আমাদের সাথে থাকুন এবং কোশ্চেন এবং জ্ঞান বিনিময় এর মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করুন।
আপনার পাসওয়ার্ডটি ভুলে গেলে এইখান থেকে রিসেট করে নিন । যে কোন সমস্যার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন ।
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
অবগত.com এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার জ্ঞান শেয়ার করতে পারবেন পাশাপাশি বাংলা ভাষায় সম্পূর্ণ জ্ঞান / বিদ্যা শেয়ার করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন ।
গ্রহ ও উপগ্রহের মধ্যে পার্থক্য কি ?
তোমরা কি কখনো রাতের আকাশে চাঁদকে দেখেছ? চাঁদ হলো পৃথিবীর উপগ্রহ। আবার, পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তাই পৃথিবী হলো সূর্যের একটি গ্রহ। তাহলে গ্রহ আর উপগ্রহের মধ্যে কী তফাত? আসুন জেনে নিই। গ্রহ কী? গ্রহ হলো এমন একটি বস্তু যে কোনো নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরে। এই গ্রহগুলোর নিজস্ব আলো নেই, তারা নক্ষতRead more
তোমরা কি কখনো রাতের আকাশে চাঁদকে দেখেছ? চাঁদ হলো পৃথিবীর উপগ্রহ। আবার, পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তাই পৃথিবী হলো সূর্যের একটি গ্রহ। তাহলে গ্রহ আর উপগ্রহের মধ্যে কী তফাত? আসুন জেনে নিই।
গ্রহ কী?
গ্রহ হলো এমন একটি বস্তু যে কোনো নক্ষত্রকে কেন্দ্র করে ঘুরে। এই গ্রহগুলোর নিজস্ব আলো নেই, তারা নক্ষত্রের আলোতে আলোকিত হয়। আমাদের পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তাই পৃথিবী একটি গ্রহ।
উপগ্রহ কী?
উপগ্রহ হলো এমন একটি বস্তু যে কোনো গ্রহকে কেন্দ্র করে ঘুরে। চাঁদ পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরছে, তাই চাঁদ পৃথিবীর একটি উপগ্রহ।
গ্রহ ও উপগ্রহের মধ্যে পার্থক্য
বাস্তব উদাহরণ:
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বলতে গেলে, কৃত্রিম উপগ্রহ হলো “বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১,” যা বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ ও সম্প্রচার সেবা উন্নত করতে কাজ করে। এটি একটি কৃত্রিম উপগ্রহ এবং পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছে।
মজার একটি তুলনা:
তুমি যদি একটি সূর্যকে একটি বড় বল এবং পৃথিবীকে ছোট বল মনে করো, তাহলে ছোট বলটি বড় বলের চারপাশে ঘুরছে। এখানে বড় বলটি হলো সূর্য (নক্ষত্র) আর ছোট বলটি হলো পৃথিবী (গ্রহ)। আবার, চাঁদকে একটি আরো ছোট বল মনে করো। এই ছোট বলটি পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে। এখানে পৃথিবী হলো গ্রহ আর চাঁদ হলো উপগ্রহ।
মনে রাখতে হবে:
- সূর্য আমাদের সৌরজগতের একমাত্র নক্ষত্র।
- পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরছে এবং চাঁদ পৃথিবীর চারপাশে ঘুরছে।
- অনেক গ্রহের একাধিক উপগ্রহ থাকতে পারে।
See lessগ্রহ ও নক্ষত্রের মধ্যে পার্থক্য কি কি ?
আমরা রাতের আকাশে অনেক তারা দেখি। কিন্তু সব আলোকবিন্দুই তারা নয়। কিছু আলোকবিন্দু গ্রহ। তোমরা হয়তো ভাবছো, তারা আর গ্রহের মধ্যে তফাত কী? চলো আজকে সেটাই জেনে নিই। নক্ষত্র কী? নক্ষত্র হলো আকাশের এমন একটি বস্তু যে নিজের আলো তৈরি করে। এরা অনেক বড় আকারের গ্যাসের বল। সূর্য হলো আমাদের সৌরজগতের একমাত্র নক্ষRead more
আমরা রাতের আকাশে অনেক তারা দেখি। কিন্তু সব আলোকবিন্দুই তারা নয়। কিছু আলোকবিন্দু গ্রহ। তোমরা হয়তো ভাবছো, তারা আর গ্রহের মধ্যে তফাত কী? চলো আজকে সেটাই জেনে নিই।
নক্ষত্র কী?
নক্ষত্র হলো আকাশের এমন একটি বস্তু যে নিজের আলো তৈরি করে। এরা অনেক বড় আকারের গ্যাসের বল। সূর্য হলো আমাদের সৌরজগতের একমাত্র নক্ষত্র। নক্ষত্রগুলো খুবই গরম হয় এবং নিজেদের চারপাশে ঘুরতে থাকে।
গ্রহ কী?
গ্রহ হলো এমন একটি বস্তু যে কোনো নক্ষত্রের চারপাশে ঘুরে। গ্রহের নিজস্ব আলো নেই। এরা নক্ষত্রের আলোতে আলোকিত হয়। আমাদের পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরছে, তাই পৃথিবী একটি গ্রহ।
গ্রহ ও নক্ষত্রের মধ্যে পার্থক্য
মজার একটি তুলনা:
তুমি যদি একটি বড় আগুনের চারপাশে ছোট ছোট বল ঘুরতে দেখো, তাহলে বড় আগুনটিকে নক্ষত্র এবং ছোট বলগুলোকে গ্রহ মনে করতে পারো। আগুন নিজের আলো দিচ্ছে, আর বলগুলো আগুনের আলোতে আলোকিত হচ্ছে।
মনে রাখতে হবে:
- সূর্য আমাদের সৌরজগতের একমাত্র নক্ষত্র।
- পৃথিবী সহ আরো ৮টি গ্রহ সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে।
- রাতের আকাশে আমরা অনেক নক্ষত্র দেখতে পাই, কিন্তু গ্রহ দেখতে চাইলে টেলিস্কোপের সাহায্য নিতে হয়।
See lessপেশা ও বৃত্তির মধ্যে পার্থক্য কি ?
আমরা প্রায়ই 'পেশা' আর 'বৃত্তি' এই দুটি শব্দ ব্যবহার করি। কিন্তু কি এই দুটি শব্দের মধ্যে আসল পার্থক্য? আসুন জেনে নিই। পেশা কী? পেশা হলো এমন একটি কাজ যা আমরা নিজের জীবিকা নির্বাহের জন্য করি। এটি সাধারণত কোনো বিশেষ শিক্ষা বা প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয়। একটি পেশার সাথে সাধারণত একটি পেশাগত সংস্থা যুক্ত থাRead more
আমরা প্রায়ই ‘পেশা’ আর ‘বৃত্তি’ এই দুটি শব্দ ব্যবহার করি। কিন্তু কি এই দুটি শব্দের মধ্যে আসল পার্থক্য? আসুন জেনে নিই।
পেশা কী?
পেশা হলো এমন একটি কাজ যা আমরা নিজের জীবিকা নির্বাহের জন্য করি। এটি সাধারণত কোনো বিশেষ শিক্ষা বা প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয়। একটি পেশার সাথে সাধারণত একটি পেশাগত সংস্থা যুক্ত থাকে, যা পেশার মান বজায় রাখার জন্য কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষকরা সবাই পেশাজীবী।
বৃত্তি কী?
বৃত্তি হলো এমন একটি কাজ যা আমরা করি, কিন্তু এটি আমাদের প্রধান আয়ের উৎস নাও হতে পারে। বৃত্তির জন্য সবসময় বিশেষ শিক্ষা বা প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না। উদাহরণস্বরূপ, কেউ কৃষিকাজ করে, কেউবা হস্তশিল্প করে। এগুলো বৃত্তি হিসেবে গণ্য হতে পারে।
পেশা ও বৃত্তির মধ্যে পার্থক্য
সহজ কথায়:
উদাহরণ:
কেন এই পার্থক্য জানা জরুরি?
আমরা যখন বড় হয়ে আমাদের ভবিষ্যতের কথা ভাবি, তখন আমাদের বুঝতে হবে যে আমরা কী ধরনের কাজ করতে চাই। পেশা এবং বৃত্তির মধ্যে পার্থক্য বুঝলে আমরা আমাদের ক্যারিয়ার পছন্দ করতে পারব।
See lessরাদারফোর্ড ও বোর পরমাণু মডেলের পার্থক্য কি?
আসুন আজকে আমরা পরমাণুর গঠন সম্পর্কে দুটি বিখ্যাত মডেল, রাদারফোর্ড মডেল এবং বোর মডেল সম্পর্কে জানবো। এই দুটি মডেল বিজ্ঞানীরা পরমাণুকে কেমন করে দেখতেন, সে সম্পর্কে আমাদের একটা ধারণা দেয়। রাদারফোর্ড মডেল রাদারফোর্ড মডেল অনুযায়ী, পরমাণুর কেন্দ্রে একটি ছোট্ট, ঘন এবং ধনাত্মক চার্জযুক্ত নিউক্লিয়াস থাকে।Read more
আসুন আজকে আমরা পরমাণুর গঠন সম্পর্কে দুটি বিখ্যাত মডেল, রাদারফোর্ড মডেল এবং বোর মডেল সম্পর্কে জানবো। এই দুটি মডেল বিজ্ঞানীরা পরমাণুকে কেমন করে দেখতেন, সে সম্পর্কে আমাদের একটা ধারণা দেয়।
রাদারফোর্ড মডেল
রাদারফোর্ড মডেল অনুযায়ী, পরমাণুর কেন্দ্রে একটি ছোট্ট, ঘন এবং ধনাত্মক চার্জযুক্ত নিউক্লিয়াস থাকে। এই নিউক্লিয়াসের চারপাশে ইলেকট্রনগুলো সূর্যের চারপাশে গ্রহের মতো ঘুরতে থাকে।
বোর মডেল
বোর মডেল রাদারফোর্ড মডেলের উপর ভিত্তি করে তৈরি। তবে বোর মডেল আরও কিছু নতুন ধারণা যোগ করে। বোর মডেল অনুযায়ী, ইলেকট্রনগুলো নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘোরে। এই কক্ষপথগুলোকে শক্তিস্তর বলা হয়। ইলেকট্রন যখন একটি শক্তিস্তর থেকে অন্য শক্তিস্তরে যায়, তখন শক্তি শোষণ বা নির্গত করে।
রাদারফোর্ড ও বোর পরমাণু মডেলের মধ্যে পার্থক্য
রাদারফোর্ড ও বোর পরমাণু মডেল: এক নজরে তুলনা
আসুন আজকে আমরা পরমাণুর গঠন সম্পর্কে দুটি বিখ্যাত মডেল, রাদারফোর্ড মডেল এবং বোর মডেল সম্পর্কে জানবো। এই দুটি মডেল বিজ্ঞানীরা পরমাণুকে কেমন করে দেখতেন, সে সম্পর্কে আমাদের একটা ধারণা দেয়।
রাদারফোর্ড মডেল
রাদারফোর্ড মডেল অনুযায়ী, পরমাণুর কেন্দ্রে একটি ছোট্ট, ঘন এবং ধনাত্মক চার্জযুক্ত নিউক্লিয়াস থাকে। এই নিউক্লিয়াসের চারপাশে ইলেকট্রনগুলো সূর্যের চারপাশে গ্রহের মতো ঘুরতে থাকে।
বোর মডেল
বোর মডেল রাদারফোর্ড মডেলের উপর ভিত্তি করে তৈরি। তবে বোর মডেল আরও কিছু নতুন ধারণা যোগ করে। বোর মডেল অনুযায়ী, ইলেকট্রনগুলো নির্দিষ্ট কক্ষপথে ঘোরে। এই কক্ষপথগুলোকে শক্তিস্তর বলা হয়। ইলেকট্রন যখন একটি শক্তিস্তর থেকে অন্য শক্তিস্তরে যায়, তখন শক্তি শোষণ বা নির্গত করে।
রাদারফোর্ড ও বোর মডেলের মধ্যে পার্থক্য
উদাহরণ:
কেন বোর মডেলকে আরও ভালো মনে করা হয়?
মনে রাখতে হবে:
- বোর মডেলও পরমাণুর সম্পূর্ণ ছবি দেয় না। পরমাণুর গঠন সম্পর্কে আরও জটিল তত্ত্ব রয়েছে।
- এই দুটি মডেলই পরমাণু সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানকে এগিয়ে নিয়ে গেছে।
See lessশরিফা ও আতা ফলের পার্থক্য কি ?
আমাদের দেশের গ্রাম বাগানে অনেক রকমের মিষ্টি ফল পাওয়া যায়। তার মধ্যে শরিফা ও আতা ফল দুটি খুবই জনপ্রিয়। দুটিই দেখতে একই রকম হলেও এদের মধ্যে অনেক ছোট ছোট পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুটি ফলের মধ্যে কী কী পার্থক্য রয়েছে। শরিফা কী? শরিফা এক ধরনের গাছের ফল। এটি দেখতে গোলাকার এবং বাইরের অংশটা সবুজ হRead more
আমাদের দেশের গ্রাম বাগানে অনেক রকমের মিষ্টি ফল পাওয়া যায়। তার মধ্যে শরিফা ও আতা ফল দুটি খুবই জনপ্রিয়। দুটিই দেখতে একই রকম হলেও এদের মধ্যে অনেক ছোট ছোট পার্থক্য আছে। আসুন জেনে নিই এই দুটি ফলের মধ্যে কী কী পার্থক্য রয়েছে।
শরিফা কী?
শরিফা এক ধরনের গাছের ফল। এটি দেখতে গোলাকার এবং বাইরের অংশটা সবুজ হয়। এর ভেতরে ছোট ছোট কালো বীজ থাকে আর গুঁড়ো গুঁড়ো পাকা ফলের মতো মনে হয়। শরিফা খুব মিষ্টি হয় এবং এটি আমাদের দেশের অনেক অঞ্চলেই জন্মে।
আতা কী?
আতাও এক ধরনের গাছের ফল। এটিও শরিফার মতো দেখতে গোলাকার এবং বাইরের অংশটা সবুজ হয়। এর ভেতরেও ছোট ছোট বীজ থাকে, কিন্তু শরিফার তুলনায় একটু বড়। আতার গুঁড়োটাও শরিফার মতোই মিষ্টি হয়।
শরিফা ও আতার মধ্যে পার্থক্য
উদাহরণ
১. শরিফা:
একটি শরিফা ফলের ওজন সাধারণত ২০০-৩০০ গ্রাম হয়। এটি গ্রামাঞ্চলে বেশ সহজলভ্য এবং খোসা ছাড়িয়ে কাঁচা খাওয়া যায়।
২. আতা:
আতা ফলের স্বাদ শরিফার চেয়ে বেশি মিষ্টি এবং এটি শিশুদের মধ্যে বেশি জনপ্রিয়। এর মিষ্টি স্বাদ ডেজার্ট হিসেবে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।
মনে রাখবেন:
শরিফা এবং আতা দুটিই খুবই পুষ্টিকর ফল। এতে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। তাই এই দুটি ফল খাওয়া উচিত।
See lessসার্বজনীন ও সর্বজনীন এর পার্থক্য কি ?
আমরা প্রায়ই 'সার্বজনীন' আর 'সর্বজনীন' এই দুটি শব্দ ব্যবহার করি। কিন্তু কি এই দুটি শব্দের মধ্যে আসল পার্থক্য? আসুন জেনে নিই। সার্বজনীন কী? সার্বজনীন শব্দটি দিয়ে আমরা এমন কিছু বুঝাই যা সবার জন্য উন্মুক্ত, সবার জন্য সমানভাবে উপলব্ধ। এটি সবার জন্য ব্যবহারের, সবার জন্য উপযোগী। যেমন, একটি পার্ক সার্বজনীRead more
আমরা প্রায়ই ‘সার্বজনীন’ আর ‘সর্বজনীন’ এই দুটি শব্দ ব্যবহার করি। কিন্তু কি এই দুটি শব্দের মধ্যে আসল পার্থক্য? আসুন জেনে নিই।
সার্বজনীন কী?
সার্বজনীন শব্দটি দিয়ে আমরা এমন কিছু বুঝাই যা সবার জন্য উন্মুক্ত, সবার জন্য সমানভাবে উপলব্ধ। এটি সবার জন্য ব্যবহারের, সবার জন্য উপযোগী। যেমন, একটি পার্ক সার্বজনীন, কারণ এটি সবাইকে ব্যবহার করার জন্য খোলা থাকে।
সর্বজনীন কী?
সর্বজনীন শব্দটিও সবার জন্য বোঝায়, কিন্তু এর অর্থ একটু ভিন্ন। এটি এমন কিছুকে বোঝায় যা সর্বত্র বিস্তৃত, সর্বত্র প্রযোজ্য। যেমন, গণতন্ত্রের ধারণাটি সর্বজনীন, কারণ এটি বিশ্বের অনেক দেশেই প্রযোজ্য।
সার্বজনীন ও সর্বজনীনের মধ্যে পার্থক্য
উদাহরণ
১. সার্বজনীন:
মানবাধিকার এমন একটি বিষয়, যা পৃথিবীর সব মানুষের জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। এটি কোনো নির্দিষ্ট জাতি বা গোষ্ঠীর জন্য নয়।
২. সর্বজনীন:
See lessগ্রামের একটি কমিউনিটি ক্লিনিক সর্বজনীন, কারণ এটি গ্রামের সব মানুষের জন্য উন্মুক্ত এবং তারা সেখানে সেবা নিতে পারে।
নবী ও রাসুলের মধ্যে পার্থক্য কি?
আসসালামু আলাইকুম। আজকে আমরা আলোচনা করবো নবী ও রাসুল এই দুটি পবিত্র শব্দের মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে। অনেকেই এই দুটি শব্দকে একই অর্থে ব্যবহার করলেও, ইসলামে এদের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে। নবী কারা? নবী হলেন এমন একজন ব্যক্তি, যার কাছে আল্লাহ তা'আলা কোনো বিশেষ বাণী বা বার্তা পাঠিয়েছেন। তিনি এই বাণীRead more
আসসালামু আলাইকুম। আজকে আমরা আলোচনা করবো নবী ও রাসুল এই দুটি পবিত্র শব্দের মধ্যে পার্থক্য সম্পর্কে। অনেকেই এই দুটি শব্দকে একই অর্থে ব্যবহার করলেও, ইসলামে এদের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য রয়েছে।
নবী কারা?
নবী হলেন এমন একজন ব্যক্তি, যার কাছে আল্লাহ তা’আলা কোনো বিশেষ বাণী বা বার্তা পাঠিয়েছেন। তিনি এই বাণী মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। নবীরা আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষকে সঠিক পথ দেখাতে আসেন।
রাসুল কারা?
রাসুল হলেন এমন একজন নবী, যার কাছে আল্লাহ তা’আলা একটি নতুন শরীয়ত বা আইন নিয়ে এসেছেন। এই শরীয়ত মানুষের জীবনযাপনের নির্দেশনা দেয়। রাসুলরা তাদের সম্প্রদায়ের জন্য একটি নতুন ধর্মের সূচনা করেন।
সহজ কথায়:
নবী ও রাসুলের মধ্যে পার্থক্য
উদাহরণ
১. নবী: হজরত হারুন (আঃ) নবী ছিলেন, যাঁর দায়িত্ব ছিল হজরত মূসা (আঃ)-এর বার্তা প্রচার করা।
২. রাসুল: হজরত মূসা (আঃ) রাসুল ছিলেন, যাঁকে তাওরাত নামক কিতাব দেওয়া হয়েছিল এবং নতুন শরিয়াহ প্রচার করতে বলা হয়েছিল।
মজার একটি তুলনা:
একেবারে ছোটবেলায় আমরা সবাই কোন না কোন শিক্ষকের কাছ থেকে পড়াশোনা করি। শিক্ষকরা আমাদেরকে বিভিন্ন বিষয় শেখান, যেমন গণিত, বিজ্ঞান ইত্যাদি। এখন, ধরো একজন শিক্ষক শুধুমাত্র তোমাকে গণিত শেখান। তাকে আমরা নবীর সাথে তুলনা করতে পারি। আবার, যদি অন্য একজন শিক্ষক তোমাকে একটি নতুন বিষয়, যেমন কম্পিউটার শেখাতে আসে, তাকে আমরা রাসূলের সাথে তুলনা করতে পারি। কারণ সে তোমাকে একটি নতুন জিনিস শিখাচ্ছে।
সুতরাং,
- সব রাসুলই নবী, কিন্তু সব নবীই রাসুল নয়।
- মুহাম্মদ (সাঃ) একজন রাসুল ছাড়াও একজন নবীও ছিলেন। তিনি ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক এবং আমাদের জন্য আল্লাহর সর্বশেষ বাণী কুরআন শরীফ নিয়ে এসেছিলেন।
See less