব্দটি ল্যাটিন শব্দ “Docere” থেকে এসেছে, যার অর্থ “শিক্ষাদান করা”। মধ্যযুগে ইউরোপে যারা উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করতেন তাদেরকে ডক্টর উপাধি দেওয়া হত।
      • উদাহরণ: বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক যিনি পিএইচডি করেছেন এবং গবেষণা করেন।
    2. ডাক্তার (ডাক্তার):
      • উৎপত্তি: “ডাক্তার” শব্দটি ফারসি ভাষা থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ “চিকিৎসক”। এটি আরবি ভাষা থেকেও এসেছে এবং এটি দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
      • উদাহরণ: একজন এমবিবিএস চিকিৎসক যিনি রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা প্রদান করেন।

    উদাহরণ:

    • ডক্টর: ডক্টর রফিক একজন অধ্যাপক যিনি পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি করেছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান।
    • ডাক্তার: ডাক্তার করিম একজন কার্ডিওলজিস্ট যিনি হৃদরোগীদের চিকিৎসা করেন।

    এই পার্থক্যগুলো বোঝায় যে “ডক্টর” এবং “ডাক্তার” শব্দ দুটি আলাদা প্রসঙ্গে ব্যবহার করা হয় এবং এদের ভিন্ন ভিন্ন শিক্ষাগত ও পেশাগত ভূমিকা রয়েছে।

     

    See less
      • 1
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: August 9, 2024In: রাজনীতি

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এর কাজ কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 6:51 am

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন আইনজীবী বা সরকারি কর্মকর্তা যিনি অ্যাটর্নি জেনারেলকে সহায়তা করেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে মামলা পরিচালনা করেন। তিনি অ্যাটর্নি জেনারেলের পরেই সরকারের আইনি বিষয়ক সবচেয়ে উচ্চপদস্থ ব্যক্তি। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিচার বিভাগে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেনRead more

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন আইনজীবী বা সরকারি কর্মকর্তা যিনি অ্যাটর্নি জেনারেলকে সহায়তা করেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে মামলা পরিচালনা করেন। তিনি অ্যাটর্নি জেনারেলের পরেই সরকারের আইনি বিষয়ক সবচেয়ে উচ্চপদস্থ ব্যক্তি। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিচার বিভাগে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন এবং বিভিন্ন আইনগত বিষয়ে সরকারের পরামর্শদাতা হিসেবেও কাজ করেন।

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলের কাজ

    1. মামলা পরিচালনা: ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিভিন্ন আদালতে সরকারের পক্ষ থেকে মামলা পরিচালনা করেন। এতে সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট এবং অন্যান্য নিম্ন আদালত অন্তর্ভুক্ত।
    2. আইনি পরামর্শ: সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে আইনি পরামর্শ দেন। কোনো আইন সংক্রান্ত বিষয়ে সরকার যখন কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চায়, তখন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলের পরামর্শ নেওয়া হয়।
    3. আইন রচনায় সহায়তা: নতুন আইন রচনার ক্ষেত্রে সরকারকে সহায়তা করেন।
    4. আন্তর্জাতিক আইনি বিষয়ে কাজ: আন্তর্জাতিক আদালতে বা আন্তর্জাতিক আইনি বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে কাজ করতে পারেন।
    5. সরকারের আইনি স্বার্থ রক্ষা: সর্বদা সরকারের আইনি স্বার্থ রক্ষা করা তাঁর প্রধান দায়িত্ব।

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলের নির্বাচনের পদ্ধতি:

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দেওয়া হয় সরকারের মাধ্যমে, সাধারণত আইন মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে।

    পরিচালনার পদ্ধতি:

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাটর্নি জেনারেলের তত্ত্বাবধানে কাজ করেন এবং তার নির্দেশনা অনুসরণ করে সরকারি মামলা পরিচালনা করেন। তারা বিভিন্ন মামলার জন্য প্রস্তুতি নেন, আদালতে উপস্থিত হন এবং মামলার রায়ের জন্য যুক্তি ও প্রমাণ উপস্থাপন করেন।

    কার্যপদ্ধতি:

