আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।
আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
অবগত.com এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার জ্ঞান শেয়ার করতে পারবেন পাশাপাশি বাংলা ভাষায় সম্পূর্ণ জ্ঞান / বিদ্যা শেয়ার করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ।
দ্রুতি ও বেগের মধ্যে পার্থক্য কি ?
কখনো কি তুমি কোন গাড়ি দেখেছিস দ্রুত চলছে? অথবা কোন পাখি আকাশে বেগে উড়ছে? দ্রুতি ও বেগ, এই দুটি শব্দ আমরা প্রায়ই শুনি, কিন্তু তাদের মধ্যে কি তফাত আছে জানো? আসুন আজকে এই দুটির মধ্যে পার্থক্য জেনে নিই। দ্রুতি কী? দ্রুতি বলতে বোঝায়, কোনো বস্তু কত তাড়াতাড়ি স্থান পরিবর্তন করছে। যেমন, একটা গাড়ি এক ঘRead more
কখনো কি তুমি কোন গাড়ি দেখেছিস দ্রুত চলছে? অথবা কোন পাখি আকাশে বেগে উড়ছে? দ্রুতি ও বেগ, এই দুটি শব্দ আমরা প্রায়ই শুনি, কিন্তু তাদের মধ্যে কি তফাত আছে জানো? আসুন আজকে এই দুটির মধ্যে পার্থক্য জেনে নিই।
দ্রুতি কী?
দ্রুতি বলতে বোঝায়, কোনো বস্তু কত তাড়াতাড়ি স্থান পরিবর্তন করছে। যেমন, একটা গাড়ি এক ঘন্টায় ৬০ কিলোমিটার যাচ্ছে, এটাই গাড়ির দ্রুতি। দ্রুতি মাপার জন্য আমরা দূরত্ব এবং সময় এই দুটি জিনিসকে ব্যবহার করি।
দ্রুতি = দূরত্ব ÷ সময়
বেগ কী?
বেগ বলতে বোঝায়, কোনো বস্তু কত তাড়াতাড়ি স্থান পরিবর্তন করছে এবং সে কোন দিকে যাচ্ছে। বেগের দুটি অংশ আছে – পরিমাণ এবং দিক। পরিমাণ বলতে দ্রুতিই বোঝায় এবং দিক বলতে বোঝায় বস্তুটি কোন দিকে যাচ্ছে।
উদাহরণ:
দ্রুতি ও বেগের মধ্যে পার্থক্য
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট
বাংলাদেশে যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণের জন্য গতি সীমা নির্ধারণ করা হয়, যা মূলত দ্রুতি নির্দেশ করে। কিন্তু নদীতে নৌযানের দিক নির্ধারণে বেগ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ স্রোতের দিক ও গতি উভয়ই বিবেচনা করতে হয়।
See lessএসি কিভাবে কাজ করে ?
