Sign Up

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Have an account? Sign In Now

Sign In

আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।

Sign Up Here

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Don't have account, Sign Up Here

Forgot Password

আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।

Have an account? Sign In Now

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

You must login to ask a question.

What is the capital of Egypt? ( Cairo )

Forgot Password?

Need An Account, Sign Up Here

Please briefly explain why you feel this question should be reported.

Please briefly explain why you feel this answer should be reported.

Please briefly explain why you feel this user should be reported.

Sign InSign Up

অবগত

অবগত Logo অবগত Logo

অবগত Navigation

  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ
Search
Ask A Question

Mobile menu

Close
Ask A Question
  • Home
  • আমাদের সম্পর্ক
  • ব্লগ
  • যোগাযোগ

PARTHA BHAKTA

Enlightened
Ask PARTHA BHAKTA
98 Visits
0 Followers
111 Questions
Home/PARTHA BHAKTA/Best Answers
  • About
  • Questions
  • Polls
  • Answers
  • Best Answers
  • Asked Questions
  • Groups
  • Joined Groups
  • Managed Groups
  1. Asked: August 9, 2024In: আইন

    370 ধারা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 13, 2024 at 3:48 pm

    ভারতের সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিল। এই ধারার অধীনে, জম্মু ও কাশ্মীরের নিজস্ব সংবিধান, পতাকা এবং আইন প্রণয়নের ক্ষমতা ছিল। ভারতের অন্যান্য রাজ্যের ক্ষেত্রে যেসব কেন্দ্রীয় আইন প্রযোজ্য ছিল, সেগুলো সবই জম্মু ও কাশ্মীরের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রযোজ্য ছিল না। কRead more

    ভারতের সংবিধানের ৩৭০ ধারা জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিল। এই ধারার অধীনে, জম্মু ও কাশ্মীরের নিজস্ব সংবিধান, পতাকা এবং আইন প্রণয়নের ক্ষমতা ছিল। ভারতের অন্যান্য রাজ্যের ক্ষেত্রে যেসব কেন্দ্রীয় আইন প্রযোজ্য ছিল, সেগুলো সবই জম্মু ও কাশ্মীরের ক্ষেত্রে স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রযোজ্য ছিল না।

    কেন এই ধারাটি তৈরি করা হয়েছিল?

    ভারতের স্বাধীনতার সময় জম্মু ও কাশ্মীরের রাজা হরি সিং জয়সিংহ ভারতে যোগদান করতে রাজি হয়েছিলেন। তবে তিনি কয়েকটি শর্ত দিয়েছিলেন, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল জম্মু ও কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন। এই শর্ত পূরণ করার জন্যই ৩৭০ ধারা তৈরি করা হয়েছিল।

    কেন এই ধারা বাতিল করা হয়েছিল?

    দীর্ঘদিন ধরে জম্মু ও কাশ্মীরের রাজনৈতিক পরিস্থিতি অস্থির ছিল। কেন্দ্রীয় সরকারের মতে, এই অস্থিরতার মূল কারণ ছিল ৩৭০ ধারা। তাই ২০১৯ সালে এই ধারা বাতিল করে জম্মু ও কাশ্মীরকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করা হয়।

    ৩৭০ ধারা বাতিল হওয়ার পর কী হয়েছে?

    ৩৭০ ধারা বাতিল হওয়ার পর জম্মু ও কাশ্মীরের সাথে ভারতের অন্যান্য রাজ্যের সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু ও কাশ্মীরে উন্নয়নমূলক কাজে ব্যাপক হারে বিনিয়োগ করছে।

    মনে রাখবেন: ৩৭০ ধারা আর বিদ্যমান নেই। তাই এই ধারা সম্পর্কে কোনো মামলা করা সম্ভব নয়।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  2. Asked: August 9, 2024In: আইন

    100 ধারা মামলা কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 13, 2024 at 3:37 pm

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ১০০ ধারা আত্মরক্ষার অধিকার সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা। এই ধারায় বলা হয়েছে যে, কোনো ব্যক্তি যদি নিজের জীবন বা সম্পত্তি রক্ষা করতে গিয়ে আক্রমণকারীকে প্রতিহত করে এবং সেই প্রতিহত করার ফলে আক্রমণকারী মারা যায়, তবে সেই ব্যক্তি কোনো অপরাধের জন্য দায়ী হবে না। সহজ ভাষায় বলতেRead more

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ১০০ ধারা আত্মরক্ষার অধিকার সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ ধারা। এই ধারায় বলা হয়েছে যে, কোনো ব্যক্তি যদি নিজের জীবন বা সম্পত্তি রক্ষা করতে গিয়ে আক্রমণকারীকে প্রতিহত করে এবং সেই প্রতিহত করার ফলে আক্রমণকারী মারা যায়, তবে সেই ব্যক্তি কোনো অপরাধের জন্য দায়ী হবে না। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, এটি আত্মরক্ষার অধিকারকে সুরক্ষা দেয়।

    ১০০ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?