    1. মামলার ফাইলিং ও উপস্থাপন: মামলা আদালতে দায়ের করা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য ও প্রমাণ উপস্থাপন করা।
    2. আদালতে উপস্থিতি: আদালতে সরকারের পক্ষে উপস্থিত হওয়া এবং মামলার শুনানি পরিচালনা করা।
    3. সরকারি সংস্থার সাথে সমন্বয়: মামলা সংক্রান্ত তথ্য ও তথ্যাদি সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন সরকারি সংস্থার সাথে সমন্বয় সাধন করা।
    4. আইনগত নীতি অনুসরণ: আদালতের রায় এবং নির্দেশ অনুসরণ করা এবং তার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: August 9, 2024In: রাজনীতি

    অন্তবর্তীকালীন সরকার কাকে বলে ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 6:42 am
    This answer was edited.

    অন্তবর্তীকালীন সরকার বলতে সেই সরকারকে বোঝায় যা সাধারণত নির্বাচনকালীন সময়ে গঠিত হয় এবং যার মূল দায়িত্ব হল নির্বাচন পরিচালনা ও তদারকি করা, যাতে এটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়। অন্তবর্তীকালীন সরকার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দায়িত্ব পালন করে এবং নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর নতুন নির্বাচিত সরকার কRead more

    অন্তবর্তীকালীন সরকার বলতে সেই সরকারকে বোঝায় যা সাধারণত নির্বাচনকালীন সময়ে গঠিত হয় এবং যার মূল দায়িত্ব হল নির্বাচন পরিচালনা ও তদারকি করা, যাতে এটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়। অন্তবর্তীকালীন সরকার নির্দিষ্ট সময়ের জন্য দায়িত্ব পালন করে এবং নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর নতুন নির্বাচিত সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত কার্যক্রম চালিয়ে থাকে। এছাড়াও আরো বলা যেতে পারে একটি অস্থায়ী সরকার, যা সাধারণত কোনো দেশে রাজনৈতিক সংকট, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বা অন্য কোনো জরুরি পরিস্থিতির সময় গঠিত হয়। এই সরকারের প্রধান কাজ হলো দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা এবং নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা। মোটকথা একটি সরকারের অনুপস্থিতিতে যারা দেশকে পরিচালনা করে দেশের এক্সিকিউটিভ কমিটি ।

    বাংলাদেশের অন্তবর্তীকালীন সরকার এর ইতিহাস:

    গঠনের সময়:

    বাংলাদেশে সাধারণত সংসদ ভেঙে দেওয়ার পর এবং নতুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। এটি নির্বাচনকালীন সময়ে সরকার পরিচালনার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়।

    গঠনের পদ্ধতি:

    বাংলাদেশে অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনের জন্য একটি বিশেষ পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়। ২০১১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান ছিলেন একজন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক প্রধান, যা মূলত প্রধান বিচারপতির মাধ্যমে মনোনীত হতেন। তবে, ২০১১ সালের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয় এবং বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়, যেখানে বিদ্যমান সরকারের একটি অংশই নির্বাচনকালীন সময়ে সরকার পরিচালনা করে থাকে।

    কার্যপ্রণালী:

    অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান কাজ হল সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন পরিচালনা করা। তারা সাধারণত নীতিগত সিদ্ধান্ত থেকে বিরত থাকে এবং শুধুমাত্র দৈনন্দিন প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর আওতায় নির্বাচন কমিশনকে সহায়তা করা এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করা অন্তর্ভুক্ত। অন্তবর্তীকালীন সরকার নিশ্চিত করে যে নির্বাচনী প্রক্রিয়া স্বচ্ছ, অবাধ এবং সবার জন্য সমান সুযোগ থাকে, যাতে জনগণ তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারে এবং একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনী ফলাফল পাওয়া যায়।

    একটি উদাহরণ

    বাংলাদেশে সাম্প্রতিককালে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দলের এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী 5 আগস্ট ২০২৪ তারিখে পদত্যাগ করলে তার দুদিন পরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয় এবং ৮ আগস্ট ২০২৪ তারিখের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার রাত আটটার দিকে শপথ গ্রহণ করে । এই সরকারের মূল লক্ষ্য নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে পরিচালনা করা এবং দেশে স্থিতিশীল পরিবেশ ফিরিয়ে আনা।