এসি (এয়ার কন্ডিশনার) একটি যন্ত্র যা ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং শীতল রাখে। এটি মূলত তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে কাজ করে: কম্প্রেসার, কনডেনসার, এবং ইভাপোরেটর।এটি প্রধানত একটি কুলিং সিস্টেম ব্যবহার করে গরম বাতাস শোষণ করে, ঠান্ডা বাতাস বের করে, এবং অতিরিক্ত আর্দ্রতা দূর করে। এসি কিভাবে কাজ করে: বিস্তRead more
এসি (এয়ার কন্ডিশনার) একটি যন্ত্র যা ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং শীতল রাখে। এটি মূলত তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে কাজ করে: কম্প্রেসার, কনডেনসার, এবং ইভাপোরেটর।এটি প্রধানত একটি কুলিং সিস্টেম ব্যবহার করে গরম বাতাস শোষণ করে, ঠান্ডা বাতাস বের করে, এবং অতিরিক্ত আর্দ্রতা দূর করে।
এসি কিভাবে কাজ করে: বিস্তারিত ব্যাখ্যা
১. বায়ু শোষণ এবং ফিল্টার করা:
এসি প্রথমে ঘরের গরম বাতাস শোষণ করে। বাতাস শোষণ করার সময় এটি একটি ফিল্টারের মধ্য দিয়ে যায়, যা ধুলা, ময়লা এবং অন্যান্য অশুদ্ধতা পরিষ্কার করে।
২. কম্প্রেসর ব্যবহার করে শীতলকরণ প্রক্রিয়া:
৩. কনডেন্সার এবং তাপ অপসারণ:
কনডেন্সারে গরম রেফ্রিজারেন্ট ঠান্ডা হয় এবং তরলে পরিণত হয়। এই সময়ে তাপ বাহিরে চলে যায়।
৪. ইভাপোরেটর কয়েল এবং শীতল বাতাস প্রদান:
ইভাপোরেটর কয়েলে ঠান্ডা রেফ্রিজারেন্ট প্রবেশ করে এবং এতে ঘরের গরম বাতাস পাস করার সময় ঠান্ডা হয়ে যায়। শীতল বাতাস ঘরের ভেতরে ছড়িয়ে পড়ে।
৫. আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ:
শীতলকরণ প্রক্রিয়ার সময়, অতিরিক্ত আর্দ্রতা (Humidity) একটি ড্রেন পাইপের মাধ্যমে বের হয়ে যায়।
উদাহরণ:
ধরুন, আপনার ঘরের তাপমাত্রা ৩৫°C এবং আপনি এসি চালু করলেন। এসি প্রথমে ঘরের গরম বাতাস টেনে নিয়ে ফিল্টার করবে, এরপর কম্প্রেসর এবং কনডেন্সারের সাহায্যে রেফ্রিজারেন্টকে শীতল করে ঘরে ঠান্ডা বাতাস সরবরাহ করবে। কিছুক্ষণের মধ্যে তাপমাত্রা কমে ২৫°C হয়ে যাবে।
এসির সাথে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
১. এসির উপকারিতা:
২. এসির ধরণ:
এসির বিভিন্ন অংশ:
See less
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মধ্যে পার্থক্য কি ?
আমরা প্রতিদিন অনেক কিছু ব্যবহার করি, যেমন মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ট্রেন ইত্যাদি। কিন্তু কখনো ভেবেছো এই সব কিভাবে তৈরি হয়? এই সবের পিছনে কী কাজ করে? আসলে, এই সব কিছুই তৈরি হয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সাহায্যে। বিজ্ঞান কী? বিজ্ঞান হলো প্রকৃতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষাRead more
আমরা প্রতিদিন অনেক কিছু ব্যবহার করি, যেমন মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ট্রেন ইত্যাদি। কিন্তু কখনো ভেবেছো এই সব কিভাবে তৈরি হয়? এই সবের পিছনে কী কাজ করে? আসলে, এই সব কিছুই তৈরি হয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সাহায্যে।
বিজ্ঞান কী?
বিজ্ঞান হলো প্রকৃতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রকৃতির নিয়মকানুন বের করার চেষ্টা করেন। যেমন, আইনস্টাইন গুরুত্বাকর্ষণ সম্পর্কে অনেক গবেষণা করেছিলেন।
প্রযুক্তি কী?