    ১০০ ধারা মূলত ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণীত হয়েছিল এবং এটি দণ্ডবিধির অংশ। এর উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষের আত্মরক্ষার অধিকার নিশ্চিত করা এবং সমাজে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখা। এই ধারা জনগণের মধ্যে আত্মরক্ষার সচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং আইনগত সুরক্ষা প্রদান করে।

    ১০০ ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?

    ১০০ ধারার অধীনে, আত্মরক্ষার সময় যদি কোনো ব্যক্তির দ্বারা আক্রমণকারী মারা যায়, তবে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো ফৌজদারি মামলা দায়ের করা হয় না। অর্থাৎ, এই ধারা আত্মরক্ষার সময় সংঘটিত হত্যাকে শাস্তির আওতার বাইরে রাখে। তবে আত্মরক্ষার নামে যদি কোনো ব্যক্তি উদ্দেশ্যমূলকভাবে হত্যা করে, তবে তা এই ধারার আওতায় পড়ে না এবং সে ক্ষেত্রে আইনগত শাস্তি প্রযোজ্য হবে।

    ১০০ ধারায় মামলা করতে হলে কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে?

    ১. বিপদের সঠিকতা: আক্রমণের আশঙ্কা বাস্তব এবং তাৎক্ষণিক হতে হবে।

    ২. প্রত্যুত্তরের যথার্থতা: আত্মরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি প্রয়োগ করতে হবে, কিন্তু অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ করলে তা আত্মরক্ষার বাইরে গণ্য হতে পারে।

    ৩. আইনগত সহায়তা: আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে প্রমাণিত তথ্য এবং পরিস্থিতি বিবেচনা করে আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া উচিত।

    এই ধারার আওতায় ব্যবস্থা কি হয়?

    ১. আত্মরক্ষার সুরক্ষা: ১০০ ধারা নাগরিকদের আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে সুরক্ষা প্রদান করে, যা ব্যক্তি এবং সমাজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।

    ২. আইনগত নির্দেশিকা: এই ধারা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে আত্মরক্ষার ঘটনাগুলো বিচার করার সময় সঠিক নির্দেশিকা প্রদান করে।

    ৩. ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা: এই ধারা আত্মরক্ষার নামে করা উদ্দেশ্যমূলক অপরাধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়তা করে, যা সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে।

    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, ১০০ ধারা ব্যক্তি ও সমাজের নিরাপত্তা এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  3. Asked: August 12, 2024In: রাজনীতি

    রাষ্ট্র ও সরকারের মধ্যে পার্থক্য কি ? এর উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 12, 2024 at 8:35 am
    This answer was edited.

    রাষ্ট্র ও সরকার দুটিই একটি দেশের প্রশাসনিক কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তবে এদের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। রাষ্ট্র হলে একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ড থাকা লাগবে, অন্যদিকে কোন একটি রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করা হয় যা ওই নির্দিষ্ট ভূখণ্ড বা দেশের ভিতর সরকার ব্যবস্থা প্রRead more

    রাষ্ট্র ও সরকার দুটিই একটি দেশের প্রশাসনিক কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তবে এদের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। রাষ্ট্র হলে একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ড থাকা লাগবে, অন্যদিকে কোন একটি রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করা হয় যা ওই নির্দিষ্ট ভূখণ্ড বা দেশের ভিতর সরকার ব্যবস্থা প্রতিস্থাপন করে। নিচের টেবিলের মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সরকারের মধ্যে পার্থক্যগুলো উপস্থাপন করা হলো:

    বিষয়রাষ্ট্রসরকার
    সংজ্ঞারাষ্ট্র হলো একটি ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে থাকা জনগণ, সার্বভৌম ক্ষমতা, এবং শাসন ব্যবস্থার সমন্বয়।সরকার হলো সেই ব্যবস্থাপনা কাঠামো যা রাষ্ট্র পরিচালনা ও শাসন করে।
    উদ্দেশ্যজনগণের নিরাপত্তা, সম্পত্তি ও স্বাধীনতা রক্ষা করা, এবং সার্বভৌম ক্ষমতা প্রয়োগ করা।আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন, নীতি নির্ধারণ, এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করা।
    অবস্থারাষ্ট্র একটি স্থায়ী সত্তা যা পরিবর্তনশীল নয়।সরকার একটি অস্থায়ী সত্তা যা নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তিত হতে পারে।
    অংশভূখণ্ড, জনগণ, সার্বভৌমত্ব, এবং সরকার রাষ্ট্রের মূল উপাদান।আইন প্রণয়ন, নির্বাহী, এবং বিচারবিভাগ সরকারের অংশ।
    ক্ষমতাসার্বভৌম ক্ষমতা যা অন্য কোনো রাষ্ট্রের অধীন নয়।ক্ষমতা সীমাবদ্ধ এবং রাষ্ট্রের সংবিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
    স্থায়ীত্বরাষ্ট্রের স্থায়ীত্ব অনেক দীর্ঘমেয়াদী।সরকার নির্দিষ্ট মেয়াদে পরিবর্তিত হতে পারে, যেমন নির্বাচনের মাধ্যমে।
    উদাহরণবাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র, যার ভৌগোলিক সীমানা, জনগণ এবং স্থায়ী শাসন ব্যবস্থা রয়েছে।বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়, যা নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয়।
    আচরণরাষ্ট্রের আচরণ নির্ধারিত হয় আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ আইন অনুযায়ী।সরকারের আচরণ ও সিদ্ধান্ত রাজনীতিক নীতি ও কর্মসূচির মাধ্যমে নির্ধারিত হয়।
    বৈধতারাষ্ট্রের বৈধতা আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির উপর নির্ভরশীল।সরকারের বৈধতা জনগণের সমর্থন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়ার উপর নির্ভরশীল।

    উদাহরণ:

    • রাষ্ট্র: বাংলাদেশ, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র
    • সরকার: বাংলাদেশ সরকার, ভারতীয় সরকার, যুক্তরাষ্ট্রের সরকার

    সহজ করে বললে:

    • রাষ্ট্র হল একটি বাড়ি, যেখানে মানুষ একসাথে বসবাস করে।
    • সরকার হল সেই বাড়িটি পরিচালনা করার জন্য গঠিত পরিবার।

    সুতরাং, রাষ্ট্র একটি স্থায়ী প্রতিষ্ঠান, যখন সরকার অস্থায়ী। রাষ্ট্রের কাজ হল জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করা এবং সরকারের কাজ হল রাষ্ট্রের কাজগুলো কার্যকর করা।

    See less
      • 1
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  4. Asked: August 12, 2024In: রাজনীতি

    তত্ত্বাবধায়ক সরকার কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 12, 2024 at 8:19 am

    তত্ত্বাবধায়ক সরকার হল একটি অস্থায়ী সরকার ব্যবস্থা যা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গঠিত হয়। এটি মূলত নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য গঠন করা হয়। এই সরকার নির্বাচন পরিচালনা করে এবং দেশের সাধারণ প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে। কল্পনা করুন, আপনার বাড়ির মেরRead more

    তত্ত্বাবধায়ক সরকার হল একটি অস্থায়ী সরকার ব্যবস্থা যা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গঠিত হয়। এটি মূলত নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য গঠন করা হয়। এই সরকার নির্বাচন পরিচালনা করে এবং দেশের সাধারণ প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।

    কল্পনা করুন, আপনার বাড়ির মেরামতের কাজ চলছে। এই সময় আপনার বাড়িটা কারো তত্ত্বাবধানে থাকবে। সেই ব্যক্তি বা সংস্থা আপনার বাড়ির দায়িত্ব নেবে, যতক্ষণ না মেরামতের কাজ শেষ হয়। ঠিক একইভাবে, একটি দেশের নির্বাচনের সময়, দেশের শাসন ক্ষমতা একটা নিরপেক্ষ দলের হাতে তুলে দেয়া হয়। এই নিরপেক্ষ দলটিকেই বলা হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার।

    কখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়?

    তত্ত্বাবধায়ক সরকার সাধারণত একটি দেশের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আগে গঠিত হয়। নির্বাচনের সময়কাল পর্যন্ত এটি ক্ষমতায় থাকে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মূল লক্ষ্য হল নির্বাচন প্রক্রিয়া অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করা, যাতে কোনো রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব না ঘটে এবং ভোটাররা স্বাধীনভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।

     

    তত্ত্বাবধায়ক সরকার কিভাবে গঠন করা হয়?

    তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি দেশের সংবিধান ও আইন দ্বারা নির্ধারিত হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বা প্রধানমন্ত্রীর পদে একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তি নিযুক্ত হন। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্য উপদেষ্টারা মিলে একটি কমিটি গঠন করে, যা নির্বাচন পরিচালনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়।

    বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উদাহরণ

    বাংলাদেশে ১৯৯৬ সালে প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। তৎকালীন রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নির্বাচন নিয়ে অনাস্থার কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রণয়ন করা হয়। এরপর ২০০১ এবং ২০০৬ সালেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। প্রতিটি নির্বাচনের আগে এই সরকার নির্বাচনের সুষ্ঠুতা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে ২০১১ সালে বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়।

    তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গুরুত্ব

    ১. নিরপেক্ষ নির্বাচন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচন পরিচালনার জন্য নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে, যা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    ২. রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা: রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে অনাস্থা দূর করে একটি স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করে।

    ৩. জনগণের আস্থা: জনগণ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতি আস্থা রাখে, কারণ এটি কোনো রাজনৈতিক দলের অধীনে নয়, বরং একটি নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে কাজ করে।

    বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে যে একটি নিরপেক্ষ ও নির্ভরযোগ্য নির্বাচনী প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি সংবেদনশীল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে।

    See less
      • 0
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  5. Asked: August 9, 2024In: কি, শিক্ষা

    গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট এর মধ্যে পার্থক্য কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 3:11 pm

    গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হলে প্রথমে তাদের সংজ্ঞা এবং কাঠামো সম্পর্কে জানতে হবে। নিচে তাদের পার্থক্যগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো এবং একটি টেবিলের মাধ্যমে উদাহরণসহ উপস্থাপন করা হলো। গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট এর মধ্যে পার্থক্য সংজ্ঞা: গ্রাজুয়েট:গ্রাজুয়েটRead more

    গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রির মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হলে প্রথমে তাদের সংজ্ঞা এবং কাঠামো সম্পর্কে জানতে হবে। নিচে তাদের পার্থক্যগুলো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো এবং একটি টেবিলের মাধ্যমে উদাহরণসহ উপস্থাপন করা হলো।

    গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট এর মধ্যে পার্থক্য

    1. সংজ্ঞা:
      • গ্রাজুয়েট:গ্রাজুয়েট ডিগ্রি সাধারণত একটি স্নাতকোত্তর ডিগ্রি। এটি সাধারণত চার বছরের একটি অনার্স কোর্স সম্পূর্ণ করার পরে অর্জন করা হয়। গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে একটি মৌলিক জ্ঞান অর্জন করে এবং কর্মজীবনের জন্য প্রস্তুত হয়।গ্রাজুয়েট ডিগ্রি হলো উচ্চমাধ্যমিকের পরে অর্জিত প্রথম স্তরের ডিগ্রি, যা সাধারণত ব্যাচেলর ডিগ্রি নামে পরিচিত। এটি সাধারণত তিন থেকে চার বছরের একটি প্রোগ্রাম।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট:পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি হল গ্রাজুয়েট ডিগ্রির পরের পর্যায়। এটি সাধারণত মাস্টার্স বা পিএইচডি ডিগ্রি। এই ডিগ্রিগুলি আরও উন্নত এবং বিশেষায়িত জ্ঞান প্রদান করে। পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জনের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী গবেষণা, শিক্ষণ বা একটি নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ হিসাবে কাজ করার জন্য প্রস্তুত হয়।পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি হলো গ্রাজুয়েট ডিগ্রি সম্পন্ন করার পরের স্তরের শিক্ষা, যা মাস্টার্স বা ডিপ্লোমা ডিগ্রি হিসেবে পরিচিত। এটি সাধারণত এক থেকে দুই বছরের একটি প্রোগ্রাম।
    2. প্রয়োজনীয়তা:
      • গ্রাজুয়েট: উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর এই প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া যায়।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট: ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন করার পর এই প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া যায়।
    3. শিক্ষার স্তর:
      • গ্রাজুয়েট: সাধারণত বেসিক এবং প্রাথমিক স্তরের বিষয়গুলোর উপর ফোকাস করে।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট: বিশেষায়িত এবং গভীরতর স্তরের গবেষণার উপর ফোকাস করে।
    4. উদ্দেশ্য:
      • গ্রাজুয়েট: শিক্ষার্থীদের বেসিক দক্ষতা এবং জ্ঞান প্রদান করা।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট: শিক্ষার্থীদের বিশেষায়িত দক্ষতা এবং গভীরতর জ্ঞান প্রদান করা।
    5. কর্মক্ষেত্রের সুযোগ:
      • গ্রাজুয়েট: বিভিন্ন সাধারণ কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের সুযোগ দেয়।
      • পোস্ট গ্রাজুয়েট: বিশেষায়িত পেশা বা গবেষণা ক্ষেত্রে প্রবেশের সুযোগ দেয়।

    টেবিল: গ্রাজুয়েট এবং পোস্ট গ্রাজুয়েট এর মধ্যে পার্থক্য

    বৈশিষ্ট্যগ্রাজুয়েটপোস্ট গ্রাজুয়েট
    সংজ্ঞাউচ্চমাধ্যমিকের পর অর্জিত প্রথম স্তরের ডিগ্রি।ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন করার পরের স্তরের ডিগ্রি।
    প্রয়োজনীয়তাউচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পাশ।ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন।
    শিক্ষার স্তরবেসিক এবং প্রাথমিক স্তরের বিষয়।বিশেষায়িত এবং গভীরতর স্তরের বিষয়।
    উদ্দেশ্যবেসিক দক্ষতা ও জ্ঞান প্রদান।বিশেষায়িত দক্ষতা ও গভীরতর জ্ঞান প্রদান।
    কর্মক্ষেত্রের সুযোগসাধারণ কর্মক্ষেত্র।বিশেষায়িত পেশা বা গবেষণা ক্ষেত্র।

    উদাহরণ:

    • গ্রাজুয়েট: যেমন আপনি যদি চার বছর কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে শেষ করেন তাহলে আপনি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার গ্রাজুয়েট । একজন ছাত্র যদি কম্পিউটার সায়েন্সে গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করে, তাহলে সে সফটওয়্যার ডেভেলপার, ডাটা এনালিস্ট ইত্যাদি হিসেবে কাজ করতে পারে।
    • পোস্ট গ্রাজুয়েট: যদি একই ছাত্র কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স ডিগ্রি করে, তাহলে সে আরও উন্নত সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা ডাটা সায়েন্সের কাজ করতে পারে। যদি সে পিএইচডি করে, তাহলে সে গবেষণা করতে পারে বা একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতে পারে।

     

    See less
      • 2
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  6. Asked: August 9, 2024In: কি

    ডক্টর আর ডাক্তারের মধ্যে পার্থক্য কি ?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 9, 2024 at 7:29 am

    "ডক্টর" এবং "ডাক্তার" শব্দ দুটি প্রায়ই একই অর্থে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এই দুই শব্দের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। "ডক্টর" সাধারণত উচ্চতর শিক্ষাগত ডিগ্রি ধারকদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যেমন পিএইচডি বা অন্যান্য গবেষণামূলক ডিগ্রি। অন্যদিকে, "ডাক্তার" শব্দটি মূলত মেডিকেল প্রফেশনালদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়Read more

    “ডক্টর” এবং “ডাক্তার” শব্দ দুটি প্রায়ই একই অর্থে ব্যবহৃত হয়, কিন্তু এই দুই শব্দের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। “ডক্টর” সাধারণত উচ্চতর শিক্ষাগত ডিগ্রি ধারকদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যেমন পিএইচডি বা অন্যান্য গবেষণামূলক ডিগ্রি। অন্যদিকে, “ডাক্তার” শব্দটি মূলত মেডিকেল প্রফেশনালদের বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যারা রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা প্রদান করেন।

    নিচের টেবিলের মাধ্যমে এদের মধ্যে পার্থক্য উপস্থাপন করা হলো:

    বৈশিষ্ট্যডক্টর (Doctor)ডাক্তার (ডাক্তার)
    সংজ্ঞাউচ্চতর শিক্ষাগত ডিগ্রি ধারকমেডিকেল প্রফেশনাল
    পেশাশিক্ষা, গবেষণা, একাডেমিকমেডিসিন, রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা
    শিক্ষাপিএইচডি, এডি, ডিবিএ প্রভৃতিএমবিবিএস, এমডি, ডিও প্রভৃতি
    ক্ষেত্রবিজ্ঞান, সাহিত্য, কলা, সামাজিক বিজ্ঞানমেডিসিন এবং স্বাস্থ্য
    উদাহরণপিএইচডি গবেষক, অধ্যাপকহৃদরোগ বিশেষজ্ঞ, সার্জন

    ডক্টর আর ডাক্তার শব্দগুলোর উৎপত্তি উৎপত্তি:

    1. ডক্টর (Doctor):
      • উৎপত্তি: “ডক্টর” শব্দটি ল্যাটিন শব্দ “Docere” থেকে এসেছে, যার অর্থ “শিক্ষাদান করা”। মধ্যযুগে ইউরোপে যারা উচ্চতর শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জন করতেন তাদেরকে ডক্টর উপাধি দেওয়া হত।
      • উদাহরণ: বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক যিনি পিএইচডি করেছেন এবং গবেষণা করেন।
    2. ডাক্তার (ডাক্তার):
      • উৎপত্তি: “ডাক্তার” শব্দটি ফারসি ভাষা থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ “চিকিৎসক”। এটি আরবি ভাষা থেকেও এসেছে এবং এটি দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।
      • উদাহরণ: একজন এমবিবিএস চিকিৎসক যিনি রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা প্রদান করেন।

    উদাহরণ:

    • ডক্টর: ডক্টর রফিক একজন অধ্যাপক যিনি পদার্থবিজ্ঞানে পিএইচডি করেছেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান।
    • ডাক্তার: ডাক্তার করিম একজন কার্ডিওলজিস্ট যিনি হৃদরোগীদের চিকিৎসা করেন।

    এই পার্থক্যগুলো বোঝায় যে “ডক্টর” এবং “ডাক্তার” শব্দ দুটি আলাদা প্রসঙ্গে ব্যবহার করা হয় এবং এদের ভিন্ন ভিন্ন শিক্ষাগত ও পেশাগত ভূমিকা রয়েছে।

     

    See less
      • 1
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
  7. Asked: January 28, 2025In: আইন

    506(2) ধারা কি ? এটি কিভাবে কাজ করে এর সাজা কি?

    PARTHA BHAKTA
    PARTHA BHAKTA Enlightened
    Added an answer on August 8, 2024 at 6:48 pm

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৫০৬(২) ধারা হলো ভয় দেখানোর মাধ্যমে অপরাধ সংঘটনের একটি ধারা। এই ধারা অনুযায়ী, যদি কেউ কাউকে হত্যা বা গুরুতর ক্ষতি করার ভয় দেখিয়ে অপরাধ সংঘটিত করে, তবে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় এবং এর জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে। বাংলাদেশের দণ্ডবিধি, যা ১৮৬০ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণয়ন করা হয়Read more

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ৫০৬(২) ধারা হলো ভয় দেখানোর মাধ্যমে অপরাধ সংঘটনের একটি ধারা। এই ধারা অনুযায়ী, যদি কেউ কাউকে হত্যা বা গুরুতর ক্ষতি করার ভয় দেখিয়ে অপরাধ সংঘটিত করে, তবে তা অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় এবং এর জন্য শাস্তির বিধান রয়েছে।

    বাংলাদেশের দণ্ডবিধি, যা ১৮৬০ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে প্রণয়ন করা হয়েছিল, সেই আইনেই ৫০৬(২) ধারা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এই দণ্ডবিধিটি মূলত ভারতের জন্য তৈরি করা হয়েছিল, তবে বাংলাদেশ, ভারত, এবং পাকিস্তান স্বাধীনতার পর তাদের নিজ নিজ দেশের জন্য এই আইন ব্যবহার করছে। তাই ৫০৬(২) ধারা বাংলাদেশে কার্যকর হয়েছে ১৮৬০ সাল থেকেই, যখন এই দণ্ডবিধি প্রথম চালু হয়েছিল।

    ৫০৬(২) ধারা কিভাবে কাজ করে?

    ৫০৬(২) ধারার কার্যক্রম শুরু হয় যখন কোনো ব্যক্তি কাউকে ভয় দেখায় এবং সেই ভয় দেখানোর ফলে অপরাধ সংঘটিত হয়। এই ধারা অনুসারে, ভয় দেখানোর মাধ্যমে অপরাধ সংঘটিত করা মানে হলো, কাউকে শারীরিক ক্ষতির হুমকি দেওয়া বা তার জীবনকে বিপন্ন করার প্রচেষ্টা করা। এই ধরনের কার্যক্রম অপরাধমূলক হিসেবে বিবেচিত হয় এবং আইনের আওতায় শাস্তিযোগ্য।

    ৫০৬(২) ধারার সাজা

    ৫০৬(২) ধারার আওতায় অপরাধের জন্য শাস্তি হচ্ছে:

    • কারাদণ্ড: সর্বাধিক দুই বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে।
    • জরিমানা: কারাদণ্ডের পাশাপাশি অর্থদণ্ডও হতে পারে।
    • উভয় দণ্ড: কারাদণ্ড এবং জরিমানা উভয়ই একসাথে হতে পারে।

    এই ধারার অধীনে অপরাধের জন্য শাস্তি নির্ধারণের সময় আদালত ভয় দেখানোর প্রকৃতি, ক্ষতির সম্ভাব্যতা, এবং অপরাধীর পূর্বের রেকর্ড বিবেচনা করে।

    এভাবে, ৫০৬(২) ধারা একটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এর জন্য কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে যাতে সমাজে শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বজায় থাকে।

    কেন এই ধারাটি গুরুত্বপূর্ণ?

    • ব্যক্তির নিরাপত্তা: এই ধারা ব্যক্তির জীবন ও নিরাপত্তা রক্ষার জন্য একটি প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা হিসেবে কাজ করে।
    • সামাজিক শান্তি: হুমকি দান সমাজে অশান্তি ও ভীতি ছড়ায়। এই ধারার মাধ্যমে এ ধরনের অপরাধ দমন করা হয়।
    • আইনের শাসন: এই ধারা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়তা করে।

    আপনার জানা উচিত যে:

    • আইনি পরামর্শ: এই ধারা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে আপনার একজন আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া উচিত।
    • প্রমাণ: কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই ধারার অধীনে মামলা দায়ের করার জন্য যথেষ্ট প্রমাণ থাকতে হবে।
    • ভুল অভিযোগ: ভুল অভিযোগ দায়ের করা গুরুতর অপরাধ।

    বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই তথ্য কেবল সাধারণ ধারণা দেওয়ার জন্য। আইনি বিষয়ে সঠিক পরামর্শের জন্য অবশ্যই একজন আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন।

    See less
      • 1
    • Share
      Share
      • Share on Facebook
      • Share on Twitter
      • Share on LinkedIn
      • Share on WhatsApp
      • Report
1 2

Sidebar

Ask A Question

Stats

  • Questions 123
  • Answers 120
  • Best Answers 19
  • Users 11
  • Popular
  • Answers
  • PARTHA BHAKTA

    অন্তবর্তীকালীন সরকার কাকে বলে ?

    • 1 Answer
  • PARTHA BHAKTA

    ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এর কাজ কি ?

    • 1 Answer
  • harenbhakta0000

    ডক্টর আর ডাক্তারের মধ্যে পার্থক্য কি ?

    • 1 Answer
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: বিভব পার্থক্য হলো দুটি বিন্দুর মধ্যে বৈদ্যুতিক সম্ভাবনা বা… March 21, 2025 at 7:46 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer ইংরেজি রিডিং শিখা একদমই মজাদার এবং কার্যকরী হতে পারে যদি… March 21, 2025 at 7:41 pm
  • anonymous
    anonymous added an answer সংজ্ঞা: উপাত্ত (Data):উপাত্ত হলো কাঁচা বা অপ্রস্তুত তথ্য যা কোন… March 21, 2025 at 7:32 pm

Top Members

anonymous

anonymous

  • 0 Questions
  • 1k Points
Enlightened
PARTHA BHAKTA

PARTHA BHAKTA

  • 111 Questions
  • 1k Points
Enlightened
harenbhakta0000

harenbhakta0000

  • 10 Questions
  • 88 Points
Teacher

Explore

  • Home
  • Add group
  • Groups page
  • Communities
  • Questions
    • New Questions
    • Trending Questions
    • Must read Questions
    • Hot Questions
  • Polls
  • Tags
  • Badges
  • Users
  • Help

Footer

© 2024 abogoto. All Rights Reserved
স্বাগতম তৈরীকৃত abogoto.com