আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।
আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
অবগত.com এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার জ্ঞান শেয়ার করতে পারবেন পাশাপাশি বাংলা ভাষায় সম্পূর্ণ জ্ঞান / বিদ্যা শেয়ার করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ।
ভাজক টিস্যু ও স্থায়ী টিস্যুর পার্থক্য কি ?
উদ্ভিদ শরীরের বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কোষ দিয়ে গঠিত। এই কোষগুলো একত্রিত হয়ে টিস্যু গঠন করে। উদ্ভিদের টিস্যু মূলত দুই প্রকার: ভাজক টিস্যু এবং স্থায়ী টিস্যু। ভাজক টিস্যু কী? ভাজক টিস্যু হলো এমন এক ধরনের টিস্যু যার কোষগুলো ক্রমাগত বিভাজিত হয়। এই বিভাজনের ফলে উদ্ভিদ বড় হয় এবং নRead more
উদ্ভিদ শরীরের বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের কোষ দিয়ে গঠিত। এই কোষগুলো একত্রিত হয়ে টিস্যু গঠন করে। উদ্ভিদের টিস্যু মূলত দুই প্রকার: ভাজক টিস্যু এবং স্থায়ী টিস্যু।
ভাজক টিস্যু কী?
ভাজক টিস্যু হলো এমন এক ধরনের টিস্যু যার কোষগুলো ক্রমাগত বিভাজিত হয়। এই বিভাজনের ফলে উদ্ভিদ বড় হয় এবং নতুন কোষ তৈরি হয়। ভাজক টিস্যুকে উদ্ভিদের বৃদ্ধির কারখানা বলা হয়।
স্থায়ী টিস্যু কী?
স্থায়ী টিস্যু হলো এমন এক ধরনের টিস্যু যার কোষগুলো আর বিভাজিত হয় না। এই কোষগুলো বিশেষ কাজের জন্য নির্দিষ্ট হয় এবং উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন কাজ করে।
ভাজক টিস্যু ও স্থায়ী টিস্যুর মধ্যে পার্থক্য
বাস্তব উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা
ভাজক টিস্যু: ধরুন, আপনি একটি গোলাপ গাছের চারা লাগিয়েছেন। কয়েকদিন পর লক্ষ্য করলেন, চারা দ্রুত বাড়ছে। এর কারণ হলো, শীর্ষ ও মূলের ভাজক টিস্যু ক্রমাগত বিভাজিত হয়ে নতুন কোষ তৈরি করছে।
স্থায়ী টিস্যু: একবার গাছ পরিপক্ব হলে এর কাঠিন্য বৃদ্ধি পায় এবং এটি খাদ্য সংরক্ষণ ও পরিবহন করতে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, গাছের কাণ্ডের কাঠের শক্ত অংশ স্থায়ী টিস্যুর কারণে গঠিত হয়।
উপসংহার
ভাজক টিস্যু এবং স্থায়ী টিস্যু উদ্ভিদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভাজক টিস্যু গাছের বৃদ্ধি নিশ্চিত করে, আর স্থায়ী টিস্যু গাছকে মজবুত ও টিকে থাকতে সাহায্য করে। এই দুই ধরনের টিস্যু না থাকলে গাছ বাঁচতে পারবে না।
See lessসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত চাকরির পার্থক্য কি?
সরকারি চাকরি ও স্বায়ত্তশাসিত চাকরির মধ্যে পার্থক্য আমরা প্রায়শই সরকারি চাকরি এবং স্বায়ত্তশাসিত চাকরি শব্দ দুটি শুনি। দুইটিই চাকরির ধরন হলেও এদের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুই ধরনের চাকরির মধ্যে কী কী পার্থক্য। সরকারি চাকরি কী? সরকারি চাকরি হলো সরকারের বিভিন্ন দপ্তর বা সংস্থায় কর্Read more
সরকারি চাকরি ও স্বায়ত্তশাসিত চাকরির মধ্যে পার্থক্য
আমরা প্রায়শই সরকারি চাকরি এবং স্বায়ত্তশাসিত চাকরি শব্দ দুটি শুনি। দুইটিই চাকরির ধরন হলেও এদের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুই ধরনের চাকরির মধ্যে কী কী পার্থক্য।
সরকারি চাকরি কী?
সরকারি চাকরি হলো সরকারের বিভিন্ন দপ্তর বা সংস্থায় কর্মচারী হিসেবে কাজ করা। এই চাকরিতে কর্মচারীরা সরাসরি সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করে।
স্বায়ত্তশাসিত চাকরি কী?
স্বায়ত্তশাসিত চাকরি হলো সরকারের তত্ত্বাবধানে কাজ করা এমন কিছু প্রতিষ্ঠানে কর্মচারী হিসেবে কাজ করা। এই প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বায়ত্তশাসিত বলা হয় কারণ এগুলো সরকারের সরাসরি নিয়ন্ত্রণের বাইরে থেকে কাজ করে। তবে সরকারের কিছু নির্দেশনা অনুসরণ করতে হয়।
সরকারি চাকরি ও স্বায়ত্তশাসিত চাকরির মধ্যে পার্থক্য
বাস্তব উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা
সরকারি চাকরি: ধরুন, আপনি একজন BCS ক্যাডার অফিসার হয়েছেন। আপনার চাকরি, বেতন, পদোন্নতি এবং অন্যান্য সুবিধা সবকিছু সরকারের নির্ধারিত নীতিমালা অনুযায়ী চলবে এবং আপনার চাকরি অত্যন্ত নিরাপদ হবে।
স্বায়ত্তশাসিত চাকরি: অন্যদিকে, আপনি যদি বাংলাদেশ ব্যাংকে চাকরি করেন, তাহলে এটি একটি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, যেখানে সরকারি প্রভাব থাকলেও ব্যাংক নিজস্ব নীতিমালার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়।
উপসংহার
সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত চাকরির মধ্যে পার্থক্য স্পষ্ট। সরকারি চাকরি সরাসরি সরকারের অধীনে পরিচালিত হয় এবং অধিক নিরাপদ, যেখানে স্বায়ত্তশাসিত চাকরিতে কিছুটা স্বাধীনতা ও স্বকীয়তা থাকে। তবে উভয় ধরনের চাকরির নিজস্ব গুরুত্ব রয়েছে এবং কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে ব্যক্তি তার যোগ্যতা ও পছন্দ অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
See lessহেবা ও দানের মধ্যে পার্থক্য কি ?
আমরা প্রায়ই হেবা ও দান শব্দ দুটি শুনি। দুইটিই কোনো কিছু দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত হলেও এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী কী পার্থক্য। হেবা কী? হেবা হলো কোনো ব্যক্তি স্বেচ্ছায় নিজের সম্পত্তি অন্য কাউকে দান করে দেওয়া। এই দানের বিনিময়ে কোনো প্রত্যক্ষ প্রতিদান দেওয়া হয় না।Read more
আমরা প্রায়ই হেবা ও দান শব্দ দুটি শুনি। দুইটিই কোনো কিছু দেওয়ার সাথে সম্পর্কিত হলেও এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুটির মধ্যে কী কী পার্থক্য।
হেবা কী?
হেবা হলো কোনো ব্যক্তি স্বেচ্ছায় নিজের সম্পত্তি অন্য কাউকে দান করে দেওয়া। এই দানের বিনিময়ে কোনো প্রত্যক্ষ প্রতিদান দেওয়া হয় না। হেবা ইসলামিক শরীয়তে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত।
দান কী?
দান হলো কোনো কিছু অন্যকে দেওয়া। হেবার মতো দানেও কোনো কিছু দেওয়া হয়, তবে দানের ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোনো প্রতিদান আশা করা যেতে পারে।
হেবা ও দানের মধ্যে পার্থক্য
বাস্তব উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা
ধরুন, আপনার দাদু আপনাকে ভালোবাসেন এবং তার একটি পুরনো ঘড়ি আপনাকে উপহার দিলেন। এটি হেবা হলো, কারণ তিনি স্বেচ্ছায় এটি আপনাকে দিয়েছেন এবং এতে কোনো বিনিময়ের আশা নেই।
অন্যদিকে, আপনার পাশের গ্রামের এক মসজিদে নতুন কার্পেট লাগানোর জন্য টাকা দরকার। আপনি যদি কিছু টাকা মসজিদের জন্য দান করেন, তাহলে এটি দান হিসেবে গণ্য হবে, কারণ এটি ধর্মীয় ও জনসেবামূলক উদ্দেশ্যে দেওয়া হয়েছে।
উপসংহার
হেবা ও দান দেখতে একই রকম মনে হলেও, এদের উদ্দেশ্য ও প্রয়োগ ভিন্ন। হেবা সাধারণত পারিবারিক ও ব্যক্তিগত সম্পর্কের ভিত্তিতে সম্পত্তি হস্তান্তর করা হয়, যেখানে দান জনসেবা বা ধর্মীয় কাজে অবদান রাখার জন্য করা হয়।
See lessউকিল ও ব্যারিস্টার এর মধ্যে পার্থক্য কি ?
আমরা প্রায়ই উকিল ও ব্যারিস্টার শব্দ দুটি শুনি। দুজনেই আইনজীবী, তাহলে তাদের মধ্যে পার্থক্য কী? আসুন জেনে নিই। উকিল কে? উকিল হলেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি আইনের বিষয়ে জ্ঞান রাখেন এবং আদালতে কারো পক্ষে মামলা লড়াই করেন। বাংলাদেশে, যারা বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নিবন্ধিত এবং আদালতে মামলা লড়াই করার যোগ্যতাRead more
আমরা প্রায়ই উকিল ও ব্যারিস্টার শব্দ দুটি শুনি। দুজনেই আইনজীবী, তাহলে তাদের মধ্যে পার্থক্য কী? আসুন জেনে নিই।
উকিল কে?
উকিল হলেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি আইনের বিষয়ে জ্ঞান রাখেন এবং আদালতে কারো পক্ষে মামলা লড়াই করেন। বাংলাদেশে, যারা বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের নিবন্ধিত এবং আদালতে মামলা লড়াই করার যোগ্যতা অর্জন করেছেন, তাদের আমরা উকিল বলি।
ব্যারিস্টার কে?
ব্যারিস্টার হলেন একটি বিশেষ ধরনের উকিল। সাধারণত ব্যারিস্টাররা উচ্চতর আদালতে মামলা লড়াই করেন এবং জটিল আইনি বিষয়গুলোতে বিশেষজ্ঞ হন। ব্যারিস্টার হতে হলে বিশেষ ধরনের প্রশিক্ষণ নিতে হয় এবং নির্দিষ্ট পরীক্ষা পাস করতে হয়।
উকিল ও ব্যারিস্টারের মধ্যে পার্থক্য
বাস্তব উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা
ধরুন, আপনি কোনো আইনি সমস্যা নিয়ে একজন আইনজীবীর কাছে গেলেন। যদি তিনি বাংলাদেশের বার কাউন্সিল থেকে সনদপ্রাপ্ত উকিল হন, তাহলে তিনি সরাসরি আদালতে আপনার মামলা পরিচালনা করতে পারবেন।
কিন্তু যদি তিনি যুক্তরাজ্য থেকে বার-অ্যাট-ল ডিগ্রি অর্জন করা ব্যারিস্টার হন, তাহলে তিনি সাধারণত উচ্চ আদালতে মামলা পরিচালনা করতে পারবেন এবং জটিল আইন বিষয়ে পরামর্শ দেবেন।
উপসংহার
উকিল ও ব্যারিস্টার দুজনই আইনজীবী, তবে তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কাজের পরিধি এবং আইনি ক্ষেত্রে ভূমিকা আলাদা। বাংলাদেশে বেশিরভাগ আইনজীবী উকিল হলেও, ব্যারিস্টাররা সাধারণত উচ্চ আদালত ও জটিল আইনি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেন।
See lessএনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য কি ?
আমরা প্রতিদিন কম্পিউটার ব্যবহার করি। কিন্তু কখনো ভেবেছো, কম্পিউটার আসলে কীভাবে কাজ করে? আজকে আমরা জানবো এনালগ ও ডিজিটাল - এই দুই ধরনের কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য। এনালগ কম্পিউটার কী? এনালগ কম্পিউটার হলো এমন এক ধরনের কম্পিউটার যেখানে তথ্যকে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল সংকেতের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। যেমন, একRead more
আমরা প্রতিদিন কম্পিউটার ব্যবহার করি। কিন্তু কখনো ভেবেছো, কম্পিউটার আসলে কীভাবে কাজ করে? আজকে আমরা জানবো এনালগ ও ডিজিটাল – এই দুই ধরনের কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য।
এনালগ কম্পিউটার কী?
এনালগ কম্পিউটার হলো এমন এক ধরনের কম্পিউটার যেখানে তথ্যকে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল সংকেতের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। যেমন, একটি থার্মোমিটারে তাপমাত্রা একটি ক্রমাগত লাইনে দেখানো হয়। এনালগ কম্পিউটারও একইভাবে তথ্যকে ক্রমাগত সংকেতের মাধ্যমে প্রক্রিয়া করে।
ডিজিটাল কম্পিউটার কী?
ডিজিটাল কম্পিউটার হলো এমন এক ধরনের কম্পিউটার যেখানে তথ্যকে শূন্য (0) এবং এক (1) এই দুটি সংখ্যার সমন্বয়ে প্রকাশ করা হয়। এই সংখ্যাগুলোকে বিট বলা হয়। আমরা যে কম্পিউটার ব্যবহার করি, সেগুলো সবই ডিজিটাল কম্পিউটার।
এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য
বাস্তব উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা
ধরুন, আপনার একটি পুরোনো ঘড়ি রয়েছে যা কাঁটার মাধ্যমে সময় দেখায়—এটি একটি এনালগ ঘড়ি। কারণ এটি অবিচ্ছিন্নভাবে কাঁটার গতির মাধ্যমে সময় নির্দেশ করে।
অন্যদিকে, যদি আপনার একটি ডিজিটাল ঘড়ি থাকে যা সংখ্যা (12:30 PM) দেখায়, তাহলে এটি একটি ডিজিটাল কম্পিউটার। কারণ এটি 0 ও 1 এর মাধ্যমে তথ্য প্রক্রিয়া করে এবং সুনির্দিষ্ট সময় প্রদর্শন করে।
উপসংহার
যদিও এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটার উভয়ই তথ্য প্রক্রিয়াকরণে ব্যবহৃত হয়, তবে ডিজিটাল কম্পিউটার তুলনামূলকভাবে বেশি নির্ভুল, বহুমুখী এবং আধুনিক প্রযুক্তির জন্য উপযোগী। বর্তমানে প্রায় সবক্ষেত্রেই ডিজিটাল কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়, তবে কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে এনালগ কম্পিউটার এখনো গুরুত্বপূর্ণ।
See lessওমিপ্রাজল ও ইসোমিপ্রাজল এর পার্থক্য কি ?
আমাদের পেটে অ্যাসিড থাকে যা খাবার হজমে সাহায্য করে। কিন্তু কখনো কখনো এই অ্যাসিড বেশি হয়ে যায় এবং আমাদের পেট ফুলে ওঠে, বমি হয় বা বুক জ্বালা করে। এই সমস্যা দূর করতে ডাক্তাররা সাধারণত ওমিপ্রাজল বা ইসোমিপ্রাজল জাতীয় ওষুধ দেন। এই দুটি ওষুধ দেখতে একই রকম হলেও এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিRead more
আমাদের পেটে অ্যাসিড থাকে যা খাবার হজমে সাহায্য করে। কিন্তু কখনো কখনো এই অ্যাসিড বেশি হয়ে যায় এবং আমাদের পেট ফুলে ওঠে, বমি হয় বা বুক জ্বালা করে। এই সমস্যা দূর করতে ডাক্তাররা সাধারণত ওমিপ্রাজল বা ইসোমিপ্রাজল জাতীয় ওষুধ দেন। এই দুটি ওষুধ দেখতে একই রকম হলেও এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুটি ওষুধের মধ্যে কী কী পার্থক্য।
ওমিপ্রাজল কী?
ওমিপ্রাজল একটি ওষুধ যা আমাদের পেটে অ্যাসিড উৎপাদন কমিয়ে দেয়। এটি পেটের অ্যাসিডজনিত বিভিন্ন সমস্যা যেমন অ্যাসিডিটি, গ্যাস্ট্রিক, আলসার ইত্যাদি চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
ইসোমিপ্রাজল কী?
ইসোমিপ্রাজলও একটি ওষুধ যা ওমিপ্রাজলের মতোই কাজ করে। এটিও পেটের অ্যাসিড কমিয়ে দেয় এবং পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
ওমিপ্রাজল ও ইসোমিপ্রাজলের মধ্যে পার্থক্য
বাস্তব উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা
ধরুন, আপনি মাঝেমধ্যে একটু ঝাল-তেলযুক্ত খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা অনুভব করেন। তখন ডাক্তার আপনাকে ওমিপ্রাজল দিতে পারেন, কারণ এটি সাধারণ অ্যাসিডিটি ও গ্যাস্ট্রিকের জন্য কার্যকর।
কিন্তু যদি আপনার প্রতিদিন অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়, বুক জ্বালাপোড়া দীর্ঘস্থায়ী থাকে এবং আপনি ওমিপ্রাজল খেয়েও স্বস্তি না পান, তাহলে ডাক্তার ইসোমিপ্রাজল দিতে পারেন, কারণ এটি শরীরে বেশি কার্যকরভাবে শোষিত হয় এবং দীর্ঘস্থায়ী উপশম দেয়।
উপসংহার
যদিও ওমিপ্রাজল ও ইসোমিপ্রাজল একই ধরনের কাজ করে, তবে তাদের কার্যকারিতা, শোষণ ক্ষমতা, এবং স্থায়িত্বের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। ওমিপ্রাজল সাধারণ গ্যাস্ট্রিক সমস্যার জন্য ভালো, কিন্তু ইসোমিপ্রাজল বেশি কার্যকর এবং দীর্ঘস্থায়ী সমাধান দেয়। বাংলাদেশের মতো দেশে, যেখানে গ্যাস্ট্রিক একটি খুব সাধারণ সমস্যা, সেখানে এই দুটি ওষুধের মধ্যে পার্থক্য জানা থাকলে রোগীরা সহজেই সঠিক ওষুধ নির্বাচন করতে পারবেন।
See lessকোরাল ও ভেটকি মাছের পার্থক্য কি ?
আমাদের দেশের নদী, নদীর মোহনা এবং সমুদ্রে নানা ধরনের মাছ পাওয়া যায়। এই মাছগুলোর মধ্যে কোরাল ও ভেটকি মাছ দুটি খুবই জনপ্রিয়। দুটিই স্বাদে মিষ্টি এবং পুষ্টিকর হলেও এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুই মাছের মধ্যে কী কী পার্থক্য। কোরাল মাছ কী? কোরাল মাছ সাধারণত বড় আকারের হয় এবং এরা মূলRead more
আমাদের দেশের নদী, নদীর মোহনা এবং সমুদ্রে নানা ধরনের মাছ পাওয়া যায়। এই মাছগুলোর মধ্যে কোরাল ও ভেটকি মাছ দুটি খুবই জনপ্রিয়। দুটিই স্বাদে মিষ্টি এবং পুষ্টিকর হলেও এদের মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুই মাছের মধ্যে কী কী পার্থক্য।
কোরাল মাছ কী?
কোরাল মাছ সাধারণত বড় আকারের হয় এবং এরা মূলত লবণাক্ত পানিতে বাস করে। কোরাল মাছের মাংস অনেক পুষ্টিকর এবং স্বাদে মিষ্টি। এরা সাধারণত সমুদ্রের গভীরে বাস করে এবং তাদের ধরা কিছুটা কঠিন।
ভেটকি মাছ কী?
ভেটকি মাছ কোরালের তুলনায় একটু ছোট আকারের হয়। এরা সাধারণত নদী, নদীর মোহনা এবং উপকূলীয় এলাকায় পাওয়া যায়। ভেটকি মাছের মাংসও সুস্বাদু এবং এটি বাংলাদেশের খাবারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
কোরাল ও ভেটকি মাছের মধ্যে পার্থক্য
একটি বাস্তব উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা
ধরুন, আপনি কক্সবাজার বা চট্টগ্রামে ঘুরতে গেছেন এবং স্থানীয় কোনো রেস্টুরেন্টে খেতে বসেছেন। যদি মেনুতে “কোরাল মাছের ঝোল” দেখেন, তবে বুঝবেন এটি সমুদ্রের গভীর পানির শক্ত মাংসের একটি সুস্বাদু মাছ। কিন্তু যদি “ভেটকি ফিশ গ্রিল” দেখেন, তবে এটি হবে নরম ও চর্বিযুক্ত মাংসের একটি প্রিমিয়াম ফিশ ডিশ, যা সাধারণত গ্রিল বা বারবিকিউ করে পরিবেশন করা হয়।
উপসংহার
যদিও কোরাল এবং ভেটকি উভয় মাছই খুবই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর, তবে তাদের স্বাদ, বাসস্থান এবং রান্নার ধরন আলাদা। কোরাল মাছ মূলত শক্ত ও কম চর্বিযুক্ত, যেখানে ভেটকি মাছ নরম, চর্বিযুক্ত এবং বেশি সুস্বাদু। বাংলাদেশের বাজারে দুটোই পাওয়া যায়, তবে রান্নার ধরন এবং পছন্দ অনুযায়ী যে কেউ বেছে নিতে পারেন।
এই পার্থক্যগুলো জানা থাকলে, পরবর্তীতে মাছ কেনার সময় বা রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন কোন মাছটি আপনার পছন্দের!
See less