প্রযুক্তি হলো বিজ্ঞানের জ্ঞানকে ব্যবহার করে নতুন নতুন জিনিস তৈরি করা। বিজ্ঞানীরা যখন কোনো নতুন নিয়ম আবিষ্কার করেন, তখন ইঞ্জিনিয়াররা সেই নিয়ম ব্যবহার করে নতুন নতুন যন্ত্রপাতি তৈরি করেন। যেমন, বিজ্ঞানীরা যখন বিদ্যুৎ সম্পর্কে জানতে পারলেন, তখন ইঞ্জিনিয়াররা বিদ্যুৎ ব্যবহার করে বাল্ব, ফ্যান ইত্যাদি তৈরি করলেন।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মধ্যে পার্থক্য:
উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা
উপসংহার
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি পরস্পর নির্ভরশীল। বিজ্ঞান ছাড়া প্রযুক্তি তৈরি সম্ভব নয় এবং প্রযুক্তি ছাড়া বিজ্ঞান ব্যবহারিক রূপ পায় না। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে বিভিন্ন উদ্ভাবন মানুষের জীবনমান উন্নত করতে ভূমিকা রাখছে।
See lessব্যাপন ও নিঃসরণ এর পার্থক্য কি ?
আসুন, আমরা আজকে দুটি খুবই মজার বিজ্ঞানের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানি। এই দুটি প্রক্রিয়া হলো ব্যাপন এবং নিঃসরণ। ব্যাপন কী? তোমরা কি কখনো একটা কামরায় পারফিউম স্প্রে করেছ? কিছুক্ষণ পরেই কামরার সব জায়গায় সেই সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে, তাই না? এটাই হলো ব্যাপনের একটি উদাহরণ। ব্যাপন হলো কোনো পদার্থের কণাগুলোর এRead more
আসুন, আমরা আজকে দুটি খুবই মজার বিজ্ঞানের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানি। এই দুটি প্রক্রিয়া হলো ব্যাপন এবং নিঃসরণ।
ব্যাপন কী?
তোমরা কি কখনো একটা কামরায় পারফিউম স্প্রে করেছ? কিছুক্ষণ পরেই কামরার সব জায়গায় সেই সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ে, তাই না? এটাই হলো ব্যাপনের একটি উদাহরণ।
ব্যাপন হলো কোনো পদার্থের কণাগুলোর এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ার প্রক্রিয়া। যেমন, এক গ্লাস পানিতে যদি কিছু শুকনো দুধের গুঁড়ো দাও, তাহলে ধীরে ধীরে গোটা পানি দুধের রঙ ধরে নেবে। এটাও ব্যাপনেরই একটি উদাহরণ।
নিঃসরণ কী?
নিঃসরণ একটু আলাদা ধরনের প্রক্রিয়া। নিঃসরণ হলো কোনো ছিদ্র দিয়ে গ্যাসের অণুগুলোর বাইরে বেরিয়ে আসার প্রক্রিয়া। যেমন, একটা বেলুনে বাতাস ভরে রাখলে বেলুনের ছিদ্র দিয়ে ধীরে ধীরে বাতাস বের হয়ে যায়। এটাই হলো নিঃসরণ।
ব্যাপন ও নিঃসরণের মধ্যে পার্থক্য:
ভর ও ওজনের পার্থক্য কি ?
আমরা প্রায়ই ভর আর ওজন এই দুটি শব্দ একই অর্থে ব্যবহার করি। কিন্তু বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে, এরা দুটি আলাদা জিনিস। আজকে আমরা জানবো এই দুইয়ের মধ্যে কী কী পার্থক্য। ভর কী? ভর হল কোনো বস্তুতে কত পরিমাণ পদার্থ আছে, তার পরিমাপ। এটা যেমন তোমার শরীরে কত পরিমাণ মাংস, হাড়, রক্ত আছে তার মতো। ভর কখনোই পরিবর্তন হয়Read more
আমরা প্রায়ই ভর আর ওজন এই দুটি শব্দ একই অর্থে ব্যবহার করি। কিন্তু বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে, এরা দুটি আলাদা জিনিস। আজকে আমরা জানবো এই দুইয়ের মধ্যে কী কী পার্থক্য।
ভর কী?
ভর হল কোনো বস্তুতে কত পরিমাণ পদার্থ আছে, তার পরিমাপ। এটা যেমন তোমার শরীরে কত পরিমাণ মাংস, হাড়, রক্ত আছে তার মতো। ভর কখনোই পরিবর্তন হয় না, তুমি চাঁদে যাও, মঙ্গলে যাও বা পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় যাও, তোমার ভর একই থাকবে।
ওজন কী?
ওজন হল কোনো বস্তুর উপর পৃথিবীর আকর্ষণ বল। যেমন তুমি যখন জমিনে দাঁড়িয়ে আছ, তখন পৃথিবী তোমাকে তার দিকে টানছে। এই টানকেই আমরা ওজন বলি। ওজন পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ভিন্ন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, চাঁদে তোমার ওজন পৃথিবীর তুলনায় অনেক কম হবে, কারণ চাঁদের আকর্ষণ বল পৃথিবীর তুলনায় অনেক কম। কিন্তু তোমার ভর একই থাকবে।
ভর ও ওজনের মধ্যে পার্থক্য:
উদাহরণ: ধরো, তুমি একটি আপেল নিলে। আপেলের ভর সবসময় একই থাকবে, তুমি বাড়িতে রাখো, স্কুলে নিয়ে যাও বা চাঁদে নিয়ে যাও। কিন্তু আপেলের ওজন পৃথিবীতে এবং চাঁদে ভিন্ন হবে। পৃথিবীতে আপেলের ওজন বেশি হবে, কারণ পৃথিবীর আকর্ষণ বল বেশি। কিন্তু চাঁদে আপেলের ওজন কম হবে, কারণ চাঁদের আকর্ষণ বল কম।
উদাহরণ: একজন ছাত্র একটি ফুটবল নিয়ে খেলছে। ফুটবলের ভর পৃথিবীতে এবং চাঁদে একই থাকে, যেমন ৫ কেজি। কিন্তু ফুটবলের ওজন চাঁদে কম হয়, কারণ চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর চেয়ে অনেক কম।
পৃথিবীতে মাধ্যাকর্ষণ ৯.৮m/s2 হলে ফুটবলের ওজন
চাঁদে মাধ্যাকর্ষণ ১.৬m/s2 হলে ওজন W=5×1.6=৮N।
সারসংক্ষেপ: ভর হল কোনো বস্তুর মধ্যে থাকা পদার্থের পরিমাণ, যা সর্বত্র একই থাকে। আর ওজন হল পৃথিবীর আকর্ষণ বল, যা স্থানভেদে পরিবর্তিত হয়।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে: আমরা বাংলাদেশে প্রায়ই ভর আর ওজন একই অর্থে ব্যবহার করি। কিন্তু বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে, এরা দুটি আলাদা জিনিস। এই পার্থক্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যারা বিজ্ঞানের ছাত্র।
See lessজজ এবং ব্যারিস্টার এর পার্থক্য কি ?
আমাদের দেশে আইন ও বিচার ব্যবস্থার দুটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হল জজ এবং ব্যারিস্টার। কিন্তু এই দুইজনের কাজ এক নয়। আজকে আমরা জানবো তাদের মধ্যে কী কী পার্থক্য। জজ কে? জজ হলেন আদালতে বসে মামলা-মোকদ্দমার বিচার করেন এমন একজন ব্যক্তি। তিনি আইনের নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সঠিক সিদ্ধান্ত দেন। জজকে আমরা একজন রেফারRead more
আমাদের দেশে আইন ও বিচার ব্যবস্থার দুটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হল জজ এবং ব্যারিস্টার। কিন্তু এই দুইজনের কাজ এক নয়। আজকে আমরা জানবো তাদের মধ্যে কী কী পার্থক্য।
জজ কে?
জজ হলেন আদালতে বসে মামলা-মোকদ্দমার বিচার করেন এমন একজন ব্যক্তি। তিনি আইনের নিরপেক্ষতা বজায় রেখে সঠিক সিদ্ধান্ত দেন। জজকে আমরা একজন রেফারির মতোও ভাবতে পারি, যিনি খেলার মাঠে সবাইকে নিয়ম মেনে চলতে বলে এবং শেষে কে জিতেছে তা ঘোষণা করে।
ব্যারিস্টার কে?
ব্যারিস্টার হলেন আদালতে একজন মামলার পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন এমন একজন আইনজীবী। তিনি তার ক্লায়েন্টের পক্ষে সবচেয়ে ভালো যুক্তি তুলে ধরার চেষ্টা করেন। ব্যারিস্টারকে আমরা একজন খেলোয়াড়ের মতো ভাবতে পারি, যিনি জিতার জন্য সবচেয়ে ভালোভাবে খেলার চেষ্টা করে।
জজ এবং ব্যারিস্টারের মধ্যে পার্থক্য:
উদাহরণ: ধরো, তুমি একটা খেলার মাঠে। একজন রেফারি আছে যিনি খেলায় নিয়ম মেনে চলা নিশ্চিত করেন এবং শেষে কে জিতেছে তা ঘোষণা করেন। তিনি জজের মতো। আর দুইটি দলের খেলোয়াড়রা তাদের দলের জন্য জিতার চেষ্টা করে। তারা ব্যারিস্টারের মতো।
সারসংক্ষেপ: জজ এবং ব্যারিস্টার দুজনই আইন ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। জজ আদালতে নিরপেক্ষভাবে বিচার করেন এবং আইনের শাসন বজায় রাখেন। অন্যদিকে, ব্যারিস্টার তার ক্লায়েন্টের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করে এবং তার স্বার্থ রক্ষা করার চেষ্টা করেন।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে: বাংলাদেশের আদালতগুলোতেও এই দুই ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশে জজ এবং ব্যারিস্টাররা মিলে মিশে আইনের শাসন কায়েম রাখতে কাজ করে।
See lessজাতি ও জাতীয়তার মধ্যে পার্থক্য কি ?
জাতি ও জাতীয়তা – এই দুটি শব্দ প্রায়ই আমরা একই অর্থে ব্যবহার করি, কিন্তু এদের মধ্যে সূক্ষ্ম কিছু পার্থক্য আছে। চলো, আজ আমরা এই পার্থক্যগুলো সহজ ভাষায় বোঝার চেষ্টা করি: জাতি (Ethnicity): জাতি হলো মূলত একদল মানুষের সমষ্টি, যারা একই ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ভাষা, ইতিহাস এবং জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করে। তারাRead more
জাতি ও জাতীয়তা – এই দুটি শব্দ প্রায়ই আমরা একই অর্থে ব্যবহার করি, কিন্তু এদের মধ্যে সূক্ষ্ম কিছু পার্থক্য আছে। চলো, আজ আমরা এই পার্থক্যগুলো সহজ ভাষায় বোঝার চেষ্টা করি:
জাতি (Ethnicity):
জাতি হলো মূলত একদল মানুষের সমষ্টি, যারা একই ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ভাষা, ইতিহাস এবং জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করে। তারা একটি shared identity বা সম্মিলিত পরিচয়ে আবদ্ধ। একটি জাতির মানুষ একই ভুখণ্ডে বসবাস করতে পারে, আবার নাও পারে। যেমন- বাঙালি একটি জাতি, যারা বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে আছে।
জাতীয়তা (Nationality):
অন্যদিকে, জাতীয়তা হলো একটি আইনি এবং রাজনৈতিক পরিচয়। এটি একটি দেশের নাগরিক হওয়ার সূত্রে পাওয়া যায়। জাতীয়তা একটি রাষ্ট্রের সাথে ব্যক্তির সম্পর্ক স্থাপন করে। একটি দেশের সরকারই ঠিক করে কারা সেই দেশের নাগরিক এবং কাদের কী কী অধিকার ও দায়িত্ব থাকবে। যেমন- একজন বাংলাদেশী নাগরিকের জাতীয়তা হলো বাংলাদেশী।
জাতি ও জাতীয়তার পার্থক্য: