তামাদি আইনের ৫ ধারা কি কি ?
Share
আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।
আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
তামাদি আইন ১৯০৮ সাল থেকে কার্যকর, যা বাংলাদেশের দেওয়ানী ও ফৌজদারি মামলায় সময়সীমা নির্ধারণ করে। আইনের উদ্দেশ্য হলো দ্রুত বিচারিক প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা এবং দীর্ঘ সময় ধরে মামলা চলার প্রবণতা রোধ করা।
৫ ধারা: বিলম্ব মওকুফ
তামাদি আইনের ৫ ধারা মতে, নির্দিষ্ট সময়সীমা পেরিয়ে গেলে কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে আদালত বিলম্ব মওকুফ করতে পারে। এই ধারা মূলত আপীল, রিভিউ, রিভিশন এবং অন্যান্য দরখাস্তের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
বিলম্ব মওকুফের বিষয়বস্তু
১. আপীল
প্রাসঙ্গিক উদাহরণ
বিলম্ব মওকুফের শর্তাবলী
যেসব ক্ষেত্রে ৫ ধারা প্রযোজ্য নয়
বিলম্ব মওকুফের সাধারণ কারণসমূহ
১. বাদীর অসুস্থতা ২. আইনজীবীর ভুল ৩. সরল বিশ্বাসে ভুল ৪. বাদীর কারাগারে থাকা ৫. রায় বা ডিক্রীর সার্টিফাইড কপিতে ভুল ৬. আইনের অজ্ঞতা ৭. ভুল আদালতে শুনানি বা মামলা দায়ের ৮. তামাদি সময় গণনায় ভুল
আদালতের ক্ষমতা
তামাদি আইনের ৫ ধারা অনুযায়ী বিলম্ব মওকুফ আদালতের বিচক্ষণতামূলক ক্ষমতা। এটি কোনো অধিকার নয়, বরং আদালতের অনুমতির উপর নির্ভরশীল। আবেদনকারী যথাযথ কারণ প্রমাণ করতে পারলে আদালত বিলম্ব মওকুফ করতে পারে।
উপসংহার
তামাদি আইনের ৫ ধারা আপীল, রিভিউ, রিভিশন এবং অন্যান্য দরখাস্তের ক্ষেত্রে বিলম্ব মওকুফের সুযোগ প্রদান করে। এটি আইনগত প্রক্রিয়াকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে সহায়ক। তবে, এই সুবিধা আদালতের বিবেচনার উপর নির্ভরশীল এবং যথাযথ কারণ ছাড়া পাওয়া যায় না।