আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।
আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
অবগত.com এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার জ্ঞান শেয়ার করতে পারবেন পাশাপাশি বাংলা ভাষায় সম্পূর্ণ জ্ঞান / বিদ্যা শেয়ার করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ।
117 ধারা কি ?
বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ১১৭ ধারা অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে লোকজনকে প্ররোচিত করা বা সহযোগিতা করার জন্য শাস্তির বিধান করে। এই ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা দেয় বা অপরাধ সংঘটনের জন্য অন্যদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে, তবে সেই ব্যক্তিকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করা হয়। ১১৭ ধারা কিভাRead more
বাংলাদেশের দণ্ডবিধির ১১৭ ধারা অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে লোকজনকে প্ররোচিত করা বা সহযোগিতা করার জন্য শাস্তির বিধান করে। এই ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি অপরাধ সংঘটনে প্ররোচনা দেয় বা অপরাধ সংঘটনের জন্য অন্যদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে, তবে সেই ব্যক্তিকে আইনের আওতায় এনে শাস্তি প্রদান করা হয়।
138 ধারা কি ?
১৩৮ ধারা হলো আমাদের দেশের নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টের একটি ধারা। এই ধারাটি মূলত চেক বাউন্সের সাথে সম্পর্কিত। যখন কেউ আপনাকে কোনো টাকা পরিশোধ করার জন্য একটি চেক দেয় এবং সেই চেক ব্যাংকে ক্যাশ করার সময় বাউন্স হয়, তখন এই ধারাটির আওতায় আপনি আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন। অন্যভাবে এটি বলা যেতে পারRead more
১৩৮ ধারা হলো আমাদের দেশের নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্টের একটি ধারা। এই ধারাটি মূলত চেক বাউন্সের সাথে সম্পর্কিত। যখন কেউ আপনাকে কোনো টাকা পরিশোধ করার জন্য একটি চেক দেয় এবং সেই চেক ব্যাংকে ক্যাশ করার সময় বাউন্স হয়, তখন এই ধারাটির আওতায় আপনি আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন। অন্যভাবে এটি বলা যেতে পারে,
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৩৮ ধারা সাধারণত চেক প্রতারণা সম্পর্কিত অপরাধের জন্য প্রযোজ্য। বাংলাদেশে, এই ধারাটি ১৮৮১ সালের নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্ট-এর অংশ, যা বাণিজ্যিক চেকের বেআইনি ব্যবহার এবং চেক ডিজঅনারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নিয়মাবলী নির্ধারণ করে।
১৩৮ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?
১৮৮১ সালে নেগোশিয়েবল ইনস্ট্রুমেন্টস অ্যাক্ট প্রণীত হয়েছিল ব্রিটিশ শাসনামলে। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্যবসায়িক লেনদেনের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট মানদণ্ড ও সুরক্ষা প্রদান করা। ধারা ১৩৮ চেক প্রতারণা প্রতিরোধে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, যা ক্রেতা এবং বিক্রেতার মধ্যে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
১৩৮ ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?
এই ধারার অধীনে, যদি কোনো ব্যক্তি অপর্যাপ্ত তহবিল বা অন্য কোনো কারণে প্রদত্ত চেক ডিজঅনার হয়ে থাকে, তবে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের করা যেতে পারে। ১৩৮ ধারার অধীনে নিম্নলিখিত শাস্তি প্রযোজ্য হতে পারে:
১৩৮ ধারায় মামলা করতে হলে কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে?
১. লিখিত নোটিশ: চেক ডিজঅনারের ৩০ দিনের মধ্যে প্রাপককে প্রাপকের পক্ষে চেকের অর্থ পরিশোধের জন্য লিখিত নোটিশ পাঠাতে হবে।
২. ১৫ দিনের সময়সীমা: অভিযুক্ত ব্যক্তিকে নোটিশ পাওয়ার পর চেকের অর্থ পরিশোধের জন্য ১৫ দিনের সময় দেওয়া হবে।
৩. মামলা দায়ের: যদি অভিযুক্ত ব্যক্তি ১৫ দিনের মধ্যে চেকের অর্থ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হন, তবে প্রাপক চেক ডিজঅনারের ৪৫ দিনের মধ্যে আদালতে মামলা দায়ের করতে পারেন।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই ধারা ব্যবসায়িক এবং ব্যক্তিগত উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কারণ এটি চেক ডিজঅনারের ক্ষেত্রে ভুক্তভোগীদের সুরক্ষা প্রদান করে।
See less164 ধারা কি ?
164 ধারা হলো আমাদের দেশের ফৌজদারি কার্যবিধান সম্বন্ধিত একটি ধারা। এই ধারাটি মূলত কোনো অপরাধ ঘটলে সেই অপরাধ সম্পর্কে তদন্ত করার জন্য পুলিশকে ক্ষমতা দেয়। যখন কোনো অপরাধ হয়, তখন পুলিশ সেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে, সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং অন্যান্য প্রমাণ সংগ্রহ করে। এই সমস্ত কাজ করার সময় পুলিশকে সRead more
164 ধারা হলো আমাদের দেশের ফৌজদারি কার্যবিধান সম্বন্ধিত একটি ধারা। এই ধারাটি মূলত কোনো অপরাধ ঘটলে সেই অপরাধ সম্পর্কে তদন্ত করার জন্য পুলিশকে ক্ষমতা দেয়। যখন কোনো অপরাধ হয়, তখন পুলিশ সেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে, সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এবং অন্যান্য প্রমাণ সংগ্রহ করে। এই সমস্ত কাজ করার সময় পুলিশকে সহায়তা করার জন্যই 164 ধারা রয়েছে। এছাড়াও বলা যেতে পারে এই ধারার অধীনে, কোনো অপরাধের বিষয়ে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা সাক্ষী নিজের ইচ্ছায় বিচারকের সামনে স্বীকারোক্তি প্রদান করতে পারেন। এটি সাধারণত ফৌজদারি মামলার তদন্তের অংশ হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
১৬৪ ধারা কিভাবে গঠিত হয়েছিল?
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারা মূলত ব্রিটিশ আমলে প্রণীত হয়েছিল, যখন ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থায় সুনির্দিষ্ট নিয়মাবলী এবং কাঠামো স্থাপন করা হয়েছিল। এই ধারার উদ্দেশ্য ছিল অপরাধের তদন্তে সহায়তা করা এবং নিরপেক্ষভাবে সত্য উদ্ঘাটন করা।
১৬৪ ধারায় কোন ধরনের শাস্তি প্রাপ্ত হতে হয়?
১৬৪ ধারার অধীনে সরাসরি কোনো শাস্তি দেওয়া হয় না। এটি একটি প্রক্রিয়াগত ধারা, যেখানে স্বীকারোক্তি বা জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়। তবে, যদি কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তি ১৬৪ ধারার অধীনে স্বীকারোক্তি প্রদান করেন এবং তা আদালতে প্রমাণিত হয়, তবে সেই স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে শাস্তি নির্ধারণ করা হতে পারে।
১৬৪ ধারায় মামলা করতে হলে কোন কোন বিষয়গুলো লক্ষ্য করতে হবে?
১. স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি: অভিযুক্ত ব্যক্তি বা সাক্ষীকে সম্পূর্ণ স্বেচ্ছায় এবং বিনা প্ররোচনায় স্বীকারোক্তি প্রদান করতে হবে।
২. জিজ্ঞাসাবাদের সঠিক পদ্ধতি: ম্যাজিস্ট্রেটকে নিশ্চিত করতে হবে যে স্বীকারোক্তি গ্রহণের সময় কোনো প্রকার মানসিক বা শারীরিক চাপ প্রয়োগ করা হয়নি।
৩. স্বাক্ষর এবং সিলমোহর: স্বীকারোক্তি বা জবানবন্দি গ্রহণের পরে অভিযুক্ত ব্যক্তির স্বাক্ষর এবং ম্যাজিস্ট্রেটের সিলমোহর থাকতে হবে।
৪. স্বীকারোক্তির স্বতন্ত্রতা: অভিযুক্ত ব্যক্তি যাতে স্বীকারোক্তি প্রদানের সময় স্বাধীনভাবে নিজের বক্তব্য উপস্থাপন করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে হবে।
এই ধারার আওতায় ব্যবস্থা কি হয়?
১. তদন্ত সহায়তা: ১৬৪ ধারা পুলিশ এবং অন্যান্য তদন্তকারী সংস্থাগুলোকে অপরাধের তদন্তে সহায়তা করে, কারণ এর মাধ্যমে প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটন সহজ হয়।
২. সাক্ষ্য প্রমাণ: আদালতে ১৬৪ ধারায় প্রদত্ত স্বীকারোক্তি শক্তিশালী সাক্ষ্য প্রমাণ হিসাবে বিবেচিত হয়।
৩. ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ: ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে এবং নির্দোষ ব্যক্তিকে রক্ষা করতে এই ধারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
See lessরাষ্ট্র ও সরকারের মধ্যে পার্থক্য কি ? এর উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা
রাষ্ট্র ও সরকার দুটিই একটি দেশের প্রশাসনিক কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ অংশ, তবে এদের মধ্যে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। রাষ্ট্র হলে একটি নির্দিষ্ট ভূখণ্ড থাকা লাগবে, অন্যদিকে কোন একটি রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করা হয় যা ওই নির্দিষ্ট ভূখণ্ড বা দেশের ভিতর সরকার ব্যবস্থা প্রRead more
তত্ত্বাবধায়ক সরকার কি ?
তত্ত্বাবধায়ক সরকার হল একটি অস্থায়ী সরকার ব্যবস্থা যা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গঠিত হয়। এটি মূলত নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য গঠন করা হয়। এই সরকার নির্বাচন পরিচালনা করে এবং দেশের সাধারণ প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে। কল্পনা করুন, আপনার বাড়ির মেরRead more
তত্ত্বাবধায়ক সরকার হল একটি অস্থায়ী সরকার ব্যবস্থা যা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য গঠিত হয়। এটি মূলত নির্বাচনের সময় রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখার জন্য গঠন করা হয়। এই সরকার নির্বাচন পরিচালনা করে এবং দেশের সাধারণ প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।
কল্পনা করুন, আপনার বাড়ির মেরামতের কাজ চলছে। এই সময় আপনার বাড়িটা কারো তত্ত্বাবধানে থাকবে। সেই ব্যক্তি বা সংস্থা আপনার বাড়ির দায়িত্ব নেবে, যতক্ষণ না মেরামতের কাজ শেষ হয়। ঠিক একইভাবে, একটি দেশের নির্বাচনের সময়, দেশের শাসন ক্ষমতা একটা নিরপেক্ষ দলের হাতে তুলে দেয়া হয়। এই নিরপেক্ষ দলটিকেই বলা হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
কখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়?
তত্ত্বাবধায়ক সরকার সাধারণত একটি দেশের জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আগে গঠিত হয়। নির্বাচনের সময়কাল পর্যন্ত এটি ক্ষমতায় থাকে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মূল লক্ষ্য হল নির্বাচন প্রক্রিয়া অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করা, যাতে কোনো রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব না ঘটে এবং ভোটাররা স্বাধীনভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার কিভাবে গঠন করা হয়?
তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পদ্ধতি দেশের সংবিধান ও আইন দ্বারা নির্ধারিত হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বা প্রধানমন্ত্রীর পদে একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তি নিযুক্ত হন। প্রধান উপদেষ্টা ও অন্যান্য উপদেষ্টারা মিলে একটি কমিটি গঠন করে, যা নির্বাচন পরিচালনার জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উদাহরণ
বাংলাদেশে ১৯৯৬ সালে প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। তৎকালীন রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নির্বাচন নিয়ে অনাস্থার কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রণয়ন করা হয়। এরপর ২০০১ এবং ২০০৬ সালেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয়। প্রতিটি নির্বাচনের আগে এই সরকার নির্বাচনের সুষ্ঠুতা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে ২০১১ সালে বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করা হয়।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গুরুত্ব
১. নিরপেক্ষ নির্বাচন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচন পরিচালনার জন্য নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে, যা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২. রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা: রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে অনাস্থা দূর করে একটি স্থিতিশীল ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করে।
৩. জনগণের আস্থা: জনগণ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রতি আস্থা রাখে, কারণ এটি কোনো রাজনৈতিক দলের অধীনে নয়, বরং একটি নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে কাজ করে।
বাংলাদেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে যে একটি নিরপেক্ষ ও নির্ভরযোগ্য নির্বাচনী প্রক্রিয়া পরিচালনার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকরী হতে পারে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার একটি সংবেদনশীল ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে।
See lessডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২৬ ধারা কিভাবে কাজ করে?
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ সালের একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন, যা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অপরাধ দমন এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রণীত হয়। ২৬ ধারা এই আইনের একটি অংশ, যা ডিজিটাল জালিয়াতি এবং ভুয়া তথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা প্রদান করে। ২৬ ধারা কিভাবে গঠিত হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০Read more
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, ২০১৮ সালের একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন, যা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অপরাধ দমন এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রণীত হয়। ২৬ ধারা এই আইনের একটি অংশ, যা ডিজিটাল জালিয়াতি এবং ভুয়া তথ্য প্রচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা প্রদান করে।
২৬ ধারা কিভাবে গঠিত হলো
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ সালে প্রণীত হয়, যা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিস্তৃতির সঙ্গে সঙ্গে ক্রমবর্ধমান ডিজিটাল অপরাধ দমনে সহায়ক। ২৬ ধারা মূলত সাইবার জালিয়াতি, ভুয়া পরিচয় এবং মিথ্যা তথ্য প্রচার রোধের জন্য প্রণীত হয়েছে।
২৬ ধারায় শাস্তির বিধান
২৬ ধারা অনুযায়ী, যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে কোনো ব্যক্তির নাম, পরিচয় বা তথ্য ভুয়া বা বিভ্রান্তিকরভাবে ব্যবহার করে অন্যের ক্ষতি করে, তবে তাকে সর্বোচ্চ ৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড, বা সর্বোচ্চ ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা হতে পারে।
মামলা করার পূর্বে লক্ষ্যণীয় বিষয়গুলো
২৬ ধারায় মামলা করার আগে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য করা উচিত:
উপসংহার
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২৬ ধারা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সাইবার অপরাধ দমনে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এটি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা রক্ষা করে এবং সমাজে ডিজিটাল জালিয়াতি ও বিভ্রান্তি রোধে সহায়ক। আইনটি প্রয়োগের ক্ষেত্রে সঠিক প্রক্রিয়া ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা জরুরি, যাতে কেউ অন্যায়ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই ধারা ডিজিটাল অপরাধের বিরুদ্ধে একটি শক্তিশালী হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে।
See less57 ধারা কি ?
৫৭ ধারা বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইনের একটি বিতর্কিত ধারা, যা ইলেকট্রনিক ফরম্যাটে প্রকাশিত বা প্রচারিত এমন কোনো বক্তব্য বা তথ্য যা ধর্মীয় অনুভূতি, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, জনশৃঙ্খলা, বা ব্যক্তিগত মানহানির ঝুঁকি তৈরি করে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে। এটি ২০১৩ সালেRead more
৫৭ ধারা বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) আইনের একটি বিতর্কিত ধারা, যা ইলেকট্রনিক ফরম্যাটে প্রকাশিত বা প্রচারিত এমন কোনো বক্তব্য বা তথ্য যা ধর্মীয় অনুভূতি, রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, জনশৃঙ্খলা, বা ব্যক্তিগত মানহানির ঝুঁকি তৈরি করে, তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে। এটি ২০১৩ সালে সংশোধিত আইসিটি আইনে অন্তর্ভুক্ত হয়। অন্যভাবে বলা যেতে পারে এটা হলো ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৫৭ ধারা। এই ধারাটি বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং অনলাইন জগতে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
৫৭ ধারা কিভাবে গঠিত হলো
৫৭ ধারা প্রথমে ২০০৬ সালে প্রণীত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের অধীনে প্রবর্তিত হয়। ২০১৩ সালে এই আইনটি সংশোধন করা হয়, যার ফলে এই ধারাটি আরও কঠোর হয়। এর মূল লক্ষ্য ছিল ইন্টারনেট এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচারিত মিথ্যা বা বিভ্রান্তিকর তথ্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
৫৭ ধারায় শাস্তির বিধান
৫৭ ধারার অধীনে যদি কোনো ব্যক্তি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয় বলে প্রমাণিত হয়, তবে তাকে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের কারাদণ্ড এবং সর্বোচ্চ এক কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা যেতে পারে। এই ধারার অধীনে অপরাধ জামিন অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হয়।
মামলা করার পূর্বে লক্ষ্যণীয় বিষয়গুলো
৫৭ ধারায় মামলা করার আগে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো লক্ষ্য করা উচিত:
৫৭ ধারায় আওতাভুক্তদের জন্য ব্যবস্থা
এই ধারার আওতায় যারা অভিযুক্ত হন, তাদের জন্য নিম্নোক্ত ব্যবস্থাগুলো নেওয়া যেতে পারে: