যৌতুক মামলা ধারা ৪ কি ?
Share
আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।
আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
এই ধারা অনুযায়ী, যদি বিবাহের কোনো এক পক্ষ, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে, বিবাহের অন্য কোনো পক্ষের নিকট কোনো যৌতুক দাবি করে, তাহলে তিনি এই আইনের অধীনে অপরাধী হবেন।
সহজ কথায়, যদি কেউ বিয়েতে কোনো ধরনের দেনমোহর বা উপহারের নামে অতিরিক্ত টাকা বা সম্পত্তি দাবি করে, তাহলে সে এই ধারার অধীনে অপরাধী হবে।
এই ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?
যৌতুক প্রথা সামাজিকভাবে অত্যন্ত ক্ষতিকারক হওয়ায়, ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ সরকার যৌতুক নিরোধ আইন প্রণয়ন করে। এর উদ্দেশ্য ছিল যৌতুকের কারণে নারীদের ওপর যে নির্যাতন হয়, তা প্রতিরোধ করা এবং নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই আইনে সংশোধন ও পরিবর্তন এসেছে যাতে এটি আরও কার্যকর হয়।
এই ধারা কেন গঠিত হয়েছিল?
এই ধারা গঠিত হয়েছিল যৌতুকের মতো কুপ্রথাকে নির্মূল করার জন্য। যৌতুক নারীদের উপর এক ধরনের নির্যাতন এবং সমাজের জন্য একটি বড় সমস্যা। এই আইনের মাধ্যমে নারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা এবং যৌতুকের প্রচলন বন্ধ করা লক্ষ্য।
এই ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?
যদি কেউ এই ধারা লঙ্ঘন করে, তাহলে তাকে অনধিক ৫ (পাঁচ) বৎসর কিন্তু অন্যূন ১ (এক) বৎসর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় করা হবে।
যৌতুক মামলা করতে চাইলে কী করতে হবে?
থানায় আওতাভুক্তদের ব্যবস্থা কী?