    মনে রাখবেন: অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটি অস্থায়ী ব্যবস্থা। এর মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের স্বাভাবিক গতিপ্রক্রিয়া পুনরুদ্ধার করা এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া।

     

    See less
      • 1
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  8. Asked: August 8, 2024In: আইন

    তামাদি আইনের ৫ ধারা কি কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 8, 2024 at 6:55 pm

    তামাদি আইন ১৯০৮ সাল থেকে কার্যকর, যা বাংলাদেশের দেওয়ানী ও ফৌজদারি মামলায় সময়সীমা নির্ধারণ করে। আইনের উদ্দেশ্য হলো দ্রুত বিচারিক প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা এবং দীর্ঘ সময় ধরে মামলা চলার প্রবণতা রোধ করা। ৫ ধারা: বিলম্ব মওকুফ তামাদি আইনের ৫ ধারা মতে, নির্দিষ্ট সময়সীমা পেরিয়ে গেলে কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতRead more

    তামাদি আইন ১৯০৮ সাল থেকে কার্যকর, যা বাংলাদেশের দেওয়ানী ও ফৌজদারি মামলায় সময়সীমা নির্ধারণ করে। আইনের উদ্দেশ্য হলো দ্রুত বিচারিক প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা এবং দীর্ঘ সময় ধরে মামলা চলার প্রবণতা রোধ করা।

    ৫ ধারা: বিলম্ব মওকুফ

    তামাদি আইনের ৫ ধারা মতে, নির্দিষ্ট সময়সীমা পেরিয়ে গেলে কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে আদালত বিলম্ব মওকুফ করতে পারে। এই ধারা মূলত আপীল, রিভিউ, রিভিশন এবং অন্যান্য দরখাস্তের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

    বিলম্ব মওকুফের বিষয়বস্তু

    ১. আপীল

    • নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আপীল না করতে পারলে, যথাযথ কারণ দেখিয়ে বিলম্ব মওকুফের আবেদন করা যেতে পারে।
    1. লিভ টু আপীল
      • আপীলের অনুমতি চেয়ে দেরিতে আবেদন করলে, সেক্ষেত্রে বিলম্ব মওকুফের সুযোগ আছে।
    2. রিভিউ
      • রিভিউ দরখাস্ত দায়েরের ক্ষেত্রে নির্ধারিত সময়ের পর বিলম্ব মওকুফ করা যেতে পারে।
    3. রিভিশন
      • নির্ধারিত সময় পেরিয়ে রিভিশন দরখাস্ত দায়েরের ক্ষেত্রেও বিলম্ব মওকুফের ব্যবস্থা আছে।
    4. অন্যান্য দরখাস্ত
      • অন্যান্য প্রাসঙ্গিক দরখাস্তের ক্ষেত্রেও বিলম্ব মওকুফ হতে পারে, যদি যথেষ্ট কারণ প্রমাণিত হয়।

    প্রাসঙ্গিক উদাহরণ

    1. আপীল দরখাস্ত
      • সহকারী জজের আপীলযোগ্য ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল করতে ৩০ দিনের মধ্যে জেলা জজ আদালতে আবেদন করতে হয়। সময় অতিক্রান্ত হলে ৫ ধারা মোতাবেক বিলম্ব মওকুফের আবেদন করা যেতে পারে।
    2. রিভিশন দরখাস্ত
      • সহকারী জজের যে ডিক্রীর বিরুদ্ধে আপীল করা যায় না, সে ক্ষেত্রে ৯০ দিনের মধ্যে হাইকোর্ট বিভাগে রিভিশন করতে হয়। সময় অতিক্রান্ত হলে ৫ ধারার আওতায় বিলম্ব মওকুফের আবেদন করা যেতে পারে।
    3. রিভিউ দরখাস্ত
      • সহকারী জজের ডিক্রীর বিরুদ্ধে রিভিউ করতে ৯০ দিনের মধ্যে আবেদন করতে হয়। সময় অতিক্রান্ত হলে বিলম্ব মওকুফের আবেদন করা যেতে পারে।
    4. অন্যান্য দরখাস্ত
      • একতরফা ডিক্রীর বিরুদ্ধে ৩০ দিনের মধ্যে দরখাস্ত দায়ের করতে হয়। সময় অতিক্রান্ত হলে বিলম্ব মওকুফের আবেদন করা যেতে পারে।

    বিলম্ব মওকুফের শর্তাবলী

    • পর্যাপ্ত কারণ: বিলম্বের যথেষ্ট কারণ থাকতে হবে, যা আদালতকে সন্তুষ্ট করতে সক্ষম।
    • আদালতের সন্তুষ্টি: আদালতকে সন্তুষ্ট করতে হবে যে বিলম্বের কারণ যথাযথ ও গ্রহণযোগ্য।

    যেসব ক্ষেত্রে ৫ ধারা প্রযোজ্য নয়

    • মূল মামলার ক্ষেত্রে
    • সত্ত্ব ঘোষণার মামলা
    • চুক্তির সুনির্দিষ্ট বাস্তবায়ন
    • স্থায়ী নিষেধাজ্ঞার মামলা

    বিলম্ব মওকুফের সাধারণ কারণসমূহ

    ১. বাদীর অসুস্থতা ২. আইনজীবীর ভুল ৩. সরল বিশ্বাসে ভুল ৪. বাদীর কারাগারে থাকা ৫. রায় বা ডিক্রীর সার্টিফাইড কপিতে ভুল ৬. আইনের অজ্ঞতা ৭. ভুল আদালতে শুনানি বা মামলা দায়ের ৮. তামাদি সময় গণনায় ভুল

    আদালতের ক্ষমতা

    তামাদি আইনের ৫ ধারা অনুযায়ী বিলম্ব মওকুফ আদালতের বিচক্ষণতামূলক ক্ষমতা। এটি কোনো অধিকার নয়, বরং আদালতের অনুমতির উপর নির্ভরশীল। আবেদনকারী যথাযথ কারণ প্রমাণ করতে পারলে আদালত বিলম্ব মওকুফ করতে পারে।

    উপসংহার

    তামাদি আইনের ৫ ধারা আপীল, রিভিউ, রিভিশন এবং অন্যান্য দরখাস্তের ক্ষেত্রে বিলম্ব মওকুফের সুযোগ প্রদান করে। এটি আইনগত প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে সহায়ক। তবে, এই সুবিধা আদালতের বিবেচনার উপর নির্ভরশীল এবং যথাযথ কারণ ছাড়া পাওয়া যায় না।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  9. Asked: January 28, 2025In: আইন

    506(2) ধারা কি ? এটি কিভাবে কাজ করে এর সাজা কি?

    PARTHA BHAKTA
    Best Answer
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 8, 2024 at 6:48 pm

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৫০৬(২) ধারা হলো ভয় দেখানোর মাধ্যমে অপরাধ সংঘটনের একটি ধারা। এই ধারা অনুযায়ী, যদি কেউ কাউকে হত্যা বা গুরুতর ক্ষতি করার ভয় দেখিয়ে অপরাধ সংঘটিত করে, তবে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় এবং এর জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে। বাংলাদেশের দণ্ডবিধি, যা ১৮৬০ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণয়ন করা হয়Read more

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৫০৬(২) ধারা হলো ভয় দেখানোর মাধ্যমে অপরাধ সংঘটনের একটি ধারা। এই ধারা অনুযায়ী, যদি কেউ কাউকে হত্যা বা গুরুতর ক্ষতি করার ভয় দেখিয়ে অপরাধ সংঘটিত করে, তবে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় এবং এর জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে।

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধি, যা ১৮৬০ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণয়ন করা হয়েছিল, সেই আইনেই ৫০৬(২) ধারা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এই দণ্ডবিধিটি মূলত ভারতের জন্য তৈরি করা হয়েছিল, তবে বাংলাদেশ, ভারত, এবং পাকিস্তান স্বাধীনতার পর তাদের নিজ নিজ দেশের জন্য এই আইন ব্যবহার করছে। তাই ৫০৬(২) ধারা বাংলাদেশে কার্যকর হয়েছে ১৮৬০ সাল থেকেই, যখন এই দণ্ডবিধি প্রথম চালু হয়েছিল।

    ৫০৬(২) ধারা কিভাবে কাজ করে?

    ৫০৬(২) ধারার কার্যক্রম শুরু হয় যখন কোনো ব্যক্তি কাউকে ভয় দেখায় এবং সেই ভয় দেখানোর ফলে অপরাধ সংঘটিত হয়। এই ধারা অনুসারে, ভয় দেখানোর মাধ্যমে অপরাধ সংঘটিত করা মানে হলো, কাউকে শারীরিক ক্ষতির হুমকি দেওয়া বা তার জীবনকে বিপন্ন করার প্রচেষ্টা করা। এই ধরনের কার্যক্রম অপরাধমূলক হিসেবে বিবেচিত হয় এবং আইনের আওতায় শাস্তিযোগ্য।

    ৫০৬(২) ধারার সাজা

    ৫০৬(২) ধারার আওতায় অপরাধের জন্য শাস্তি হচ্ছে:

    • কারাদণ্ড: সর্বাধিক দুই বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
    • জরিমানা: কারাদণ্ডের পাশাপাশি অর্থদণ্ডও হতে পারে।
    • উভয় দণ্ড: কারাদণ্ড এবং জরিমানা উভয়ই একসাথে হতে পারে।

    এই ধারার অধীনে অপরাধের জন্য শাস্তি নির্ধারণের সময় আদালত ভয় দেখানোর প্রকৃতি, ক্ষতির সম্ভাব্যতা, এবং অপরাধীর পূর্বের রেকর্ড বিবেচনা করে।

    এভাবে, ৫০৬(২) ধারা একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এর জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে যাতে সমাজে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় থাকে।

    কেন এই ধারাটি গুরুত্বপূর্ণ?

    • ব্যক্তির নিরাপত্তা: এই ধারা ব্যক্তির জীবন ও নিরাপত্তা রক্ষার জন্য একটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে।
    • সামাজিক শান্তি: হুমকি দান সমাজে অশান্তি ও ভীতি ছড়ায়। এই ধারার মাধ্যমে এ ধরনের অপরাধ দমন করা হয়।
    • আইনের শাসন: এই ধারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে।

    আপনার জানা উচিত যে:

    • আইনি পরামর্শ: এই ধারা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে আপনার একজন আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া উচিত।
    • প্রমাণ: কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই ধারার অধীনে মামলা দায়ের করার জন্য যথেষ্ট প্রমাণ থাকতে হবে।
    • ভুল অভিযোগ: ভুল অভিযোগ দায়ের করা গুরুতর অপরাধ।

    বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই তথ্য কেবল সাধারণ ধারণা দেওয়ার জন্য। আইনি বিষয়ে সঠিক পরামর্শের জন্য অবশ্যই একজন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।

    See less
      • 1
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 … 3 4 5

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 123
  • Answers 120
  • Best Answers 19
  • Users 11
  • Popular
  • Answers
  • PARTHA BHAKTA

    অন্তবর্তীকালীন সরকার কাকে বলে ?

    • 1 Answer
  • PARTHA BHAKTA

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এর কাজ কি ?

    • 1 Answer
  • harenbhakta0000

    ডক্টর আর ডাক্তারের মধ্যে পার্থক্য কি ?

    • 1 Answer
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: বিভব পার্থক্য হলো দুটি বিন্দুর মধ্যে বৈদ্যুতিক সম্ভাবনা বা… March 21, 2025 at 7:46 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer ইংরেজি রিডিং শিখা একদমই মজাদার এবং কার্যকরী হতে পারে যদি… March 21, 2025 at 7:41 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: উপাত্ত (Data):উপাত্ত হলো কাঁচা বা অপ্রস্তুত তথ্য যা কোন… March 21, 2025 at 7:32 pm

Top Members

anonymous

anonymous

  • 0 Questions
  • 1k Points
Enlightened
PARTHA BHAKTA

PARTHA BHAKTA

  • 111 Questions
  • 1k Points
Enlightened
harenbhakta0000

harenbhakta0000

  • 10 Questions
  • 88 Points
Teacher

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

© 2024 abogoto. All Rights Reserved
স্বাগতম তৈরীকৃত abogoto.com